গীত, বাদ্য এবং নৃত্যের একত্রিত সমাবেশকে আমরা সংগীত বলতে পারি। সংগীত এবং গান এর মধ্যে একটু পার্থক্য আছে। সংগীত কথাটি কবিগুরু এবং কাজী সাহেবের রচিত গান গুলোতেই বেশি ব্যবহৃত হয়। যেমন আমরা বলি রবীন্দ্রসংগীত কিন্তু আমরা বলিনা রবীন্দ্র গান। তেমনি আমরা বলি নজরুল
বর্তমানে মিউজিক নিয়ে অনেক চর্চা হচ্ছে।
আমাদের এই ভারতীয় উপমাহাদেশে বাদ্য যন্ত্রকে আমরা সাধারণত পাচটি ভাগে ভাগ করতে পারি।
১। তত শ্রেণী
২। অবনন্ধ শ্রেণী
৩। শুষি শ্রেণী
৪।
ঘন শ্রেণী
৫। মিশ্র শ্রেণী
এই পাচটি শ্রেণীর মধ্যে দিয়ে বিচার করলে আমরা সব ধরণের বাদ্য যন্ত্র কে বিচার করতে পারি।
তত শ্রেণী : তত শ্রেণী অর্থাত যাবতীয় তারের যন্ত্র। যে যন্ত্রগুলি তার নির্মিত যেমন- সেতার, গিটার, তানপুরা ইত্যাদি।
২।
অবনন্ধ শ্রেণী : অবনন্ধ শ্রেণী বাদ্য যন্ত্র বলতে আমরা বুঝি যাবতীয় চামড়ার ছাউনি যুক্ত বাদ্য যন্ত্র, যেমন- তবলা, ঢোল, ইত্যাদি।
৩। শুষি শ্রেণী : শুষি শ্রেণীর বাদ্য যন্ত্র হলো সেই সকল বাদ্যযন্ত্র যেগুলি শোষণের মাধ্যমে অর্থাত বাতাসের সাহায্যে বাদিত হয়। যেমন- বাশি ইত্যাদি।
৪।
ঘন শ্রেণী : ঘন শ্রেণীর বাদ্য যন্ত্র হলো, ধাতব নির্মিত বাদ্যযন্ত্র যেমন- করতাল, ঝাঝ, কাসর, ঘন্টা ইত্যাদি
৫। মিশ্র শ্রেণী : মিশ্র শ্রেণীর বাদ্য যন্ত্র হলো বিভিন্ন ধরনের মিশ্রণ যুক্ত যন্ত্র। যেমন ইলেকট্রনিক যন্ত্র সমুহ, এর মধ্যে আছে ইলেকট্রনিক তানপুরা, কীবোর্ড, ইলেকট্রনিক গীটার ইত্যাদি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।