আহমাদ-২০০৫
এরই মধ্যে আপনারা সকলে অবগত হয়েছেন যে, ধর্মীয় পোশাকের ব্যপরে আদালত কি রায় দিয়েছে । নতুন করে তা উল্লেখ্য না করে আমরা চলুন দেখি সাধারন জনগন কি ভাবছে..
প্রথমআলোতে সংবাদটি প্রকাশের পরই বেশ কিছু মন্তব্য আমার চোকে পরলো .. এনিয়ে শুরু করছি।
Sheikh Mehedi Hasan Sarkar
২০১০.১০.০৪ ১৬:৫৩
একেবারে সঠিক সিদ্ধান্ত। এই ২০১০ সালে একটি স্বাধীন দেশে কাউকে ধর্মীয় পোশাক পরতে বাধ্য করাটা অর্বাচীনের কাজ। এই রায় বাংলাদেশ কে ধর্মীয় সংকীর্ণতা থেকে
Humaiun kabir
২০১০.১০.০৪ ১৮:২৩
we dont want our country as like as western country..We want some limit in our life and every relagion teaches that limit.. The court did not make a good job. It may led vulgarism and fornication in our society which is off course very bad for us.
২০১০.১০.০৪ ১৮:২৮
আমি যদি আগামি কাল থেকে অফিসে জিন্স প্যান্ট আর টি-শার্ট পরে যাওয়া শুরু করি তাহলে কি ১ সপ্তাহ পর আমার চাকরি থাকবে? উত্তর: না।
জিন্স প্যান্ট আর টি-শার্ট অশালীণ কোন পোশাক না, তারপরও কোন অফিসিয়াল কাজে জিন্স প্যান্ট, টি-শার্ট allow না। কারন এটা অফিসিয়াল রূলস। সেরকম শালিন পোশাক পরিধান করাও ধর্মীয় রূলস। ধর্মীয় নিয়ম কানুন মেনে চলা কোন গোড়ামি না। বরংচ ধর্মীয় নিয়ম কানুন সমাজের মধ্যে বিশৃংখলা রোধ করে এবং মানুষকে মানবিকতা সম্পর্কে শেখায়
আমরা মন্তব্য>>>>>> অতি গুরুত্বপূর্ন কথা।
ভেবে দাখার মতো।
Mujahid
২০১০.১০.০৪ ১৯:৪৮
কাউকে কোন পোষাক পরতে বাধ্য করা না গেলে, না পরতে বাধ্য করাও উচিত নয়। কেউ কোন পেষায় গিয়ে, বোরকা বা অন্য কোন পোষাক পরতে চাইলে, পেষার দোহাই দিয়ে তাকে তা না পরতে বাধ্য করা যাবেনা। আমার মনে হয় শুধু ধর্মীয় পোষাক কেন, অভিনেত্রীদের নগ্ন পোষাকেও বা্ধ্য করা ঠিক হবেনা।
আমরা মন্তব্য>>>> হা.. আমি একমত।
কোন রুপ পোষাকের জন্য কাউকে বধ্য করা যাবে না এই রকম আইন করাই উত্তম ছিলো। তাহলে আমাদের মতো নিরিহ ছাত্র-ছাত্রিদের ইউনির্ফমের নামি পোষাকি নির্যাতন সহ্য করেতে হতো না , সাধীনদেশের সাধীনতার মান অক্ষুন্ন থাকতো।
A Nagorik
২০১০.১০.০৪ ২০:০৫
বিচারক গণ নির্ধারণ করেদিলেন ধর্মিয় পোষাক বাধ্য করা যাবে না । কিন্তু কেউ নিজ ধর্মিয় অনুশাসন মেনে চলতে চাইলে তাতে বাধা দেয়া যাবেনা । তাহলে এমন অনেক সরকারী - বেসরকারী অফিস আছে যেখানে দাড়ি সেভ না করলে আসতে মানা ! বা চাকুরী থাকবে না বলে বস শাসন করেন ! এটা কি ধর্মিয় অনুশাসন না মানতে বাধ্য করা নয়?? এ ব্যপারে বিচারকগণ একটা দিকনির্দেশনা দিবেন কি?
আমরা মন্তব্য>>>>>> " বিচারক গণ নির্ধারণ করেদিলেন ধর্মিয় পোষাক বাধ্য করা যাবে না ।
কিন্তু কেউ নিজ ধর্মিয় অনুশাসন মেনে চলতে চাইলে তাতে বাধা দেয়া যাবেনা " উপরের লাইন যদি সত্যি হয় । আমি আজ থেকে নতুন একটা ধর্ম চালু করমু । যে ধর্মের একটা মূলনীতি থাবে , সেন্ডেল, জিন্স , টি-সার্ট পরা । এটা আমার র্ধমের ধর্মীয় পোষাক আতএব এইটা পইরা এখন আমি সবখানে যাইতে পারবো কেউ বধা দিতে পারবে নাহ .. কি মজা।
অনিত্য
২০১০.১০.০৪ ২০:১৪
"পোশাক নির্বাচন করা ব্যক্তি স্বাধীনতার বিষয়।
এ ব্যাপারে জোর করা মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী। "
সেক্ষেত্রে শুধু ধর্মীয় পোশাক কেন? আদালতে উকিলদেরও স্বাধীনতা থাকা উচিত কালো আলখেল্লা পরিধান না করার। আর্মির স্বাধীনতা থাকা উচিত আর্মি ড্রেস বাদে অন্য যেকোন ড্রেস পরার। অফিসের কিংবা স্কুল-কলেজের ড্রেসকোডও তাহলে অসংবিধানিক। এরকম সবধরণের অসংবিধানিক ড্রেসকোডের বিরুদ্ধেও নতুন আইন চাই
আমরা মন্তব্য>>>>>> এই ভাই তো এক্কেবারে আমরা মনের কথা বইলা ফালাইছেন যুতি দিয়া।
ভাই আপনি একটা মামলা করে দেন এসব বিষয় নিয়ে। আপনি জিতবেন আশা করি। )
priobhasini
২০১০.১০.০৪ ২০:৪৭
মাদ্রাসায় যে ধর্মীয় পোশাক বাধ্যতা মূলক তার কী হবে ? মাদ্রাসার ছাত্রীদের তাহলে বোরখা ছাড়া পড়াশুনা চালিয়ে যেতে বাধা নেই? মাদ্রাসার ছাত্ররাও যেতে পারবে প্যান্ট
Prasen Chandra Gope
২০১০.১০.০৪ ২১:৪৯
অনেক প্রতিভাবান মন্তব্য প্রদানকারী প্রশ্ন করেছেন তাহলে স্কুল/কলেজের যে ড্রেসকোড তার কি হবে? সম্মানিত লেখকগণ ভুলে গেছেন যে, হাইকোর্ট "ধর্মীয় পোশাক" জোর করে পরানোর বিরুদ্ধে রায় দিয়েছেন, স্কুল বা কলেজ এর ইউনিফর্ম নিয়ে নয় কারণ ইউনিফর্ম "ধর্মীয় পোশাক" নয়। যারা এর বিরুদ্ধে কথা বলছেন, তাদের উদ্দেশ্যে বলছি, আধুনিক রাষ্ট্র ও সমাজ ধর্মকে ব্যক্তিজীবনেই রাখতে পছন্দ করে।
আমরা মন্তব্য>>>>>> ভাই আমি একটা ব্যক্তিগত ধর্ম আবিষ্কার কারছি।
আমি আমার ধর্ম পালনের স্বাধীনতা এই ধর্ম নিরপেক্ষ বাংলাদেশে চাই । "ধর্মের মূলনীতি, সেন্ডেল, জিন্স , টি-সার্ট পরা । এটা আমার র্ধমের ধর্মীয় পোষাক আতএব এইটা পইরা এখন আমি সবখানে যাইতে পারবো কেউ বধা দিতে পারবে নাহ" । মনে রাখবে আমার ধর্মের ব্যবারে কোনো কথা বলবেন না ধর্মানুভতিতে আঘাত করা যাবে নাহ। আমি আমর ধর্ম পালনের আধিকার চাই
বি:দ্রা: যারা পাল্টা মন্তব্য করবেন তারা মনে রাখবেন আপনারা আদালতের রায়কে আবমাননা করছেন।
) আদালত আবমাননার মামলা ঢুইকা যাইতে পারে..... সাবধান... :
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।