তাদেরfreedom তাদেরকে কি দিয়েছে ? তাদেরfreedom তাদেরকে বল্গাহীন করেছে। যার ফলশ্র“তিতে ভোগের সীমার বাধ্যবাধকতা রাখা হয়নি। তারা পুরুষে পুরুষে বিয়ে করছে এবং নারীতে নারীতে, ব্যাপারটা শুধু এতটুকুর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। পশুর সাথে সেক্স করে তারা বলে “এটা একটা শিল্প” তাদের সন্তানদেরকে পশুর খোয়াড়ে পাওয়া যায়। যুক্তরাষ্ট্রের ১৪টা অঙ্গরাজ্যে এধু রা সংখ্যাগরিষ্ঠ।
তাদের বিরুদ্ধে বহুবার আইন পরিষদে বিল উত্থাপন করা হয়েছে। কিন্তু এর বিরুদ্ধে বিপুল ভোটের কারনে তা পাস হয়নি। কারণ ওই সমস্ত অঙ্গরাজ্যের গভর্ণরদের নির্বাচনে জিততে হলে এধু দের সমর্থন প্রয়োজন হয় এবং এধু দের বিপুল সদস্যের সংগঠন রয়েছে যারা লবিং এর মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে কোন আইন পাস হতে দেয়না। এমনকি আইন পরিষদের বহু সদস্য,মন্ত্রী’ই গে। আর ব্যক্তিগতভাবে কিছু বললেই তো জেল জরিমানা কারন gay বলে কথা !
হ্যাঁ ,তাদের যে অংশ এগুলোকে ঘৃণা করে তারা শুধুই কিছু ভাল দর্শক।
তাদের ভোগবাদীতা তাদেরকে কি দিয়েছে ? ভোগবাদীতার কারনে তারা সন্তান নিতে চায়না, কারণ দুটো ঃ
১. সন্তান ধারনে শ্রী হীন হয়ে পড়ার আশঙ্কা,কষ্ট স্বীকার এবং ১০ মাসের অধিক সময় ধরে অন্যের হিতাকাঙ্খী হতে না পারার দুঃখ।
২.সন্তান লালন পালনে ঝক্কি ঝামেলা বা ব্যায়। সন্তানের কারনে তার ভোগ সীমাবদ্ধ হতে পারে এ চিন্তা।
হ্যাঁ তারা সন্তান নেয়না তা নয়, অধিকাংশ মানুষই সন্তান নেয়(তবে পরিমানে কম এবং স্বামীকে বহুদিন ধরে দেখে-শুনে,বিশ্বাস অর্জন করে তারপর সন্তান নিতে আগ্রহী হয়)। কিন্তু বাচ্চার একা থাকার অধিকার সংরক্ষণের স্বার্থে হোক আর ভোগের কারনেই হোক অধিকাংশ দম্পতিই তাদের সন্তানকে আলাদা ভাবে লালন পালনে আগ্রহী।
এমন পরিবারের সংখ্যাই বেশী। এছাড়া বাপ মায়ের বিচ্ছেদের কারনে নিঃসঙ্গ সন্তান হতাশার মধ্যদিয়ে বেড়ে উঠছে।
গোটা ইউরোপ আমেরিকায় শতকরা হিসেবে দাড়ায় ৭০%-৮০% সন্তান, যারা বাপ মা ছাড়াই বেড়ে উঠছে (বাপ আছে মা ভেগেছে অথবা মা আছে বাপ ভেগেছে অথবা দুজনই ভেগেছে)। তাদের বুদ্ধিজীবীদের ব্যাখ্যা হলো- সন্তান এতে করে সাবলম্বী হবে। (৭০%-৮০% সন্তান বাপ মা হারা তাই সন্তান তাদের মায়ের পরিচয়ে পরিচিত।
কারণ বাপকে অধিকাংশ সময় খুঁজে পাওয়া যায়না। অনেক মা’ই জানেনা তার সন্তানের আসল পিতা কে,বা কয় জন। কারণ-ভোগবাদী ওই ‘মা’ দের পক্ষে এত মানুষের হিসাব রাখা সম্ভব নয়। এমতাবস্থায় সন্তানদের মায়ের পরিচয়ে পরিচিত হওয়া ছাড়া উপায় নেই, অনেকের ভাগ্যে তাও জুটেনা কারণ মা বাপ দুজনই ভেগেছে। তারা মায়ের পরিচয়ে পরিচিত এ ধোঁয়া তুলে আমাদের আতেলরা বলে, তারা নারীর অধিকার প্রতিষ্টা করেছে।
মূলতঃ এটা না করে উপায় ছিলনা, কারণ এটি না হলে অধিকাংশ সন্তানই ‘বেওয়ারিস’ হয়ে পড়তো। )
‘স্ববলম্বী হবে’ কথাটা সত্যিই যুক্তিযুক্ত। সাবলম্বী তারা অবশ্যই হবে। নিজস্বভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করবে। আর তাই আজ মার্কিন মুল্লুকে যুবকদের ৪৫% নেশা আশক্ত।
স্বাবলম্বী পিতামাতার টাকা দিয়ে তারা নেশা করেনা অতএব তাদের বলার কিছু নেই। এটা তাদের ঋৎববফড়স । একটি শিশুর পোশাক আশাক এবং খাওয়া দাওয়া ছাড়াও আরও কিছু প্রয়োজন হয়, যা না হলে তার মানুষিকতার বিকৃত বিকাশ হওয়া খুবই স্বাভাবিক। আর তা হলো পিতা মাতার সান্নিধ্য। পাশ্চাত্য সভ্যতায় যার সীমাহীন অভাব রয়েছে।
এর ফলে তারা অনেকটা আগাছার মত বেড়ে উঠেছে,উঠছে। আর ভোগের বা ঋৎববফড়স এর যেহেতু সীমারেখা নেই তাই ভোগ করতে করতে যখন কোন সাধ আর অপুর্ণ থাকেনা তখন বিকৃত পন্থায় ভোগ করতে শুরু করে এবং তাও একঘেয়ে মনে হয়। আর তখনই আসে সীমাহীন হতাশা। এখান থেকে তারা মানুষিক বিকারগ্রন্থ হয়। তাদের কেউ কেউ সহ্যের চরম সীমায় পৌঁছে জীবন বিধান পরিবর্তন করে অথবা আত্মহত্যা করে অথবা মাদক নিয়ে তিলে তিলে ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যায়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।