সম্প্রতি এক গবেষণায় এমনটাই দাবি করা হয়েছে বলে বিবিসি জানিয়েছে।
অ্যানলজ অব অনকোলজি নামক একটি সাময়িকীতে প্রকাশিত ১২ হাজার রোগীর শরীরের বিভিন্ন স্থানের ক্যান্সারের ওপর চালানো ওই গবেষণা থেকে এটি ধারণা করা হচ্ছে।
ক্যান্সার আক্রান্ত ১২ হাজার রোগীকে ক্যান্সারবিহীন ১১ হাজার মানুষের সঙ্গে তুলনা করা হয়।
ইতালি এবং সুইজারল্যান্ডের ২৩ হাজার মানুষের ওপর পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, ১৩ ধরনের ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর ঘনিষ্ঠ আত্মীয়দের ওই একই ধরনের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি ছিল।
কিন্তু এর আগে এক গবেষণায় কোনো পরিবারে এক ধরনের ক্যান্সার আক্রান্তের ইতিহাস থাকলে তা অন্যান্য ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়ে দেয় বলে জানানো হয়েছিল।
ক্যান্সারের দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মতে, এই ঝুঁকি বংশগতি, জীবনাচরন এবং পরিবেশের উপর অনেকখানি নির্ভর করে।
গবেষকরা বিশেষভাবে প্রথম ধাপের আত্মীয়-স্বজন, যেমন, মা-বাবা, সহোদর কিংবা সন্তানের ক্যান্সারের পারিবারিক ইতিহাসের ওপর তথ্য সংগ্রহ করেন। এরা ৫০ শতাংশের মতো বংশগতির উত্তরাধিকার হন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।