নিঃস্বার্থ মন্তব্যকে ধন্যবাদ, সাময়িক ভাবে আমি মন্তব্যে নেই
স্থায়ী:
কালারে কালা তুই যে সাপুড়িয়া
তোর সাপের বিষে অঙ্গ যায় যে পুড়িয়া
পায়ে ধরি শ্যাম বিষে অঙ্গ যায় যে পুড়িয়া
অন্তরা ১:
রাধার বালিশ ভিজে কৃষ্ণের বিহনে
কেমনে বিরহী আজ যাবে বৃন্দাবনে
মেঘেতে আন্ধার করে চান্দেরও নয়ন
কালভুজঙ্গ ফনা তুলে করে যে দংশন
ফিরায়ে নে তারে ওরে বাঁশুরিয়া
অন্তরা ২:
রাধিকার দেহখানি করে ঝলমল
মন বোঝেনা কানাই,সে রূপের পাগল
সইতে পারিনা নারী অভাগী এমন
পিরিতি ছোবলে নারীর হবে যে মরণ
ফিরে যা তুই ওরে বাঁশুরিয়া
----------
প্রথম ড্রাফট:
জ্বালাইওনা অঙ্গ কালা পুড়াইও না হিয়া
বিরহ সর্পের বিষে অন্তর যায় জ্বলিয়া (২)
এ সর্প গোক্ষুর ফনা, কোথা পাই ওঝা
জটিলা কুটিলা জেগে আগলায় দরজা
কাঞ্চা মোহন বংশী ডাকে উচাটন
মেঘেতে আন্ধার করে চান্দেরও নয়ন
জ্বালাইওনা অঙ্গ কালা পুড়াইও না হিয়া
বিষে নীল বিরহিনী ওরে সাপুড়িয়া
ত্যাজিয়া সংসার করি কৃষ্ণরে আপন
কানাই রূপেতে মত্ত বুঝেনা যে মন
ভাগ্যহীনা অভাগিনী ভাঙ্গে দুই পার
ছাড়ো শ্যাম ছাড়ো হাত কঙ্কন রাধার
জ্বালাইওনা অঙ্গ কালা পুড়াইও না হিয়া
বিরহ সর্পের বিষে পরান যায় জ্বলিয়া (২)
---------------------------------------------------
আমার মতে প্রথমটি পল্লীগীতির সুর এবং প্রথম ড্রাফটটি
ফোক ফিউশনে ভাল শোনাবে
---------------------------------------------------
নিরীক্ষামূলক পোস্ট। ট্রেডিশনাল ফর্মের গীত রচনার চেষ্টা । গ্রহণযোগ্য হলে থাকবে, না হলে - শিক্ষার্থীর শ্লেটে আরেকটা হিজিবিজি আঁকের মত থাকুক, ড্রাফট করবো না।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।