বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আর্জেন্টিনার মার্তিনো ক্যাম্প নিউতে পৌছলে তাকে স্বাগত জানান বার্সেলোনার ক্রীড়া পরিচালক আন্দোনি জুবিজারেতা। এরপর ক্লাবের সামনে ফটোগ্রাফারদের ছবি তোলার সুযোগ করে দিতে কিছুক্ষণ দাঁড়ান মার্তিনো।
শুক্রবার স্থানীয় সময় দুপুর একটায় সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দেবেন মার্তিনো। এর আগে সকালেই বার্সেলানোর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তিতে সই করার কথা তার।
বার্সেলোনা ক্লাবের সামনে সাবেক কোচকে অভিনন্দন জানাতে জড়ো হয়েছিল নিওয়েলস ওল্ড বসেসের সমর্থকরাও।
টিটো ভিলানোভার উত্তরসূরি হিসেবে দুই বছরের জন্য নিউ ক্যাম্পের দলটির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন ৫০ বছর বয়সী মার্তিনো।
অসুস্থতার কারণে বার্সাকে ভিলানোভা বিদায় জানানোর পর থেকে নতুন কোচের সন্ধানে নামে কাতালান দলটি। সোমবার স্পেনের গণমাধ্যমগুলোতে সম্ভাব্য কোচ হিসেবে মার্তিনোর নাম এলেও মঙ্গলবার তা নিশ্চিত করে বার্সেলোনা।
কোচ হিসেবে বেশ সফল মার্তিনো। আর্জেন্টিনার প্রিমিয়ার ডিভিশন ‘বি’এর দল ব্রাউন আরেসিফের কোচ হিসেবে তার এই জীবনের শুরু।
এরপর একে একে বেশ কয়েকটা ক্লাবের কোচিংয়ের অভিজ্ঞতা নিয়ে তিনি দায়িত্ব পান প্যারাগুয়ে জাতীয় দলের।
তার অধীনে লাতিন আমেরিকার দেশটি ২০১০ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে। তাছাড়া পরের বছর কোপা আমেরিকায় ফাইনাল খেলেছিল প্যারাগুয়ে।
এরপর পুরানো ক্লাব ওল্ড বয়েসে ফিরে আসেন তিনি কোচ হিসেবে। সাফল্য পেতেও খুব একটা দেরি হয়নি।
তার কোচিংয়ে এ বছরের কোপা লিবার্তাদোরেসের সেমিফাইনালে উঠেছিল দলটি। এর আগে লিগ শিরোপা জেতে ওল্ড বয়েস।
২০০৭ সালে দক্ষিণ আমেরিকার বর্ষসেরা কোচ মনোনীত হয়েছিলেন তাতা মার্তিনো। তবে এর আগে কখনোই ইউরোপীয় ফুটবলে কোচিং করাননি তিনি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।