সম্প্রতি দেশের ঈমানদারেরা!! নাস্তিক হটাও দাবিতে ব্লগে ফেসবুকে মাথা খারাপ করে আসছিল। কিন্তু হেফাজতের সমাবেশে ধ্বংস যজ্ঞের পাশাপাশি কোরান পোড়ানোর ঘটনা নিয়ে এই চুদির ভাইদের কোনো মাথাব্যাথা নেই। কেও মাঠে নামলো না কোরানকে হেফাজত করতে। শেষ পর্যন্ত মাঠে নামলো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তাহলে প্রকৃত তৌহিদী জনতা কারা??
নিঃসন্দেহে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
মূলত হাজার হাজার মাদ্রাসার এতিম মাদ্রাসার ছেলেদের লাশ চেয়েছিল বিরোধী দলগুলো। লাশ পাওয়ার জন্য হেফাজতের মধ্যে ঢুকে নাশকতা চালায় তারা। কিন্তু নাশকতার মাত্রা বেশি এবং লাশের পরিমাণ কম হওয়ায় রাজনীতিতে হিসাবটা পাল্টে গেলো। ধর্ম নিয়ে রাজনীতির ফল এদেশে কখনোই ভালো হয়নি। লাশ দিয়ে নয়, মানবিক বোধ দিয়ে রাজনীতি করুন।
জনগণ আপনাদের সাথে থাকবে। ধর্মের নামে এতিম বাচ্চাদের বলির পাঠা বানানো কোন ধরনের ধর্ম ? সুস্থভাবে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য সুস্থ পথ বেছে নিন। তা নাহলে আগামি টার্মেও জনগণ লুটপাটের জন্য আপনাদের মনোনীত করবে না। হেফাজতের সরলসোজা এতিম বাচ্চাদের মূলত বলির পাঠা বানানো হলো। কারা বানিয়েছে? ইসলামী লেবাসধারী ব্যক্তিরাই বানিয়েছে।
আর এখন এই মোনাফেকরা ফটোশপ দিয়ে এবং ২০০৭ সালের ছবি দিয়ে অসত্য প্রচার করছে।
জনসমাবেশে গুলিতে নিহত ব্যক্তির সংখ্যা যদি দুজন হয় তবে তবে আহতের সংখ্যা হয় শতাধিক। সবারই কি জায়গা মতো গুলি হান্দায়??
নিহতের সংখ্যা 100 হলে আহতের সংখ্যা দাড়াবে কমপক্ষে দেড় হাজার। আড়াই হাজার মারা গেলে কত মানুষ আহত হবে?? তারা কই? মনে হয় কোরান পোড়ানোর ঘটনায় সৃষ্টিকর্তা সরকারের তৌহিদি বাহিনীকে অলৌকিক শক্তি দিয়ে পাঠিয়েছে!!। তাই তারা এতো বড় লুকোচুরি করতে পারলো।
হা..হা..হা..
এতো মানুষ মারা গেলে ওলিতে গলিতেও লাশ পড়ে থাকতো পরের দিন সকালে। কমন সেন্সের বিষয়।
বুঝলাম বাংলাদেশের সব মিডিয়া মিথ্যা বলছে। কিন্তু বিবিসির তো মিথ্যা বলার কথা না। কারন ইউনূসের অপসারণের পর পাশ্চাত্যের মিডিয়াগুলো সরকারের বিপক্ষে
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।