যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে, ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
এটাকে আগের পর্বের, অর্থাৎ, শেয়াল মামার ২য় প্রশ্নের পরের পর্ব হিসেবে ধরে নেয়া যায়।
আগের পর্বে দেখেছি হারাধনের সমকোণী ত্রিভূজাকৃতি জমিকে ছয় ছেলের মধ্যে ভাগ করে দিতে গিয়ে অনেকে উপরের বাঁদিকের ছবিটির মতো করে, আবার অনেকে উপরের ডানদিকের ছবিটির মতো করে ভাগ করে দেয়ার কথা বলেছেন। দুটোই ঠিক আছে। দুটো ক্ষেত্রেই সমকোণী ত্রিভূজটি ছয়টি ছোট ছোট সমান ক্ষেত্রফলের ত্রিভূজে বিভক্ত হয়েছে।
সূতরাং, মামলা ডিসমিস হয়ে যাবার কথা, কিন্তু ঝামেলাটা বাঁধালো স্বয়ং হারাধন মশাইর সর্বকনিষ্ঠ পুত্রধন।
ঠিক কি কারণে জানা যায়নি , তবে হারাধনের এই কনিষ্ঠ পুত্রধনটি কোনভাবেই ত্রিভূজাকৃতি জমি নিতে রাজী হচ্ছেননা।
প্রশ্ন: ১
সমকোণী ত্রিভূজটিকে সমান ক্ষেত্রফলের ছয়টি অংশে ভাগ করুন, যেখানে একটি ভাগ ত্রিভূজাকৃতি হবেনা। বাকীগুলোর ত্রিভূজাকৃতি হতে হবে।
(প্রত্যেকের ভাগে একটি করেই জমির টুকরো পড়তে হবে, মানে একাধিক ছোট ছোট অংশ জোড়াতালি দিয়ে একজনকে দেয়া যাবেনা। )
প্রশ্ন: ২
সর্বকনিষ্ঠ পুত্র দ্বারা প্রভাবিত হয়ে হারাধনের আরেকজনপুত্রও দাবী করে বসলো যে সেও কিছুতেই ত্রিভূজাকৃতি জমি নেবেনা; জমিটিকে সমান ছয়ভাগে ভাগ করুন যেখানে অন্ততঃ দুটি টুকরো ত্রিভূজাকৃতি হবেনা।
(এখানেও, প্রত্যেকের ভাগে একটি করে জমির টুকরো পড়তে হবে, মানে একাধিক অংশ জোড়াতালি দিয়ে একজনকে দেয়া যাবেনা। )
খাতা কলম নিয়ে নেমে পড়ুন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।