আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সংবিধানের ছায়াসংকট শুরু অক্টোবরে

বাংলাদেশ রাজনৈতিক সংকট থেকে সাংবিধানিক সংকটের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যাচ্ছে। বাজেট অধিবেশনের আগের অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংসদের ফ্লোরে বলেছিলেন, ২৪ অক্টোবরে সংসদ ভেঙে দেবেন। ওই রাতেই দলের সংসদীয় সভায় তিনি অবশ্য নির্দিষ্ট তারিখ উল্লেখ ছাড়াই বলেন অক্টোবরে ভাঙবেন। কিন্তু নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ প্রশ্নে সরকারি দলের গোপনীয়তার দিন ফুরাচ্ছে। ‘একচুল না নড়ার’ জায়গায় এসেছে জাতীয় রাজনীতি।

পৌনঃপুনিক প্রশ্ন সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী গতকালের সংবাদ সম্মেলনে সংসদ রেখে বা না রেখে কিংবা কখন নির্বাচন হতে পারে, তা পরিষ্কার করেননি। বারংবার বলেছেন, সংবিধান অনুযায়ী হবে। অথচ সংবিধানের এ-সংক্রান্ত বিধানাবলি দারুণভাবে অস্পষ্ট। কিন্তু তা-ও ছাপিয়ে অন্তত নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণী বল যাচ্ছে নির্বাচন কমিশনের কোর্টে। তাদের উচিত হবে নির্বাচনের তারিখ প্রশ্নে অবিলম্বে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের শরণাপন্ন হওয়া।

সংবিধান অনুযায়ী এটা ঐচ্ছিক নয়, বাধ্যবাধকতা আছে।
প্রধানমন্ত্রী ১৭ আগস্ট বলেছেন, সংবিধান অনুযায়ী দলীয় সরকারের অধীনে একবার তো নির্বাচন শুরু হতে হবে। দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফ আরও নির্দিষ্ট করেছেন, শেখ হাসিনার অধীনেই নির্বাচন হবে। এক নির্বাচিত সরকার আরেক নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে। সুতরাং প্রশ্নটা এখন—এই ‘আলোকিত’ নির্বাচনটা কবে হবে।


আমরা যদিও ‘পাহাড় থেকে লাফ দিয়ে পড়ার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত’ সমঝোতার অপেক্ষায় থাকব। সংবিধানকে নিজের মতো ব্যাখ্যা করে পার পাওয়ার রাশ টানার সময় এসেছে। আর এটা করতে হবে নির্বাচন কমিশনকে। ২৭ অক্টোবরকে কেন্দ্র করে তার পরিবর্তিত ভূমিকা কাম্য। কারণ, এ তারিখ থেকে নির্বাচন করার দায় পড়বে তার ওপর।

তবে প্রশ্নটি ঘনিয়ে এসেছে এমন একটি সময়ে, যখন তারা ‘নখদন্ত’ বিসর্জন দিয়ে শিশির ভট্টাচার্য্যের কার্টুন অনুযায়ী স্যুপের বাটি তুলে নিয়েছে। তবু তাকে বলতে হবে সাধারণ নির্বাচনটি তারা কবে করবে। এই সাংবিধানিক প্রশ্নটির মালিকমোক্তার এককভাবে প্রধানমন্ত্রী বা সরকারি দলের বলে নির্বাচন কমিশন একটা ভাব নেওয়ার চেষ্টা করতে পারে। কারণ, মেরুদণ্ড সিধা করে প্রতিষ্ঠানটি এখন পর্যন্ত কিছু বলেনি। তাদের এখন প্রধানমন্ত্রীর ‘সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন’ কথাটির ব্যাখ্যা দিতে হবে, না দিলে সংবিধানের চোখে তারা সরকারের সঙ হবে।


সংসদের মেয়াদ ফুরানোর পরে নির্বাচন হলে মেয়াদ শেষের পূর্ববর্তী ৯০ দিন এবং তা না হলে সংসদ ভেঙে যাওয়ার পরের ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী সংসদে যদি ৯০ দিনের গণনাকাল ২৪ বা ২৫ অক্টোবর বলে থাকেন, তাহলে তা ঠিক নয়। সঠিক তারিখ ২৭ অক্টোবর। বিএনপি বলছে, নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে যাবে না, এমনকি করতেও দেবে না। কমিশন বলবে, আচ্ছা করলাম না।

নির্বাচন ছাড়া কীভাবে ক্ষমতায় যান দেখি। একই বাতচিত ১৯৯৬ সালেও হয়েছিল। তখন আওয়ামী লীগের কাছে খবর ছিল, দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে খালেদা জিয়া মেয়াদ পুরো করবেন না। কিন্তু এবার শেখ হাসিনা ও ক্ষমতাসীন দলের হাবভাব দেখে বিরোধী দলের সন্দেহ, তারা কেবল আগামী পাঁচ বছর নয়, তার পরও থাকতে চায়।
বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথম এই নির্বাচনী সাংবিধানিক প্রশ্নটি সরাসরি ও নির্দিষ্টভাবে সামনে আসছে।

সংসদীয় পদ্ধতিতে দলীয় সরকারের অধীনে জাতি এই প্রথম নির্বাচনে যাবে কি না, সেই প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। সংসদীয় পদ্ধতিতে এ পর্যন্ত দুটি নির্বাচন হয়েছে। গণপরিষদ ভেঙে দেওয়ার পর ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ নির্বাচন হয়েছে। আর ১৯৯৬ সালের নির্বাচনটি মেয়াদ পুরো করার পর সংসদীয় পদ্ধতির প্রথম নির্বাচন হলেও তখন এই বিতর্ক মোটেই হয়নি যে সংসদ রেখে, না রেখে নির্বাচন হবে। মেয়াদের অল্প আগে সংসদ ভেঙে দেওয়ার একটা প্রশ্নবিদ্ধ পরামর্শ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া।

তখন সংসদ ভেঙে দেওয়াকেই বিরোধী দল বিজয় হিসেবে দেখেছিল। কিন্তু এবারের পরিস্থিতি ভিন্ন। কেবল সংসদ ভেঙে দেওয়ার খবরের জন্য বিরোধীরা অপেক্ষমাণ নয়। তারা জানে যে সংসদ ভেঙে দেওয়া হলেও তাদের ক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নের মীমাংসা হবে না। নিজেদের কালিমালিপ্ত অতীত ঢাকা দেওয়া ও স্বাধীনতাবিরোধী মৌলবাদীদের রক্ষা করতে বিরোধী দলকে এবার বেশ শক্তি ক্ষয় করতে হয়েছে।

তাই তারা ছিয়ানব্বইয়ের মতো সরকার ধাক্কানোর হিম্মতওয়ালা বিরোধী দল হতে পারেনি। বিএনপি বলছে, শিগগিরই জামায়াতকে নিয়ে তারা এক দফার আন্দোলন তীব্র করবে। মির্জা ফখরুলের ভাষায়, ‘সংঘাত অনিবার্য’ করবে। কিন্তু তাতে সুখবর নেই। হার্ডলাইনে যাচ্ছে সরকার।


সরকারি দল এখন এই ধারণায় চালিত হতে পারে যে, তারা তাদের গরু যেখান থেকে খুশি সেখান থেকে জবাই করতে পারে। তাদের কত্ত কী সুবিধা। সংসদ রেখে নির্বাচন করতে পারে। না রেখেও নির্বাচন করতে পারে। যদিও আমি মনে করি, অনাস্থা ভোটে না হারলে প্রধানমন্ত্রী যখন খুশি সংসদ ভেঙে দেওয়ার পরামর্শ রাষ্ট্রপতিকে দিতে পারেন না।

সংবিধানের বিধান হলো, সংসদ রেখে সংসদ নির্বাচন হবে। এখন ৩০০ নবনির্বাচিত সাংসদ মঞ্চে এলে তাঁদের দশা মেয়রদের মতো হবে। তাঁদের চোখের সামনে পুরোনো ৩০০ সাংসদ অধিবেশনে যোগ দেবেন, তাঁরা দরকারে সংবিধানও পাল্টে নেবেন, নবাগতরা প্রহর গুনবেন কখন পঞ্জিকার পাতা ওল্টাবে, কখন ২০১৪ সালের ২৪ জানুয়ারি আসবে, সংসদ মিলিয়ে যাবে।
প্রধানমন্ত্রী যখন খুশি পদত্যাগ করতে পারেন। তখন রাষ্ট্রপতি অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য নতুন প্রধানমন্ত্রী বা মেজরিটি পার্টির নতুন লিডার খুঁজবেন।

প্রধানমন্ত্রী অনাস্থা ভোটে হারলে পদত্যাগ করতে পারেন। আর কেবল তখনই তিনি সংসদ ভেঙে দিতে রাষ্ট্রপতিকে পরামর্শ দিতে পারেন। রাষ্ট্রপতির জন্যও নির্দেশনা আছে। তিনি প্রধানমন্ত্রীর পত্র পেয়েই সংসদ ভেঙে দেবেন না। সংসদের অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য নতুন প্রধানমন্ত্রী খুঁজবেন।

না পেলে ভেঙে দেবেন। আর অমনি ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানে ইসি উদ্যোগ নেবে।
নিয়মিত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ক্ষমতায় থেকে ইতিহাসের একমাত্র নির্বাচনটি করেন খালেদা জিয়া। এবার শেখ হাসিনা সেই বিতর্কিত রেকর্ড কীভাবে ভঙ্গ করেন সেটাই দেখার বিষয়। দলীয় সরকারের অধীনে এবং সংসদ রেখে নির্বাচন করার বর্তমান ব্যবস্থাটি বাহাত্তরেই প্রবর্তিত হয় এবং পঁচাত্তরে চতুর্থ সংশোধনীতে তা বিলুপ্ত হয়।

১৯৯১ সালে দ্বাদশ সংশোধনীতে আবার প্রবর্তিত হয়। এবং ১৯৯৬ সালে ত্রয়োদশ সংশোধনীতে তা পুনরায় বিলুপ্ত হওয়ার পর ২০১১ সালে পুনরুজ্জীবিত হয়।
সংবিধানে নির্বাচনের তফসিল সম্পর্কে কিছু বলা নেই। সংবিধান বলেছে, সংসদের প্রথম বৈঠক থেকে পাঁচ বছর হলেই সংসদ আপনাআপনি ভেঙে যাবে। প্রধানমন্ত্রীকে পরামর্শ দিতে হবে না।

নির্বাচন কমিশনকে কখন নির্বাচন দিতে হবে, সে জন্য সরকারের মুখের দিকে তাকাতে হবে না। আমি মনে করি, ২৭ অক্টোবরে নির্বাচন করতে কমিশন প্রধানমন্ত্রীর কাছে আজই চিঠি দিতে পারে। না হলে সংকট ঘনীভূত হলে তার দায় কমিশনকে নিতে হবে।
আগেই বলেছি, এই পরিস্থিতি আগে কখনো হয়নি। বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও মূল্যবোধ থেকে একেবারে মুখ ঘুরিয়ে রেখে সংবিধানের অর্থপূর্ণ ব্যাখ্যা চলে না।

সেটা মনে রেখেও বলব, নির্বাচন কমিশনের সামনে বিষয়টি আর ঐচ্ছিক নয়। ২৭ অক্টোবরে নির্বাচন করতে তাদের প্রস্তুতির বিষয়ে জনগণের জানার অধিকার আছে। কেবল প্রধানমন্ত্রীর কাছে নতজানু থাকলে চলবে না।
২৭ অক্টোবরের পরে নির্বাচন অনুষ্ঠানে পর্দার আড়ালের ইঙ্গিতে চলার সুযোগ নেই। ইসিকে পরিষ্কার করে বলতে হবে, তারা এ বছরে নাকি ২০১৪ সালে সাধারণ নির্বাচন করবে।

২৪ জানুয়ারি সংসদ বিলুপ্ত হলেও বর্তমান মন্ত্রিসভা নির্বাচন না দিয়ে সর্বোচ্চ ২০১৪ সালের ২৪ এপ্রিল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকতে পারে। সংসদ ভেঙে গেলে কেবল যুদ্ধের কারণ ছাড়া অন্য কোনো অজুহাতে তাকে জীবিত করা যাবে না। বিলুপ্ত সংসদের যেকোনো সংখ্যক সদস্য দিয়ে রাষ্ট্রপতি চাইলে অন্তর্বর্তী মন্ত্রিসভা পুনর্গঠন করতে পারবেন।
আমি ধরে নিচ্ছি, নির্বাচনের তারিখ প্রধানমন্ত্রীই স্থির করবেন। কিন্তু সংবিধান অনুযায়ী কমিশন তাঁকে চিঠি দিতে বাধ্য।

কারণ, ৪৫ দিনের প্রস্তুতিতে একটি নির্বাচন সেরে ফেলা যায়। আজ থেকে মাত্র ১৪ দিন পরের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর। আর ১ সেপ্টেম্বর থেকে ২৭ অক্টোবরের মধ্যবর্তী সময় ৪৫ দিন। প্রধানমন্ত্রী বর্ণিত ‘সংবিধান অনুযায়ী’ ১ সেপ্টেম্বরে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা সম্ভব। একে আগাম নির্বাচন বলা যাবে না।

যদি দেখি ২৭ অক্টোবরের পরেও প্রধানমন্ত্রী ও কমিশন মুখে খিল এঁটে থাকেন, তাহলে প্রশ্নটি আদালতে চ্যালেঞ্জযোগ্য হবে। ১৫তম সংশোধনী আওয়ামী লীগ তার খুশিমতো এনেছে। এখন সেটা মেনে চলা না-চলা তার একক খুশির বিষয় নয়। আশঙ্কা করি, স্যুপ পানরত কমিশন সরকারকে পারতপক্ষে বিব্রত বা অপ্রিয় সত্যের মুখে ফেলবে না। দলীয় প্রধানমন্ত্রীর অধীনে নির্বাচন হলেও সেটা তো অতি নাটকীয়ভাবে হতে পারে না।

বিশ্বব্যাপী অনুসৃত সুপ্রতিষ্ঠিত রীতিনীতি না মানলে গণতন্ত্রের বস্ত্র হরণ ঘটে। ২৭ অক্টোবরের পরে কখন নির্বাচন হবে, সে বিষয়ে কমিশনের নীরবতা পালনে সংবিধান বেআবরু হবে।
২৫ জানুয়ারি ২০০৯ সংসদের প্রথম বৈঠক বসে। পাঁচ বছর পুরো হবে ২০১৪ সালের ২৪ জানুয়ারি। এর ৯০ দিন আগে যেকোনো দিন ভোট নেওয়া চলে।

তার মানে ২৭ অক্টোবরের পরে সংসদও থাকবে কিন্তু নির্বাচন প্রশ্নে ঘোষণা থাকবে না, সেটা অসাংবিধানিক। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার আনুষ্ঠানিকতা ৯০ দিনের বাইরের বিষয়। অর্থাৎ সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে মনোনয়নপত্র দাখিল ও যাচাই-বাছাই করে অক্টোবরের শেষ সপ্তাহেই ভোট গ্রহণ করা হলে সংবিধানের শর্তপূরণের ঘাটতি হবে না।
সংসদ রেখে, নাকি না-রেখে নির্বাচন হবে, সেই বিধানসংক্রান্ত ১২৩ অনুচ্ছেদটি কিন্তু সরকার পরিচালনা-সংক্রান্ত পরিচ্ছেদে রাখা হয়নি, এটা রাখা হয়েছে নির্বাচন কমিশন পরিচ্ছেদে। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ১১ ধারা বলেছে, ‘কমিশন সংসদ গঠন করার উদ্দেশ্যে প্রতিটি আসন থেকে একজন করে নির্বাচিত করার জন্য সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ভোটারদের কাছে আহ্বান জানাবেন।

’ এই দায়িত্ব পালনে শুধু প্রধানমন্ত্রীর দিকে তাকিয়ে থাকার দিন সংবিধান অনুযায়ী ২৬ অক্টোবরে ফুরাবে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মীমাংসা না হতে পারে। কিন্তু নির্বাচনের তারিখ নিয়ে লুকোচুরির দিন শেষ হচ্ছে। সরকার ও কমিশন যদি এর পরও নীরব থাকে, তাহলে কী বলব? কমিশন অক্টোবরের মধ্যে যদি দোলনায় চেপে ফিডার ধরে তাহলে মরমে মরে যাব না। প্রধানমন্ত্রী অসাংবিধানিক, আধা সামরিক ও সেনা-সমর্থিত কোনো অবয়ব আর না দেখতে ও না দেখাতে আমাদের আশ্বস্ত করেছেন।

ঘরপোড়া গরু হিসেবে এতে ততটা ভরসা না পেলেও খাসা কথা। আপাতত নির্বাচিতের আমলেই ২৭ অক্টোবরে ৯০ দিন গণনার সূচনাকালকেই আমরা সংবিধানের একটা ছায়াসংকটের ক্ষণগণনা শুরু ধরতে পারি। প্রধানমন্ত্রীর গতকালের সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচনের তারিখ প্রশ্নে কোনো নির্দিষ্ট বক্তব্য না রাখা আমাদের হতাশ করেছে।
মিজানুর রহমান খান: সাংবাদিক।
mrkhanbd@gmail.com।

সোর্স: http://www.prothom-alo.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.