বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণ প্রকল্প সরকারি- বেসরকারি অংশীদারিত্বের (পিপিপি) মাধ্যমে বাস্তবায়নের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
নির্মাণকাজে বিপুল পরিমাণ অর্থ প্রয়োজন হবে। তাই পিপিপির মাধ্যমে এর বাস্তবায়ন যৌক্তিক হবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে।
তিনটি এলাকায় বিমানবন্দর স্থাপনের সুপারিশ করা হয়েছে। প্রস্তাবিত স্থানগুলোর প্রথমটি হচ্ছে, ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার ত্রিশাল, আমিরাবাড়ী, মোক্ষপুর ও মঠবাড়ী ইউনিয়নের বিভিন্ন মৌজার ২ হাজার ৬০০ হেক্টর জমি।
দ্বিতীয়টি হচ্ছে, ত্রিশাল উপজেলার রামপাল, কানিহারী, কাঁঠাল ও বৈলা ইউনিয়নের বিভিন্ন মৌজার ২ হাজার ৬০০ হেক্টর জমি। তৃতীয়টি হচ্ছে, টাঙ্গাইলের ভূয়াপুর উপজেলার নদী তীরবর্তী ৩০ কিলোমিটার লম্বা এবং ১০ কিলোমিটার প্রস্থবিশিষ্ট চর এলাকা।
উল্লেখ্য , দেশের বিমানযাত্রীদের মোট ৮০ শতাংশ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মাধ্যমে যাতায়াত করে। এই বিমানবন্দরে একটি মাত্র রানওয়ে রয়েছে এবং প্রতিবছর যাত্রী পরিচালনার ক্ষমতা ৮০ লাখ। যা বিমান যাত্রীর সংখ্যার তুলনায় অপ্রতুল।
এছাড়া প্রান্তিক ভবনে স্থান সংকুলান না হওয়ায় পাঁচ স্তরবিশিষ্ট আধুনিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। তাই বর্তমান সরকার বিশ্বমানের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর স্থাপনের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে।
বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলাতে গেলে এবং অর্থনৈতিক ভাবে শক্তিশালী দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে হলে সার্বিক বিবেচনায় এরকম বড় একটি এয়ার পোর্ট দরকার আছে। কিন্তু এর সঙ্গে দেশ কি সত্যি উন্নত তর হবে বলে মনে হয়?
সবার আগে প্রয়োজন দুইনেত্রীর সমঝোতা ভিত্তিতে কাজ করা। নইলে একসরকার প্রস্তুতি নিলে অন্যসরকার এসে কাজটিকে ডিলে করে বা বন্ধ করে দিবে।
এভাবেই তো দেশ চলছে।
এখানে, উল্লেখ করতে চাই, এক্ষেত্রে জিয়া আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর এর নাম পরিবর্তন করে অর্থ ব্যায় করার কি কোনো মানে ছিলো..??? এই টাকাটা সেখানে অনেক কাজে তো দিতো...
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।