সপ্তম শ্রেণির ইংরেজি বইয়ের পঞ্চম অধ্যায়ে রাখা জীবনীতে লেখা হয়েছে, সালাউদ্দিন দেশের একজন ফুটবল-নক্ষত্র। তিনি গত শতাব্দীর ৭০ ও ৮০ দশকে অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং সফল ফুটবলার ছিলেন। স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলেরও সদস্য ছিলেন।
বাংলাদেশের প্রথম ফুটবলার হিসেবে সালাউদ্দিন হংকংয়ের পেশাদার ফুটবল লিগে খেলেন। স্বাধীনতার আগে ওয়ারী ও মোহামেডানে খেললেও স্বাধীনতার পর আবাহনী ছাড়া আর কোনো ক্লাবে খেলেননি।
১৯৭৩ সালে ২৪ গোল করে প্রথম বিভাগ লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতার সম্মান পাওয়া সালাউদ্দিন ১৯৮৪ সালে অবসর নেন।
অবসরের পর প্রথমে কোচ এবং পরে ফুটবল-সংগঠক হিসেবেও সাফল্য পেয়েছেন তিনি।
সালাউদ্দিনের জীবনী পাঠ্যপুস্তকে রাখা প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, “বরেণ্য ব্যক্তিদের সঙ্গে ছাত্রদের পরিচয় করিয়ে দেয়ার লক্ষ্যে পাঠ্যপুস্তকে অনেকেরই জীবনী রাখা হয়। ক্রীড়াঙ্গনে সালাউদ্দিন একজন বরেণ্য ব্যক্তিত্ব। তাই তার জীবনী পাঠ্যপুস্তকে রাখা হচ্ছে।
”
“আগামী জানুয়ারি থেকে ছাত্ররা সালাউদ্দিনকে নিয়ে লেখা অধ্যায়টি পড়তে পারবে। ”
এমন সম্মান পেয়ে সালাউদ্দিন অভিভূত। তিনি বলেন, “আমাকে পাঠ্যপুস্তকের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কাছে তুলে ধরায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। ”
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।