সবকিছু অন্ধকার হতে শুরু , অন্ধকারেই শেষ... বিশেষ সূত্রে প্রকাশ, রায় ঘোষনার সময় বিমর্ষ দেলোয়ার হোসেন সাঈদী, রায় ঘোষনার পর বিচারকের বিবেক নিয়ে প্রশ্ন করতে গেলে জনতা তথা জাতির "তুই রাজাকার" গালিতে থেমে যেতে বাধ্য হন। পরে ফাঁসী নিশ্চিত জেনে ছেলে মাসুদ সাঈদীর সাথে একান্ত আলাপ কালে তিনি শিশিরের হাতের লইট্টা ফিশ খাবার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। এ প্রসঙ্গে তার ছেলে মাসুদ কাদঁতে কাদঁতে জানান, বাংলা লিক্সের অডিও লিক্স হবার পর থেকে, তার বাবার সাথে মায়ের যে কোনো প্রকার কথা ও মুখ দেখাদেখি বন্ধ। এমতবস্থায় শিশিরের কাছে আবদার করা ছাড়া তাঁর আর কোনও উপায় নাই। এদিকে বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার সংসদ সদস্য নি-লোফার সোনামনি, দেলোয়ার সাহেবের লইট্টা ফিশ খাবার আগ্রহের কথা শুনে ঝাঁঝিয়ে উঠে বলতে থাকেন, ব্যাটারে একবার বুকে হাত দিয়ে বলতে বলেন শিশিরের লইট্টা ফিশ কারি ভালো না আমার লইট্টা ফিশ কারি ভালো? ব্যাটা মিথ্যাবাদী ত্রিশ লাখ টাকা ধার নিয়ে সবাইকে বলে বেড়ায় তিন লাখ টাকা ধার নেবার কথা। এ প্রসংগে এই প্রতিবেদক ত্রিশ লাখ টাকার সাথে ত্রিশ লাখ মানুষকে হত্যা করা গুলায় ফেলেছেন নাকি জিজ্ঞ্যেস করলে, তিনি আর কথা বলতে রাজি হন নাই। অন্যদিকে বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার ভাঁড়প্রাপ্ত নায়েবে আমীর মির্জা ফকফখা ইসলাম আল্লামা(ফেক)দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর এ রায় শুনে মুঠোফোন বন্ধ করে দেন। এই প্রতিবেদক তার শোবার ঘরের জানালা দিয়ে কারন জিজ্ঞ্যেস করলে তিনি কান্নাজড়িত কন্ঠে বলতে থাকেন, দেলোয়ারের মাঝে তিনি তার মরহুম পিতাকে খুঁজে পেতেন। দেলোয়ারের ফাঁসীর রায় যেনো তার বুকে শেল হয়ে বিঁধেছে! এ প্রসংগে শিশির কে অনেক খোঁজ করেও তার চট্টগ্রামের বাড়িতে পাওয়া যায় নাই। ধারনা করা হচ্ছে সে ইতিমধ্যে নতুন মেশিনের খোঁজে পাকিস্তানে হিজরত করেছে Click This Link
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।