জেলে অতিথি আপ্যায়ন সুবিধা না পেলেও কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস সঙ্গে রাখার অনুমতি পেলেন সঞ্জয়। বাড়ি থেকে তাকে শোয়ার গদি, বালিশ, পাখাসহ প্রয়োজনীয় সামগ্রী ও মশার ওষুধ নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে জেল কর্তৃপক্ষ। এছাড়াও বাড়ি থেকে ওষুধ ও মাঝেমধ্যে জেলে বসে বাড়ির খাবারও খেতে পারবেন সঞ্জয়।
নিজের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ছা়ডাও ভগবত গীতা ও হনুমান চলিশাও সঙ্গে রাখতে পারবেন সঞ্জয়। তবে অন্যান্য কয়েদিদের সঙ্গেই তাকে থাকতে হবে জেলের ১০ ফুট বাই ১৫ ফুট কুঠুরিতেই।
মেনে চলতে হবে জেলের সমস্ত নিয়ামকানুনও। সশ্রম কারাদণ্ডে মিলবে দৈনিক মজুরিও।
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী বৃহস্পতিবারই দুপুরে মুম্বইয়ের বিশেষ টাডা আদালতে আত্মসমর্পণ করেন সঞ্জয়। টানা ৬ ঘণ্টা ধরে আত্মসমর্পণ প্রক্রিয়া চলার পর রাতে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় আর্থার রোড জেলে।
২০ বছর আগে মুম্বাইয়ের একটি বিস্ফোরণ মামলার আসামি হিসেবে তিনি আত্মসমর্পণ করলেন।
আদালতে হাজির হওয়ার সময় সঞ্জয়ের সঙ্গে ছিলেন বোন প্রিয়া দত্ত।
আদালতে হাজির হওয়ার পর তাকে পুনের ইয়ারওয়াড়া কারাগারে পাঠানো হয়। সেখানে তাকে মামলার সাজা হিসেবে সাড়ে তিন বছর কাটাতে হবে।
১৯৯৩ সালে এক ভয়াবহ বিস্ফোরণে ২৫৭ জন মারা যান। সে বিস্ফোরন মামলায় তার বিরুদ্ধে সে সময় অবৈধ অস্ত্র রাখার অভিযোগ আনা হয়েছিল।
২০০৬ সালে সঞ্জয় দত্ত ওই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হন তবে দেড় বছর জেল খাটার পর মুক্তি পান। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।