শনিবার ভোররাতে জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে তাদেরকে আটক করা হয় বলে পুলিশ জানিয়েছে।
এরা হলেন জেলা সদরের আউড়িয়া গ্রামের টিটু শেখ (৩২), পলইডাঙ্গা গ্রামের হেলেন শেখ (৪০) এবং শহরের দক্ষিণ নড়াইল এলাকার মশিউর রহমান টুকু (৪০)।
এছাড়া সেকেন খান (৪০) নামের একজন পলাতক রয়েছেন।
নড়াইল সদর থানার ওসি রফিকুল ইসলাম বলেন, ধর্ষণের ঘটনা সালিশের মাধ্যমে মীমাংসা করার খবর পেয়ে তিনজনকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হবে।
ওই ছাত্রীর বাবা জানান, বৃহস্পতিবার (১৫ অগাস্ট) জেলা সদরের ভদ্রবিলা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান লিয়াকত কাজী, সাবেক চেয়ারম্যান হামিদ কাজী ও বাশার মণ্ডলসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে ঘটনাটি এক লাখ পঁচিশ হাজার টাকায় মীমাংসার সিদ্ধান্ত হয়।
“তবে এখনো কোনো টাকা পাইনি,” বলেন তিনি।
ঘটনার শিকার ছাত্রীটি জানিয়েছে, গত ৪ অগাস্ট সদর হাসপাতালে যাওয়ার পথে হেলেন, সেকেন এবং টিটু মোল্লা তাকে ধর্ষণ করে। এ কাজে টিটুকে সহযোগিতা করে টুকু।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।