সামুতে অর্থহীন অশুদ্ধ বাংলা ও বাংলিশ শব্দ পরিহার করি
গত ১১ জানুয়ারী শেরে বাংলা নগরে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সম্মেলন কক্ষে একনেক সভায় ২০ হাজার পাঁচশ সাত কোটি টাকায় পদ্মা বহুমুখি সেতুর সংশোধিত নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন করেছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেতু নির্মাণের সময় ধরা হয়েছে জুলাই ২০০৯ থেকে জুন ২০১৫ সাল পর্যন্ত।
নির্মাণ ব্যয়ের চার হাজার দুশ ৫৮ কোটি টাকা দেবে বাংলাদেশ। বাকিটা দেবে উন্নয়ন সহযোগীরা।
সেতু নির্মানে বিশ্বব্যাংক ইতোমধ্যে একশ ২০ কোটি ডলার (আট হাজার চারশ কোটি টাকা) দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এছাড়া এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক ৬১ কোটি ৫০ লাখ ডলার (চার হাজার তিনশ পাঁচ কোটি টাকা), ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক ১৪ কোটি ডলার (নয়শ ৮০ কোটি টাকা), জাপান উন্নয়ন সংস্থা (জাইকা) ৪০ কোটি ডলার (দুহাজার আটশ কোটি টাকা) দেবে বলে বিভিন্ন সময় সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে।
২০০৭ সালে ১০ হাজার ১৬২ কোটি টাকা ব্যয়ে পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছিল একনেক। মাত্র তিন বছরের মধ্যে নির্মাণ ব্যয় দ্বিগুণ হলো কেন জানতে চাওয়া হলে পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকারমন্ত্রী বলেন, ‘এ ধরণের প্রকল্পে ব্যয় বাড়বেই। ’এসময় পরিকল্পনা সচিব মনজুর হোসেন বলেন,’সেতুর নকশায় বেশকিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে।
স্প্যানগুলো অনেক বড় হচ্ছে। এছাড়া ভূমি অধিগ্রহণের খরচও বেড়েছে। এ কারণেই খরচ বেড়ে গেছে। তবে আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করায় ব্যয় আরো কমতে পারে’ বলে আশা প্রকাশ করেন পরিকল্পনা সচিব মনজুর হোসেন ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।