গতকাল শনিবার সকালে রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে ‘ইনভেস্টমেন্ট ইন পাওয়ার সেক্টর অব বাংলাদেশ : অপরচুনিটিজ এন্ড চ্যালেঞ্জেস’ শীর্ষক এক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ প্রস্তাব করেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে বিদ্যুতের উৎপাদন ও চাহিদার মধ্যে বিস্তর ফারাক। দেশের বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর ৪০ ভাগই ২০ বছরের পুরনো। গ্যাস সঙ্কটের কারণে আমাদের তরল জ্বালানি (তেল) ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ব্যবস্থা করতে হয়েছে, যা অনেক ব্যয়বহুল। ’
তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের আরেকটি সমস্যা হলো সিস্টেম লস।
বর্তমান বিদ্যুৎ সমস্যা সমাধানে আমরা সমর্থ নই। ’
চলতি ও আগামী বছর বিদ্যুৎ ঘাটতি থাকবে উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী জানান, ২০১২ সালের শেষ দিকে বিদ্যুতের চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে সামঞ্জস্য হবে।
তিনি বলেন, ‘বিদ্যুৎখাতে বিনিয়োগ নিয়ে সমস্যা নেই, তবে টেকসই বিনিয়োগ প্রয়োজন। ’
কয়লা উত্তোলনের প্রতিও জোর দেন আবুল মাল আব্দুল মুহিত। চলতি বছরের শেষে কয়লানীতি চূড়ান্ত হবার কথাও জানান তিনি।
বাংলাদেশের বিপুল জনশক্তি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলেও মন্তব্য করেন অর্থমন্ত্রী।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।