শুক্রবার ম্যানচেস্টার ক্রাউনকোর্টে তাদের সাজা ঘোষণা করা হয়।
সাজাপ্রাপ্তরা প্রত্যেক অবৈধ অভিবাসীদের কাছ থেকে ১৪ হাজার পাউন্ড পর্যন্ত নিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
হোম অফিসের অভিবাসন কর্মকর্তাদের ধারণা তারা ২৫০ ব্যক্তিকে ভুয়া পাসপোর্ট ও ডকুমেন্ট সরবরাহের মাধ্যমে ব্রিটেনে বসবাসের সুযোগ করে দিয়ে লাখ লাখ পাউন্ড আয় করেছেন। দোষী ব্যক্তিরা সবাই গ্রেটার মানচেষ্টার এলাকার বাসিন্দা।
বাংলাদেশি এই সাত জনের দল নেতা আতাউর রহমান তালুকদার মিফতা ট্রাভেল অ্যান্ড কার্গোর ম্যানচেস্টারের হাইড এলাকার অফিসে ২০১১ সালের জানুয়ারি মাসে তল্লাশি চালায় হোম অফিসের কর্মকর্তারা।
সেখান থেকে তারা এক অবৈধ অভিবাসীর ১২ হাজার পাউন্ডসহ বিভিন্ন ধরনের ভুয়া কাগজপত্র উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় আতাউর রহমান তালুকদারকে আট বছরের জেল দিয়েছে আদালত। এ ছাড়া তাকে সহযোগিতার জন্য তার তিনভাই ও ভগ্নিপতিকেও বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেয়া হয়েছে।
সাজাপ্রাপ্ত অন্যদের মধ্যে হারুন মিয়া (২৬) তিন বছর, মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান (৩২) সাড়ে চার বছর, লুৎফুর রহমান (৪১) এক বছর, জুবের আহমদ (৪৫) এক বছর, মোহাম্মদ মতিউর রহমান (৪৪) আড়াই বছর এবং ওয়াহিদুর রহমানকে (৪৬) ছয় মাসের সাজার পাশাপাশি দেড় বছরের সাসপেন্ডেড জেল দেয়া হয়েছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।