বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতারা বলেছেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান যুদ্ধাপরাধী। বেঁচে থাকলে তিনিও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আওতায় আসতেন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটি
আয়োজিত মানববন্ধন ও সমাবেশে বক্তারা এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্য এডভোকেট তারানা হালিম বলেন, ১৯৭৫ সালের পর জিয়াই যুদ্ধারাধীদের রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তারই ধারাবাহিকতায় বেগম খালেদা জিয়া তাদের মন্ত্রীর আসনে বসিয়েছেন। তিনি আরো বলেন, জিয়াউর রহমান তার সময় মেধাবী তরুণদের প্রমোদ তরীতে করে আনন্দ বিহারে নিয়ে তাদের হাতে অস্ত্র তুলে দিতেন। তারানা হালিম বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে বিএনপি যে ষড়যন্ত্র করছে এজন্য তাদেরকে শাস্তি পেতে হবে।
কারণ, যুদ্ধাপরাধীদের সহযোগিতা করা ও যুদ্ধাপরাধ একই। বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের যুগ্ম সচিব অরুন সরকার রানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এমএ করিম, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আক্তারুজ্জামান খোকা, আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের সভাপতি হুমায়ন কবির প্রমুখ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।