যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে, ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
শিয়াল মামার পাঠশালার আজকের প্রশ্ন:
আধুনিক যুগের হারাধনের কাহিনী। পুরোনো হারাধনের কাহিনী শুনে শুনে এই আধুনিক হারাধনবাবু বুঝে ফেলেছিলেন যে তাঁর দশছেলেও একসময় হারিয়ে যাবে। ছেলেগুলো যতদিন বেঁচে আছে ততদিন যাতে একটু আমোদ ফুর্তি করতে পারে সেজন্য হারাধনবাবু সিদ্ধান্ত নিলেন যে, তাঁর গুলশান আর বারিধারার জমিদুটোকে দশ ছেলের মাঝে ভাগ করে দেবেন। তারপর ছেলেরা জমি বেচে ফুর্তি করুক অথবা বাড়ী বানিয়ে সংসার করুক অথবা ডেভেলপারকে দিয়ে দিক -- সেটা তাদের নিজনিজ ব্যাপার।
ছবিতে যে বর্গাক্ষেত্রটা দেখা যাচ্ছে সেটা হারাধনের গুলশানের জমি।
আর যে ত্রিভুজটা দেখা যাচ্ছে সেটা হারাধনের বারিধারার জমি। জমিগুলোর প্রত্যেক বাহুর দৈর্ঘ্য ছবিতেই দেয়া আছে।
যেহেতু বড়রা অধিকার বেশী ফলায়, তাই বর্গাকার জমিটা হারাধনের বড় চার ছেলে নিয়ে নিলো। কপালদোষে ছোট ছয়জনের ভাগ্যে পড়লো ত্রিভুজাকৃতি বারিধারার জমি।
কিন্তু একেতো বদখত আকৃতির জমি, তাও আবার সেটাকে ছয়টি সমান ভাগে ভাগ করতে হবে! হারাধনের অংকে কাঁচা ছেলেরা চোখে অন্ধকার দেখতে লাগলো।
এগিয়ে আসুন, সমান ছয়টি ক্ষেত্রফলের অংশে ত্রিভুজ ABC কে ভাগ করে দিন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।