জীবন কখনোই সংগ্রাম বিহীন হতে পারে না ওদের শুরুই হয়েছে কুফরী দিয়ে। যেখানে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি ইসলাম উনার হিফাযতকারী সেখানে ওরা নিজেদেরকে ‘হেফাজতে ইসলাম’ দাবি করে ওদের পদচারণাই শুরু করে কুফরী দিয়ে। এরপর তাদের প্রথম কর্মসূচি শুরু কাট্টা নাস্তিক মাওসেতুংয়ের অনুসরণে লংমার্চ দিয়ে। এই কাট্টা কুফরী কাজটিকে তারা জায়িয করার জন্য আশ্রয় নেয় আরেক কুফরীর। এমনকি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র হিজরত শরীফ উনার সাথে এই কাট্টা কুফরী কাজটিকে তারা মিলিয়ে দেয়। নাউযুবিল্লাহ! সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার নামে ব্যবসা আর পবিত্র কুরআন শরীফ, সুন্নাহ শরীফ উনাদের মাধ্যমে ঘোষিত স্পষ্ট হারামকে হালাল করতে করতে ও হাজারো হারাম কাজ করতে করতে এদের অন্তর কুফরীতে পরিপূর্ণ হয়ে গেছে। যার স্পষ্ট প্রমাণ দেখতে পেলো সারাবিশ্বের মুসলমানগণ। দ্বীন ইসলাম উনার নাম দিয়ে আন্দোলন করতে এসে এই ওহাবী, খারিজী হেফাজত ওরফে হেক্বারতীরা পবিত্র কুরআন শরীফ-এ আগুন দিতে একটুও কুণ্ঠাবোধ করলো না, তাদের অন্তরে একটুও নাড়া দিলো না, তাদের হাত একটুও কাঁপলো না। তারা কোন স্তরের সন্ত্রাসী, তারা কোন স্তরের জাহিল, তারা কোন স্তরের কাফির! মুসলমান উনাদের ঈমান, মুসলমান উনাদের ইখলাছ, মুসলমান উনাদের মাথার তাজ, সর্বোপরি খালিক্ব, মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র কালাম তারা আগুনে পুড়িয়ে দিলো। হে বিশ্বের মুসলমান! এরপরও কি আমরা এইসব সন্ত্রাসী, খারিজী, ওহাবী, জামাতী, দেওবন্দীদের চিনতে পারবো না, এদেরকে উৎখাত করতে একতাবদ্ধ হবো না? পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মুহব্বতে আমাদের অন্তর কি একটুও কাঁদবে না, আমাদের জযবা কি একটুও জাগ্রত হবে না? আমরা কি ঈমানে এতোই দুর্বল!!!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।