সব কথা বলা যাবে, সত্যটা বলা যাবে না।
আমার অনেক বন্ধুরাই হোটেলে যায়।
সেখানে নারী পাওয়া যায় আপন করে।
আমার সেই ছোট বেলা থেকে আগ্রহ কেমন মেয়েরা ও খানে থাকে।
এরা কি দেখতে সুন্দর না অসুন্দর।
তবে আমার সহস কম বলে কখনই হোটেলে ঢুকে দেখার ভাগ্য হয়নি।
এর মাঝে গ্রাম থেকে ফিরেছি। লঞ্চে এক ভায়ের সাথে কথা হল। কথা প্রসঙ্গে বলল তিনি একটি আবাসিক হোটেলে চাকরি করেন। আমি আমার আগ্রহ নিয়ে অনেক প্রশ্ন করলাম।
সে বলল আমার ফোন নাম্বার রাখ। একদিন এসে দেখে যেও। নতুন মডেল থেকে শুরু করে এফ,ডিসির নায়িকারাও আসে।
এক ছুটির দিনে তাকে ফোন করলাম। তিনি আমাকে ফার্মগেট আসতে বলল।
তার সাথে একটা হোটেলে গেলাম। কেচি গেইট পার হয়ে ভিতরে গিয়ে দেখে টাইল করা ওয়েটিং রুম। এই রুমে গাদাগাদি করে একদল মেয়েরা বসে আছে। সবার পরনে স্কর্ট। সুন্দর পরিপাটি ভাবে সেজে আছে।
বড় ভাই ডাকল, শিউলি এদিকে আয়। আমার ভাই। তার সাথে একটু গল্প কর।
শিউলি আমার সামনে এসে দাড়াল। এত আধুনিক এবং স্মার্ট মেয়ের সামনে দাড়িয়ে কখনোই কথা বলিনি।
অনেক গল্প করলাম। শেষে বললাম আমি বাসায় যাব।
শিউলি বলল, যাও নিচে গিয়ে দাড়াও। এক সাথে যাব।
আমি হোটেল ছেড়ে এস্টানে এসে দাড়িয়েছি।
আধ ঘন্টা পরে শিউলি আসল। বোরখা পরা। মুখ খোলা।
দু'জন রিকাশায় ফিরছি।
তোমাকে স্কার্টেই ভাল লাগে।
আরে ওটা হল পরুরুষ উত্তেজিত করার ড্রেস। আর এটা সামাজিক চলাফেরার।
হায়! আমাদের সাধারণ মেয়েরা ইভ টিজিং-এর শিকার হয়। তারা জানেনা কোনটা পরে ঘর থেকে বের হতে। আর কোনটা পরে পুরুষদেরকে উত্তেজিত করতে হয়।
তারা ঘরে স্বামীর সামনে সাদামাটা পুরাতন ড্রেজ পরে ঘুরে। আর রাস্তায় পুরুষদের আবেদন জানানোর ড্রেস পরে বের হয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।