Nothing
51.
প্রথম জন : আজ একটা লোককে দেখলাম যে ডানে না বাঁয়ে
যাবে বুঝতে পারছিল না.
দ্বিতীয় জন : তারপর ?
প্রথম জন : তার উপর দিয়েই গাড়ি চালিয়ে দিলাম.
-----
52.
পিটার জীবনে প্রথমবারের মত বুলফাইট দেখতে গিয়াছে.
দেখার পর বন্ধু জিজ্ঞেস করলো, ‘ কেমন দেখলে ?
পিটার- ‘ম্যাটাডোরটা এত নড়াচড়া করলে ষাঁড়টা তাকে ঢু
মারবে কেমন করে ?
-----
53.
বস : ধরো একটা প্রচন্ড হিংস্র ভালুক, ওজন দুই টন, তোমার
সামনে এসে উপস্থিত হয়েছে. তখন কি বলবে ?
অধস্তন : স্যার.
-----
54.
প্রশ্ন : কোন জিনিস এক কোনায় থাকে তবুও সারা পৃথিবী জুড়ে
ঘুরে বেড়ায় ?
উত্তর :ডাকটিকিট.
-----
55.
প্রশ্ন :কুমিরের চামড়া দিয়ে যদি জুতা তৈরী হয় তবে কলার
ছোকলা দিয়ে কি হবে ?
উত্তর : স্পিপার.
-----
56.
প্রশ্ন : বোকা লোকের মুখে মশা ঢুকে পড়লে সে কি করে ?
উত্তর : সেখানে মশা মরার অষুধ দেয়.
-----
57.
লোক :রবার্ট ক্রিকেট বলে হেড করে মাথা ফাটিয়ে ফেলেছে.
কোচ : বুদ্ধুটা ভুলেই গিয়েছে যে ফুটবল সিজন শেষ হয়ে গিয়াছে.
-----
58.
বাব - ছেলে দাবা খেলছে. ছেলের চালে বাবার প্রায় হেরে যাওয়ার
অবস্থা. ছেলে বাবার মন্ত্রিকে আটকে একটা চাল দিয়ে বললো, ‘বাবা
তোমার মন্ত্রি বিপদের মধ্যে আছে.
বাবা রাগে কিড়মিড় করে বললো, ‘ তোর দাঁতগুলোও বিপদের
মধ্যে আছে.’
-----
59.
প্রথম জন : সে মনে হয় হাই জাম্পে নতুন রেকর্ড করতে যাচ্ছে.
দ্বিতীয় জন: কি রকম ?
প্রথম জন : সে স্পেসস্যুট পরে এসেছে.
-----
60.
প্রথম জন :ঝন্টু সারাদিন দাবা খেলে. কোন নড়চড়া করেনা.
ব্যায়াম না করলে তো সে অসুস্থ্য হয়ে পড়বে.
দ্বিতীয় জন :এখন তাহলে সে কি করে ?
প্রথম জন : দাবা খেলায় সামান্য ছুতো পেলেই মারামারি করে.
-----
61.
প্রথম জন : ঘোড়ার মাথা উত্তর দিকে মুখ করে থাকলে লেজের
মুখ কোন দিকে ?
দ্বিতীয় জন : দক্ষিণ দিকে.
প্রথম জন : হল না . মাটির দিকে.
-----
62.
প্রশ্ন : লোকটা কেন প্রেমিকার জন্য জীবন দিতে রাজি হল না ?
উত্তর : কারণ সে অমর প্রেমে বিশ্বাসী.
-----
63.
প্রথম জন : সাফল্যের একটা জ্বলন্ত উদাহরণ দাও.
দ্বিতীয় জন : দিয়াশলাইয়ের ফ্যাক্টরির কোটিপতি মালিক.
-----
64.
প্রথম জন : তোমার কুকুরটা কি বাচ্চাদের দেখলে খুশি হয় ?
দ্বিতীয় জন :হয়, তবে হাড্ডি দেখলে আরো বেশী খুশী হয়.
-----
65.
প্রথম জন : তোমার নতুন কাকতাড়ুয়াটাকে পাখিগুলো ভয় পাচ্ছে ?
দ্বিতীয় জন : পাচ্ছেনা মানে ? গতকালের নিয়ে যাওয়া শষ্যগুলো আজ
ফেরত দিয়ে গেছে পাখিগুলো.
-----
66.
শার্লক হোমস্ : আপনার ন্ত্রীর সাথে আপনার ঝগড়া হয়েছে ঠিক ?
মক্কেল : ঠিক .
শার্লক হেমাস্ : আপনি হাসপাতালের খোঁজে যাচ্ছেন, ঠিক ?
মক্কেল : ঠিক, কিন্তু কি আশ্চর্য্য ! আপনি বুঝলেন কিভাবে ?
শার্লক হোমস্ : কারণ আপনার মাথায় একটা আস্ত রান্নার ছুরি গেঁথে
রয়েছে.
-----
67.
প্রেমিক : তোমাকে বিয়ে না করতে পারলে তোমাদের বাসার সামনে
গিয়ে আত্মহত্যা করবো.
প্রেমিকা : প্লিজ অমন করোনা. বাবা ঝুলাঝুলি করা লোক একদম
পছন্দ করেনা.
-----
68.
প্রথম জন : উপর থেকে পড়ে গিয়ে পাঁজড়েরর চারটা হাড় ভেঙ্গে
ফেলেছিলাম.
দ্বিতীয় জন: সর্বনাশ ! ব্যথা হয়নি ?
প্রথম জন :মোটেই না. তবে যার পাঁজড়ের উপর পড়েছিলাম সে
ব্যথা পেয়েছিল.
-----
69.
প্রথম জন : বউ এর মাতব্বরি সহ্য করতে না পেরে সে আত্মহ্যা
করতে চেয়েছিল কিন্তু পারেনি.
দ্বিতীয় জন: কেন ?
প্রথম জন : বউ অণুমতি দেয় নাই.
-----
70.
খদ্দের : পাখিটা যা-ই শুনবে হুবুহু বলবে বলে এতো দামে বিক্রি
করলেন আমার কাছে, কই ?
দোকানদার :একদম সত্যি বলেছি স্যার, তবে কি জানেন ? পাখিটা
একদম কানে শোনে না.
-----
71.
সংবাদ পএ তে এসেছে, ‘একটি জরিপে দেখা গিয়াছে যে, একজন
মানুষ যখনই নিঃশ্বাস ফেলছে তখনই পৃথিবীর কোথাও না কোথাও
একজন মারা যাচ্ছে’ এটা পড়ে টনি খুব অবাক হয়ে মা’কে বললো,
মা, আমি যখনই নিঃশ্বাস ফেলছি , একজন করে মারা যাচ্ছে. ‘
মা বললো, ‘ আগেই বলেছিলাম ভালমত দাঁত ব্রাশ করতে.
-----
72.
প্রথম জন : একটি সভায় আসার জন্য বিশ্ব নিখিল সমিতির
প্রেসিডেন্ট’কে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল. কিন্তু উনি আসতে পারেননি.
দ্বিতীয় জন: কেন ?
প্রথম জন : ফোনে বলা কথা শুনতে পেলে তাকে আর প্রেসিডেন্ট
করা কেন ?
-----
73.
অফিসের বস : তুমি মিথ্যা বলো ?
চাকুরী প্রার্থী : না, তবে আপনারা চাইলে অভ্যাস করে ফেলবো.
-----
74.
চাপাবাজ : আমার ভাই একবার এশিয়া থেকে গাড়ী চালিয়ে
অষ্ট্রেলিয়া গিয়েছিল.
লোক : কিন্তু মাঝে তো সমুদ্র !
চাপাবাজ : ও, সে জন্যই তো সে গাড়ীর উইন্ডোস্কীন ওয়াইপার
সারাক্ষণ চালু করে রেখেছিল.
-----
75.
শিক্ষক : তুমি সব উত্তর আন্দাজে দিচ্ছ. এভাবে চললে বড় হয়ে
কি হবে ?
ছাএ : আবহাওয়া সংবাদদাতা.
-----
76.
প্রথম জন : জীবনে সব কাজই নিচ থেকে শুরু করতে হয়. তারপর
আস্তে আস্তে উপরে উঠতে হয়.
দ্বিতীয় জন: আর সাঁতার শেখার বেলায়.
-----
77.
শিক্ষক :গতকাল স্কুলে আসোনি কেন ?
ছাএ :আমার পা মচকে গিয়েছিল.
শিক্ষক : এটা একটা খোঁড়া অজুহাত.
-----
78.
শিক্ষক :’বাচ্চা’র বহুবচন কি ?
ছাএ : যমজ.
-----
79.
শিক্ষক :1936 সালে জন্মগ্রহণ করা একজন মানুষের বয়স এখন কত হবে?
ছাএ : পুরুষ না মহিলা ?
শিক্ষক : এর সাথে পুরুষ-মহিলার সম্পর্ক কি ?
ছাএ : মহিলা হলে দশ বছর বিয়োগ করতে হবে.
-----
80.
ঝন্টু গাছে ফল চুরি করতে উঠেছে. গাছের মালিক এসে উপস্থিত.
রেগে হৈ চৈ করতে করতে বললো, ‘ বদমাশ কোথাকার, নামবি
কখন ?
ঝন্টু বললো , ‘আপনি চলে গেলে. ’
-----
81.
শিক্ষক :আপনার ছেলের উপস্থিত বুদ্ধি নেই.
অভিভাবক : কিরকম ?
শিক্ষক : ক্লাসে যে উপস্থিত থাকতে হয় এই বুদ্ধিটাই তার নেই.
-----
82.
শিক্ষক :তুমি ইতিহাস নিয়ে নিয়ে মোটেই মাথা ঘামাচ্ছো না, কেন ?
ছাএ : কারণ, যা হওয়ার তাতো হয়েই গিয়াছে.
-----
83.
লোক :তুমি স্কুলে যাও ?
বাচ্চা (রাগ করে) : না যাই না, আমাকে জোর করে পাঠানো হয়.
-----
84.
ভূগোল শিক্ষক : আপ মাউন্ট এভারেস্টের উপর আমি তোমাদের পড়াবো.
ছাএরা (চিন্তিতভাবে) : স্যার , টিফিন পিরিয়ডের আগে নেমে
আসতে পারবো তো ?
-----
85.
শিক্ষক :আজ আমি তোমাদের জলহস্তী সম্পর্কে পড়াবো, এ্যাই
কেউ শব্দ করবে না, সবাই আমার দিকে তাকাও, না তাকালে
জলহস্তী সম্পর্কে বুঝতে পারবেনা.
-----
86.
শিক্ষক : ‘ষাঁড়টি ও গরুটি আকাশে’ এ বাক্যে ভুলটা কোথায় ?
ছাএ : গরু আগে বসবে স্যার, কারণ লেডিজ ফার্স্ট.
-----
87.
প্রথম জন :মন্টুকে তার অফিসের কলিগরা গরমের বিদায়
জানিয়েছিল.
দ্বিতীয় জন: সে নিশ্চয়ই খুব জনপ্রিয় ছিল.
প্রথম জন : না মানে...আগুন নিয়ে তাড়া করে ভাগিয়েছে.
-----
88.
লোক : আপনাদের স্কুলে আপনারা ভাল ফলাফলের গ্যারান্টি
দিচ্ছেন. কিন্তু যদি কেউ খারাপ ফলাফল করে ?
প্রিন্সিপাল : বিফলে ছাএ ফেরত.
-----
89.
লোক : মই নিয়ে কই যাচ্ছো ?
ছেলে : উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হতে.
-----
90.
প্রথম জন (রেগে) : একটা গাধার পরেই তোমার স্থান.
দ্বিতীয় জন : ঠিক ধরছো, দাঁড়াও আমি সরে যাচ্ছি.
-----
91.
কাজ বাদ দিয়ে কর্মচারি লুডু খেলছে , ফোরম্যান এসে রাগে চেঁচিয়ে
বললো,’ লুডু খেলা ছাড়া আর কিছু করার নেই তোমাদের ?
কর্মচারীদের একজন বললো, ‘আছে , কিন্তু দাবার বোর্ডটা যে হারিয়ে
গেছে স্যার.
-----
92.
বন্ধু : গাড়ী এক্রিডেন্ট করার পর মালিকের কি কি গালি শুনলি ?
ড্রাইবার : কিছুই না .
বন্ধু : সে কি ! কিছুই গালি দেয়নি.
ড্রাইবার : দিয়েছে , কিন্তু তা শোনার মত দূরত্বে ছিলাম না.
-----
93.
প্রথম জন : আমাদের ম্যানেজার কারণেই আমার ওয়েটার এর
চাকরিটা গেল.
দ্বিতীয় জন: কি রকম ?
প্রথম জন : প্লেট-গ্লাস ভাঙ্গার শব্দ উনি একদমই সহ্য করতে পারেন না.
-----
94.
বস : তোমার বাগানের পরিচর্যা করতে হবে বলে তিনদিনের ছুটি নিলে,
কিন্তু আরেকজন দেখে এসেছে তোমার কোন বাগানই নেই, ব্যাপার কি ?
কর্মচারী : হায় হায় নিশ্চয়ই ফুলের টবটা জানলা থেকে পড়ে গিয়েছে.
-----
95.
বস : অফিসে আসতে দেরী হল কেন ?
কর্মচারী : আমি বিয়ে করেছি স্যার .
বস : এ রকম যেন আর না হয় .
-----
96.
প্রশ্ন : পান্ডা’রা মারামারি লাগলে তাকে কি বলে ?
উত্তর : প্যান্ডামোনিয়াম.
-----
97.
কর্মচারী : চুল কাটাবো, ছুটি চাই.
বস : অফিস আওয়ারে চুল কাটানো যাবে না.
কর্মচারী : কিন্তু চুল তো অফিস আওয়ারেও বাড়ছে.
-----
98.
পাদ্রী : এই এলাকার স্থানীয় চার্চ’টা কোথায় বলতে পারো ?
বাচ্চা :আধা মাইল সামনে গিয়ে একটা পাইন গাছ তার ডান দিকে
আধা মাইল গেলেই চার্চ, ওখানে কেন যাবেন আপনি ?
পাদ্রী : আমি ওখানে বক্তৃতা দেবো আর সবাইকে স্বর্গের পথ
চেনাবো.
বাচ্চা : আর হাসাবেন না . এই কিচ্ছুক্ষন আগে আপনি চার্চের
পথটাই চিনতেন না.
-----
99.
বাচ্চা প্রথমদিন স্কুলে করে এসেছে. বাবা তাকে জিজ্ঞেস করলো, স্কুলে
কি শিখলে ?
বাচ্চা বললো, ‘ এখনো কিছুই শিখিনি , এখনো নাকি পুরো দশ বছর
স্কুলে যেতে হবে.
-----
100.
প্রথম জন : একজন পাইলটের সন্তান যখন বিপদে পড়ে তখন ঈশ্বরের
কাছে কি প্রার্থনা করে ?
দ্বিতীয় জন : মে ডে মে ডে.
প্রথম জন : আর প্রার্থনা শেষ হলে কি বলে ?
দ্বিতীয় জন : ওভার এ্যান্ড আউট.
-----
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।