মুক্তিযুদ্ধের ৫ নম্বর সেক্টর কমান্ডার লে. জে. (অব.) মীর শওকত আলীর মরদেহ আজ সোমবার চার দফা জানাজা শেষে রাষ্ট্রীয় ও সামরিক মর্যাদায় বনানী সামরিক কবরস্থানে সমাহিত করা হয়েছে।
মীর শওকত আলীর প্রথম জানাজা লালবাগ শাহী মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়। এরপর বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বিএনপির নেতা-কর্মী ও সাধারণ জনগণ জানাজায় অংশ নেন। তৃতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায়।
সেখানে জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার, চিফ হুইপ, সাংসদ, বিভিন্ন দলের নেতা-কর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা জানাজায় অংশ নেন। এখানে জানাজার পর তাঁকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।
রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেতার পক্ষ থেকে মীর শওকতের কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর তাঁর মরদেহ ঢাকা সেনানিবাসে নিয়ে যাওয়া হয়। চতুর্থ জানাজা ঢাকা সেনানিবাসের কেন্দ্রীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়।
সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আব্দুল মুবীনসহ সামরিক কর্মকর্তারা জানাজায় শরিক হন। এরপর তাঁর মরদেহ সামরিক মর্যাদায় বনানী সামরিক কবরস্থানে সমাহিত করা হয়।
উল্লেখ্য, গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে নিজ বাড়িতে তিনি ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। তিনি স্ত্রী ও তিন মেয়ে রেখে গেছেন।
তাঁর পরিবারের সবাই যুক্তরাজ্য প্রবাসী। তিনি বিএনপি সরকারের ১৯৯১-৯৬ আমলে মন্ত্রী ছিলেন এবং ঢাকার লালবাগ থেকে সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন।
Click This Link
মীর শওকত আলীর মত মানুষরাই এদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।