রাজধানীর গাবতলী। সকাল সাড়ে সাতটা। এস আর পরিবহনের কাউন্টারে তালা খুলে কর্মচারীরা প্রবেশ করলেন টিকিট কাউন্টারে। তবে টিকিটপ্রত্যাশীরা লাইনে দাঁড়িয়েছেন ছয় ঘণ্টা আগেই। গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি পড়ছে—কুছ পরোয়া নেহি।
এ মুহূর্তে দুনিয়া উল্টে গেলেও যেন তাঁরা মালুম করবেন না। অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন সবাই—কখন হাতে আসবে টিকিট নামের সেই সোনার হরিণ।
এ টিকিট যে-সে টিকিট নয়। ঈদের ছুটিতে বাড়ি যাওয়ার বাসের টিকিট। এর মধ্যে টিকিটপ্রত্যাশীদের লাইন কাউন্টার থেকে প্রায় ২০০ গজ দূরে চলে গেছে।
এভাবেই আজ থেকে শুরু হয়েছে রাজধানীর বাইরে বাড়িতে গিয়ে স্বজনদের সঙ্গে ঈদ কাটাতে আকাঙ্ক্ষী মানুষের টিকিট কেনার লড়াই।
একমাত্র ভুক্তভোগীরাই হাড়ে হাড়ে জানেন এ টিকিট কাটার ঝক্কি কেমন। এর পরও আপনজনদের নিবিড় সান্নিধ্যে গিয়ে ঈদ উদযাপনের টান অনেকে উপেক্ষা করতে পারেন না।
শুধু এস আর পরিবহন নয়, অনেক বাসের টিকিট কাউন্টারের সামনে এখন দীর্ঘ সারি। কাউন্টারের সামনে লাইনে দাঁড়ানো যাত্রীদের অনেকের অভিযোগ, নির্ধারিত মূল্যের বাইরে বাড়তি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে।
এ ছাড়া বেশির ভাগ টিকিট পরিবহনের সংশ্লিষ্টরা নিজেদের কাছে রেখে দিয়েছেন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।