সব কথা বলা যাবে, সত্যটা বলা যাবে না।
আমি গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় প্রভার সাক্ষাতকার পড়লাম।
একটা মানুষ কতটা অসহায় আর কষ্ট নিয়ে তার প্রতিদিন কাটায় সেটা তার কথায় স্পষ্ট হয়ে যায়। আমি কিছুদিন ভিজ্যুয়াল মিডিয়ায় কাজ করেছি। মিডিয়ার মানুষের মুখে শুনেছি, অপূর্ব আর ফ. র. বাবু।
এরা যতটা না কালো বাহির থেকে দেখতে। তাদের ভিতরটা তার থেকেও কালো। সবচেয়ে বড় কথা এই দুজন অভিনেতা। টাকার জন্য ক্যামেরার সামনে দাড়ায়। খাটি বাংলায় এরা প্রমদপূরুষ।
এদের কাজ মানুষদের অনন্দ দেওয়া। মানুষ নিয়ে আনন্দ করা। আর চয়নিকা চৌধূরীরা হল সর্দারানী। এরা তাদের ব্যবহার করে। এদের পাল্লায় পড়ে কত নারী আর কত পূরুষের মহাসর্বনাষ হয় তার প্রমাণ আপনি এবং প্রভা।
চয়নিকা চৌধুরীরা সব সময় থেকে যায় ক্যামেরার পেছনে। তাদের নোংরামী সাধারণ মানুষ দেখে না। এদের কেউ সামনে অভিনয় করে আর কেউ পেছনে তাদের চালায়। অতি চালাক এই চালকরা।
প্রভার প্রেমের বয়স তার মিডিয়ার বয়স থেকে কম।
সেটা রাজিব ভাই আপনি বলেছেন। আপনি একজন পুরুষ। আমিও একজন পুরুষ। একজন পুরুষই হয় বীর। সে দেশ, মাটি আর মানুষের জন্য বুকের রক্ত ঢেলে দিয়ে শহীদ হয়।
তাঁরা তাদের বর্তমানকে বিলিয়ে দেয় অপরের আগামীর জন্য। প্রভা ভুল করেছে। আমারা পৃথিবীর সব মানুষ চেষ্ট করলেও তার দূঃস্বপ্ন থেকে মুক্তি দিতে পারব না। শুধু একজনই পারে তাকে ক্ষমা করে তাকে সুন্দর জীবন ফিরিয়ে দিতে। সে হল আপনি।
আপনিই পারেন তার সব গ্লানি মুছে দিতে।
আপনি প্রভাকে ভালবেসেছেন। আপানার ভালবাসার মানুষ ভুল করেছে। সে আজ কাঁদছে। তার কান্না কি আপনার কাছে মূল্য নাই।
আপনি কি এখনো তাকে ভালবাসেন না?
একজন প্রমোদপুরুষ অপূর্ব আপনার ভালবাসা নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে। মহাকালে বিচারে সে অবশ্যই আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্তি হবে। আজ না হোক কাল মানুষ ওর নাম ঘৃণা ভরে স্মরণ করবে। কিন্তু আপনি আপনার ভালবাসকে মূল্যায়িত করুন। আপনি হবেন বীর।
আমরা সেদিন আপনাকে স্ল্যুট জানাব।
মানুষ নিয়ে একটা কথা আছে----
আমি মানুষের কাছেই যাব
মানুষই বিশ্বাস ভেঙে ভেঙে
বিশ্বাসের জন্ম দেয়
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।