টুকলিফাই মারাই আমাদের কাজ, চুরা ছেঁচা দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।
Click This Link রাজিব তিনটি আইনে অপরাধ করেছে। সাইবার আইন ২০০৬, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ ও পেনাকোডের অধীনে।
প্রোভার জন্য আমাদের কোন সিম্প্যাথি নাই। কিন্তু রাজিবের এই অপরাধ কোন ভাবেই ইগনোর করার সুযোগ নাই।
আজ একে ইগনোর করলে কাল মহল্লায় মহল্লায় ব্লুফ্লিম বানানো হবে এবং তা সিডি আকারে ও ইন্টারনেটে প্রকাশ করা হবে।
এসব যে হচ্ছে না তা নয়। কয়েকদিন আগেও জনৈক ছাত্রলীগ নেতা তার দলবল নিয়া একটা মেয়েকে ধর্ষন করেছে, ভিডিও ধারন করেছে ও সিডি করে বাজারে বিক্রি করেছে।
বিদ্যমান তথ্যপ্রযুক্তি আইনেই -২০০৬ এর ৫৪ ও ৫৫ ধারায় সাইবার অপরাধের শাস্তি ১০ বছরের কারাদণ্ড বা ১ কোটি টাকা অর্থদন্ড অথবা উভয়দণ্ড দেয়ার বিধান রয়েছে।
আমাদের প্রশ্ন— সাইবার ক্রাইম রোধে বাংলাদেশের পুলিশ, RAB বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কি করছে? এর জন্যই তো ছাত্রলীগের ছেলেরা ধর্ষন করে ভিডিও বানিয়ে বাজারে ছারে।
এটাকে আমলে নেয়ার মত অপরাধই মনে করে না। (রাজিব আসলে ব্লাডি কুত্তালীগ এবং সন অব এ্যানাদার ব্লাডি হাম্বালীগ )
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।