এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়
প্রথমে চটপট ৩টা ছবি দেইখা নেন। ছবি কথা কয়।
বিডিনিউস খুললেই এই ছবি দেখবেন
এরপর আরেকটা ছবি দেখেন
এই ছবি আরেকটা নিউজ এজেন্সী থেকে নেওয়া।
আরেকটা ছবি দেখেন (এইটা সহব্লগারের কাছ থিকা পাইছি, এখানে সাংবাদিকরা দৌঁড়াইতেছে)
বিডিনিউস স্পষ্টতই দেখাতে চাচ্ছে অনেক "বিশৃংখলাকারীর" বিপরীতে একজন আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনির সদস্য আইন রক্ষা করছে। কিন্তু পরের ছবি থেকে স্পষ্ট হচ্ছে যে আসলে পুলিশ কতটা বেপরোয়া ছিল।
বাংলানিউস জানিয়েছে,
পুলিশের বেপরোয়া হামলা রেহাই পায়নি সমবায় ব্যাংকের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা সাংবাদিকরাও।
সাংবাদিকরা জানিয়েছেন, কোনো ধরনের উস্কানি ছাড়াই ঠিক ১২টা ১৫ মিনিটে পুলিশ হঠাৎ সাংবাদিকদের লাঠিপেটা শুরু করে। এতে আমাদের অর্থনীতির মাসুদ, এবিসি রেডিওর সীমা ভৌমিক, শীর্ষ নিউজ’র মর্তুজা, প্রথম আলোর ওয়ারিসসহ সাত-আট জন সাংবাদিক আহত হন।
বিনিয়োগকারীরা অভিযোগ করেছেন, তারা শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ প্রদর্শন করলেও পুলিশ তাদের লাঠিপেটা করেছে। এতে অন্তত শতাধিক আহত হয়েছেন।
আর বিডিনিউসের সমগ্র নিউসের কোথায় এই খবরটাই খুজে পাবেন না যে পুলিশের কোনও বেপরোয়া আক্রমণ ছিল। তারা সগোত্রীয় সাংবাদিকদের উপ্রে এটাককে কাভার করেছে এভাবে,
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সামনে র্যাব ও পুলিশ বিক্ষোভকারীদেরকে লাঠিপেটা করে রাস্তা থেকে সরিয়ে দেয়। এ সময় চার সাংবাদিকসহ ৯ জন আহত হয়।
সাম্প্রতিক সময়ে সুদখোর ইউনুসের ইজ্জত পাংচার করা সংক্রান্ত "ডীল" এর পর থেকেই বিডিনিউস এইরকম ভাবে বালের দালালী অত্যন্ত ল্যাংটা ভাবে করে আসছে. এই দালালীর ধিক্কার জানাই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।