সবাইকে শুভেচ্ছা...
ভূমিকাঃ ’৭১ এর আগে দাদাবাড়িতে খুব একটা যাওয়া হত না। নগর জীবনের মোহে নাড়ির টান যাতে দুর্বল না হয় বাবা সেদিকটা নিশ্চিত করতে চাইলেও আমরা ভাই-বোনরা তা এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতাম। তা সত্বেও কুরবানির গরু নিয়ে মাঝে মধ্যে ভাইদের কাউকে যেত হত অনেকটা বাধ্য হয়ে। শেষ পর্যন্ত সেই দাদাবাড়িতেই আশ্রয় নিতে হল আমাদের। সময়টা ৭১ সাল।
বাতাস ততদিনে ভারী হয়ে গেছে বারুদের গন্ধে। দেশি সহযোগীদের নিয়ে পাঞ্জাবী, বেলুচি সহ অদ্ভুত কিছু মানুষ পদদলিত করছে আমাদের জনপদ। এপ্রিলের ৪ তারিখ আকাশ হতে বাজপাখির মত ঝাপিয়ে পরল দুটা বোমারু বিমান। আগুনের লেলিহান শিখা মুহূর্তেই গ্রাস করে নিল আমাদের ছোট শহর। কদিন পর আন্দাজের উপর ছোড়া গোলার আঘাতে উড়ে গেল আমাদের বাড়ির একাংশ।
কথা ছিল মাটি কামড়ে পরে থাকব, কিন্তু বাধা এল আমাদের কাজের ছেলে গিয়াস উদ্দিন যেদিন রাজাকার বাহিনীতে নাম লেখাল। এক কাপড়ে পালাতে বাধ্য হলাম আমরা।
বাংলাদেশের আর দশটা গ্রামের মতই শান্ত সৌম্য একটা গ্রাম। বিজলী বাতির বাস্তবতা তখনও আরব্য উপন্যাসের হাজার রজনীর কাহিনীর মত। যোগাযোগ বলতে আঁকাবাঁকা কিছু মেঠো পথ।
গঞ্জের বাজার হতে মাইল দুয়েক হাঁটলে দেখা পাওয়া যায় সাপের মত লম্বা গ্রামটা। অনেক কিছুর অভাব ছিল সে গ্রামে, কিন্তু একটা জিনিসের অভাব কখনই অনুভব করিনি পরবর্তী নয় মাস, আন্তরিকতা। সেখানেই প্রথম পরিচয় শেয়াল চরিত্রের সাথে। সন্ধ্যা নামতে দেরী হয় কিন্ত গ্রামের মানুষগুলো বিছানায় যেতে দেরী হয়না। কেরোসিন বাঁচাতেই নাকি এ ব্যবস্থা।
গ্রাম্য জীবন নির্জীব হওয়ার সাথেই শুরু হয় ওদের রাজত্ব। শুরুটা দক্ষিন বিলের গোরস্তান হতে। প্রথম হুক্কা হুয়াটা আসে এককভাবে। দ্বিতীয়টায় যোগ দেয় আরও দুয়েকটা, কেবল তারপর শুরু হয় আল-আউট হুক্কা হুয়া সিম্ফনি। চাইকোভস্কী, বেতহোভেন, মজার্ত, সেস্তাকোভিচ... রাত যত বাড়তে থাকে গোটা গ্রাম জুড়ে চলতে থাকে শেয়াল সিম্ফনির মোহনীয় রাজত্ব।
১) হিউম্যান হুক্কা হুয়াঃ
হিউম্যান হুক্কা হুয়ার প্রাথমিক ধারণা পেতে আমাদের বোধহয় ফিরে যেতে হবে ভারতীয় ফিল্ম মেকার বিখ্যাত সত্যজিত বাবুর দুয়ারে। এক হীরক রাজা ও তার হুক্কা হুয়া রাজ্য শাসনের যে রূপক চিত্র আমাদের উপহার দিয়েছিলেন যুগ যুগ ধরে তা ছিল অতুলনীয়, অবিস্মরনীয়। এমন একটা মহান শিল্পকর্ম তৈরীর পেছনে শিল্পীর প্রেরণা কি এবং কারা ছিল তা বোধহয় আমাদের কোনোদিনই জানা হবেনা। হতে পারে সমাজতান্ত্রিক দুনিয়ার রবোটিক শাসন, কিন্তু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অকল্পনীয় উন্নতির যুগে বায়োস্কোপের হীরক রাজ্য বাস্তবে রূপ নেবে এমনটা বোধহয় খোদ শিল্পীও কল্পনা করেননি। চাইলে আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার হিসাবে সত্যজিত বাবুর নামও বিবেচনায় আনা যেতে পারে।
একটা জাতির মূল উদ্দেশ্যই যদি হয় স্বপ্ন বাস্তবায়ন তাহলে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে সত্যজিৎ বাবু শুধু স্বপ্ন দেখেই ক্ষান্ত থাকেননি বরং স্বপ্নের একটা আকার দিতে সমর্থ হয়েছিলেন। হিউম্যান হুক্কা হুয়া এখন শুধু রূপালী পর্দার মিথ নয়, এ বাস্তবতা। হীরক রাজ্যও এখন আর কল্পলোকের গল্প নয়, উজির নাজির কোতোয়াল সহ ফাংশনাল একটা সোসাইটি। সোভিয়েত কম্যুনিস্ট পার্টির ২৪তম সন্মেলনের কার্যপ্রণালী খুব কাছ হতে দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। দলীয় কার্যক্রম অনুমোদনে ডেলিগেটদের প্রদর্শিত সিনক্রোনাইজিং শিল্পকর্ম কেবল আধুনিক চীনের অ্যাক্রোবেটদের সাথেই তুলনা করা চলে।
পরবর্তীতে এর প্রতিফলন দেখা গেছে ইথিওপিয়ার মেঙ্গিস্টো হাইলে মারিয়াম অথবা আফগানিস্তানের যথাক্রমে বাবরাক কারমাল ও নুর মোহম্মদ তারাকির শাসন ব্যবস্থায়। এসব দেশেও হুক্কা হুয়াদের রাজত্ব ছিল কিন্তু তা চিরস্থায়ী হতে পারেনি সময় ও চাহিদার কারণে। হুক্কা হুয়া রাজ্যের সফল বাস্তবায়নে যারা আজীবন লড়ে গেছেন তাদের সবাই গর্ব করতে পারেন আধুনিক বাংলাদেশ নিয়ে। তাদের জন্যে প্রকৃত অর্থেই দিস ইজ আ ড্রীম কাম ট্রু।
২) স্বদেশি হুক্কা হুয়াঃ
১৯৭৫’এ প্রতীকি আর ১৯৮৩ সালে সরকারী কলমের খোঁচায় যে গ্রামীন ব্যাংকের জন্ম ২৮ বছরে তা শাখা প্রশাখা বিস্তারের মাধ্যমে গোটা বাংলাদেশে ঝেঁকে বসেছে।
না কমার্শিয়াল ব্যাংক, না এনজিও, এমন একটা পদমর্যাদা নিয়েই শুরু হয়েছিল ভবিষ্যত জায়ান্টের সে যাত্রা। যাত্রা পথে কেউ বাধা দেয়নি, যার ফলে ১১৫০ টি শাখা নিয়ে বিশেষ এ প্রতিষ্ঠানটির সুদের ব্যবসা প্রসারে কোন ভাটা আসেনি। জোয়ারের প্লাবন এতটাই আগ্রাসী ছিল যার ভিকটিম শুধু স্বদেশেই নয় বরং সীমানা পেরিয়ে ছড়িয়ে পরেছিল যুক্তরাষ্ট্রের মত বোকা, বেকুব আর ব্যর্থ দেশ গুলোতে। এতগুলো বছর আমাদের ক্ষুরধার রাজনীতিবিদ, বিপ্লবী অর্থনীতিবিদ আর বিশ্বসেরা আমলাদের নাকের ডগায় একজন সামান্য সুদখোর ৮৩ লাখ গ্রাহক আর তাদের ৪ কোটি ফ্যামিলি মেম্বারকে বোকা বানিয়ে সুদ সাম্রাজ্য কায়েম করলেন, হিসাবের সমীকরণ মেলাতে গেলে তা রহস্য হিসাবেই থেকে যাবে। এত অনিয়ম, এত অনাচার, এত শোষণ আর নিপীড়নের বিরুদ্ধে এর গ্রাহকরাও কেন রাস্তায় নামেনি তার কারণ বের করতেও বোধহয় দরকার হবে আর্ন্তজাতিক ট্রাইবুনালের।
ডক্টর ইউনুস কি তাহলে যাদু-টোনার মাষ্টার ছিলেন? নাকি গোপনে হিটলারের গেস্টাপো কায়দায় লালন করে গেছেন গ্রামীন লীগ অথবা গ্রামীন দলের মত পেটুয়া বাহিনী? কদিন আগের একটা খবরে বলা হয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ জর্ডানের পোশাক শিল্পে কর্মরত বাংলাদেশিরা দাবি আদায়ে রাস্তায় নেমেছে। শুধু তাই নয়, দেশটায় কর্মরত অন্যান্য দেশের কর্মীরাও শরিক হয়েছে এই আন্দোলনে। এক কথায় নেত্রীত্ব দিচ্ছে স্বদেশি ভাই-বোনেরা। একই ঘটনা ঘটেছিল এলাকার অন্য দেশ কুয়েতে। আন্দোলনের ঐতিহ্য যাদের রক্তে তাদের দমিয়ে রাখার কৌশল এখন পর্যন্ত আবিস্কৃত হয়নি যা দিয়ে বাংলাদেশিদের ঠেকিয়ে রাখা সম্ভব হবে।
জর্ডানি আর কুয়েতি মালিকরা তা হাড়ে হাড়ে টের পেয়ে থাকবেন। এমন একটা ঐতিহ্যের দেশে ৮৩ লাখ মানুষ ২৮ বছর ধরে নীরবে, বিনা প্রতিবাদে ইউনূস মাষ্টারের গভীর আর্ন্তজাতিক ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে রইল এর কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আমার মত ক্ষুদ্র ওয়াচডগের মগজে আসছেনা। এই আমরাই কি প্রতিবাদের মাধ্যম হিসাবে রাস্তা আটকে নির্বিচারে ভাংচুর করিনা? কিন্তু অবাক করা ঘটনা গ্রামীন ব্যাংকের ২৮ বছরের ইতিহাসে এমন ভাংচুরের একটা ঘটনাও সংবাদ মাধ্যমে আসেনি।
ইউনূস মাষ্টারের স্বঘোষিত রাজত্বে শেষ হাসিটা হাসলেন খোদ বিধাতা। তিনিই বোধহয় জাতির বিবেকে ধাক্কা দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাধ্যমে নবুওয়ত পাঠালেন।
প্রধানমন্ত্রী হুক্কা হুয়া দিলেন। জেগে উঠল ঘুমিয়ে থাকা জাতির বিবেক। আবদুল গাফফার চৌধুরী, মুনতাসির মামুন আর শাহরিয়ার কবিরের দল প্রতিধ্বনী করল সে হুক্কা হুয়ার। ঘুম হতে জেগে উঠল দেশের বুদ্ধিজীবী সমাজ, সম্পাদক নাইমুল ইসলাম খানের প্রতিবাদ প্রতিভার বিস্ফোরণ ঘটল। হঠাৎ করেই গোটা জাতি আবিস্কার করল দেশকে বিদেশিদের হাতে তুলে দেয়ার ইউনূসীয় ষড়যন্ত্র।
আওয়ামী লীগ আর ছাত্রলীগের ধর্ষণ বাণিজ্যের গুহা হতে উদ্ধার করা হল শত শত আমিনা, সূফিয়াদের, যাদের মাধ্যমে তুলে ধরা হল গ্রামীন ব্যাংকের ২৮ বছরের অনাচারের অপ্রকাশিত কাহিনী। এদের করুণ কাহিনীতে নদী হল দেশের প্রচার মাধ্যম। শেখ হাসিনার হুক্কা হুয়া সুনামি হয়ে একে একে গ্রাস করল দেশের আইন, শাসন ও বিচার ব্যবস্থা। যে বাংলাদেশ ব্যাংক বছরের পর বছর ধরে গ্রামীন ব্যাংকের বার্ষিক সাধারণ সভায় ইউনূস মাস্টারের পদতলে পূজা দিয়েছে এই তারাই বুঝতে পারল কত বড় অপরাধ করেছে ৭০ বছরের একজন অযোগ্য ও অপদার্থকে ব্যাংকের দায়িত্বে রেখে। যে রাজত্বের ডানায় চড়ে জোবরা গ্রামের ইউনূস মাস্টার হোয়াইট হাউস পর্যন্ত অবাধ প্রবেশাধিকার পেতেন টলে উঠল সে রাজত্ব।
বেআইনের লীলাভূমি বাংলাদেশে এই প্রথম আইনের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা দেখাল গোটা জাতি, বয়স হয়ে গেছে মাষ্টার, তোমাকে যেতেই হবে! শেখ হাসিনার হুক্কা হুয়া বানের মত ভাসিয়ে নিল একজন ইউনূস মাষ্টারের গ্রামীন রাজত্ব।
পদটীকাঃ জোবরা গ্রামের ইউনূস মাস্টারকে নিয়ে এটাই হয়ত আমার শেষ লেখা। এ ধরণের দ্বিতীয় একটা লেখার আদৌ প্রয়োজন হবে বলে মনে হয়না, কারণ ততদিনে ইউনূস মাষ্টারের নাম চিরস্থায়ী হয়ে যাবে ইতিহাসের নোংরা অধ্যায়ে। স্বদেশে নিন্দিত আর পরদেশে নন্দিত এই ব্যাংকারের সাফল্য, ব্যর্থতা আর ষড়যন্ত্রের আসল কাহিনী আমরা বোধহয় কোনদিনই জানতে পারব না যতদিন না দেশের বুক হতে হাসিনা-খালেদা নামের জগদ্দল পাথর দুর হচ্ছে। দলীয় গোমস্তাদের বিচারকের আসনে বসিয়ে, সরকারী বিজ্ঞাপনের উচ্ছিষ্ট ছিটিয়ে নাইমুল ইসলাম খানদের মত সাংবাদিক হাত করে আর আবদুল গাফফার চৌধুরীদের মত জন্মগত ভৃত্যদের সাথে নিয়ে শুধু ইউনূস কেন, চাইলে যে কোন বাংলাদেশিকে কবর দেয়া যাবে যতদিন ক্ষমতা থাকবে।
ইউনূস বিতর্কের মধ্য দিয়ে মাইক্রো ক্রেডিটের যে দানবীয় চরিত্র আমাদের সামনে তুলে ধরা হয়েছে তা যদি সত্য হয় তারপরও কেন গ্রামীন ব্যাংক অথবা প্রশিকার মত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে ঠাঁই পাবে তা নিয়ে প্রশ্ন করা যাতে পারে। সরকারকে একটা জিনিষ পরিস্কার করতে হবে, কোনটা বেশি ক্ষতিকর, গ্রামীন ব্যাংক না ব্যক্তি ডক্টর মোহম্মদ ইউনূস? ব্যক্তি ইউনূসকে কি শুধু বয়সের কারণে সড়ানো হয়েছে না গ্রামীন ব্যাংকের কথিত রক্তচোষা সূদ ব্যবসার কারণে, তাও পরিস্কার করলে আমার মত খুদে দেশপ্রেমিকদের পক্ষে গোটা বিতর্কের একটা গ্রাউন্ড দাড় করানো সম্ভব হবে।
ইউনূস স্যারের জন্যে দুটো কথাঃ গ্রামীন ব্যাংক নিয়ে আইনী লড়াইয়ে যাওয়ার আপনার ব্যাখ্যাটা পড়লাম আজকের পত্রিকায়। এর উপসংহারে একটা কথা বলতে পারি, দেশ ও দেশের জনগণকে বুঝতে আপনি পুরোপুরি ব্যর্থ। এতকিছু বুঝলেন অথচ এটা বুঝলেন না বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা ও এর বিচারকরা হুক্কা হুয়া রাজত্বের গোমস্তা মাত্র।
Click This Link
পরিশেষেঃ ২৪ ঘন্টায় ২০ ঘন্টা না থাকলেও আমার দাদাবাড়িতে এখন বাতির ব্যবস্থা আছে। মেঠোপথ গুলোও পাকা হয়েছে অনেকদিন হল। দক্ষিন বিলের গোরস্তানটাও টিকে আছে আগের ঐতিহ্য নিয়ে। শুধু শেয়ালদের হুক্কা হুয়া শোনা যায়না ’৭১ এর মত। আলোর বন্যা হয়ত ভাসিয়ে নিয়ে গেছে ওদের।
বাংলাদেশেও যেদিন সত্যিকার আলো আসবে হাসিনা খালেদার হুক্কা হুয়া রাজত্বও ভেসে যাবে শেয়াল রাজত্বের মত। সেদিনের আদালত একজন ইউনূস মাস্টারকে দোষী সাবস্ত করলে শ্রদ্ধার সাথে মেনে নেব সে রায়। এ মুহূর্তে এমন একটা দিনেরই অপেক্ষায় আছি।
********************************************************************
Police yesterday recorded a case in connection with abduction of a Grameen Bank official from the capital's Mirpur Friday evening and his release after four hours of torture allegedly by intelligence personnel.
Victim Sagirur Rashid Chowdhury, an accounts officer of the bank, alleged, “Some personnel of the intelligence aided by some sacked officials of Grameen Bank abducted him to serve the government's purpose.”
According to Sagir, “The abductors pressed me to give statement against Prof Yunus and asked me to disclose what kind of agitation the Grameen Bank employees were planning.”
The abduction took place a day after Grameen Bank Employees' Association at a press conference warned the government of a tough movement protesting the removal of Nobel Laureate Prof Muhammad Yunus from the post of managing director of the bank.
Kazi Wazed, officer-in-charge (OC) of Mirpur Police Station, said they could not comment on the case as it involved the government and the intelligence.
“It is true that the official had severe injury marks on his body. We visited the spot he was abducted from and talked to many people, but none could say anything about the incident which put us into a difficult situation,” said the OC.
Sagir was abducted around 7:30pm when he was going to Mirpur-1 by a rickshaw from Grameen headquarters. According to Sagir, 20 to 22 men, aged between 25 and 30, intercepted him near the headquarters.
“The abductors dragged me into a microbus and blind folded me. I was taken to a room where they mercilessly beat me. Around 11:00pm they dropped me near Teacher Student Centre of Dhaka University,” said Sagir, adding that the abductors returned all his belongings, including his cellphone, they snatched.
Meanwhile in a press release yesterday, Grameen Bank officials demanded arrest of the culprits involved and urged law enforcement agencies to pay special attention to their safety.
News Source:
The Daily Star
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।