মেঘ বলেছে যাব যাব
নড়াইল, ৯ মে (শীর্ষ নিউজ ডটকম): নড়াইলে এক হাফেজের ঝাড়ফুকে সন্তানের সামনে তার মায়ের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। নড়াইল পৌর এলাকার কুড়িগ্রামে ঘটনাটি ঘটেছে আজ সোমবার বিকেল সাড়ে তিনটায়। মৃতের নাম পল্লবী বেগম (৩৫)। এ সময় তার স্বামী গোলাম মোস্তফাও উপস্থিত ছিলেন। এলাকাবাসী পরে ওই হুজুরকে আটক করে।
জানা গেছে, পল্লবী বেগম পরিবারের সাথে অস্বাভাবিক আচরণ করায় স্বামী গোলাম মোস্তফা ভাইরা দিঘলিয়া গ্রামের ফরিদ মোল্যাকে কুড়িগ্রামে আসার জন্য অনুরোধ জানায়। ফরিদ মোল্যা কুড়িগ্রামে এসে নিজের শালিকার অস্বাভাবিক আচরণ দেখে নড়াইল থানার শম্বুডাঙ্গা গ্রামের আতিয়ার রহমান মোল্যার ছেলে হাফেজ মাখছুদুল্লাহকে ওই বাড়িতে নিয়ে আসেন। হাফেজ মাখছুদুল্লাহ রোগীকে দেখে জি্বনে ধরেছে বলে প্রথমে ঝাড়ফুক পরে নতুন গামছা ভিজিয়ে নাকে পানি ঢালতে থাকে। এ সময় রোগী বাঁচার জন্য ছটফট করতে থাকে। বিরতি নিয়ে একইভাবে বারবার নাকে পানি ঢালায় পল্লবী বেগম এক পর্যায়ে নিস্তেজ হয়ে পড়ে।
এ সময় হাফেজ মাখছুদুল্লাহ রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলে। রোগীর নিকটাত্মীয়রা সাথে সাথে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক থাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। পরে এলাকাবাসী ওই হাফেজকে আটক করে। এ ঘটনার সময় মৃতের মা, দুই ছেলে, এক মেয়ে, স্বামী, ভগি্নপতি ফরিদ মোল্যাসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলো। পুলিশের এসআই আবুল খায়ের ঘটনাস্থলে গিয়ে হাফেজ মাখছুদুল্লাহকে আটক করে।
সেই সাথে লাশ ময়না তদন্তের জন্য নড়াইল সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেছে।
নড়াইল, ৯ মে (শীর্ষ নিউজ ডটকম): নড়াইলে এক হাফেজের ঝাড়ফুকে সন্তানের সামনে তার মায়ের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। নড়াইল পৌর এলাকার কুড়িগ্রামে ঘটনাটি ঘটেছে আজ সোমবার বিকেল সাড়ে তিনটায়। মৃতের নাম পল্লবী বেগম (৩৫)। এ সময় তার স্বামী গোলাম মোস্তফাও উপস্থিত ছিলেন।
এলাকাবাসী পরে ওই হুজুরকে আটক করে।
জানা গেছে, পল্লবী বেগম পরিবারের সাথে অস্বাভাবিক আচরণ করায় স্বামী গোলাম মোস্তফা ভাইরা দিঘলিয়া গ্রামের ফরিদ মোল্যাকে কুড়িগ্রামে আসার জন্য অনুরোধ জানায়। ফরিদ মোল্যা কুড়িগ্রামে এসে নিজের শালিকার অস্বাভাবিক আচরণ দেখে নড়াইল থানার শম্বুডাঙ্গা গ্রামের আতিয়ার রহমান মোল্যার ছেলে হাফেজ মাখছুদুল্লাহকে ওই বাড়িতে নিয়ে আসেন। হাফেজ মাখছুদুল্লাহ রোগীকে দেখে জি্বনে ধরেছে বলে প্রথমে ঝাড়ফুক পরে নতুন গামছা ভিজিয়ে নাকে পানি ঢালতে থাকে। এ সময় রোগী বাঁচার জন্য ছটফট করতে থাকে।
বিরতি নিয়ে একইভাবে বারবার নাকে পানি ঢালায় পল্লবী বেগম এক পর্যায়ে নিস্তেজ হয়ে পড়ে। এ সময় হাফেজ মাখছুদুল্লাহ রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলে। রোগীর নিকটাত্মীয়রা সাথে সাথে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক থাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। পরে এলাকাবাসী ওই হাফেজকে আটক করে। এ ঘটনার সময় মৃতের মা, দুই ছেলে, এক মেয়ে, স্বামী, ভগি্নপতি ফরিদ মোল্যাসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলো।
পুলিশের এসআই আবুল খায়ের ঘটনাস্থলে গিয়ে হাফেজ মাখছুদুল্লাহকে আটক করে। সেই সাথে লাশ ময়না তদন্তের জন্য নড়াইল সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।