Real knowledge is the knowledge about "The Real", or at least, that which leads to "The Real" - rest is just conjecture!
[এই পোস্টটা, যারা seriously ইসলাম সম্বন্ধে জানতে চান, তাদের জন্য। আমরা যখন প্রায় "নাস্তিক" একটা মস্তিষ্ক নিয়ে বড় হচ্ছিলাম, তখন চাইলেও ইসলাম সম্বন্ধে জানার তেমন সুযোগ ছিল না - বলা যায়: আজকের মত সহজলভ্য source বা resource কোনটাই তখন ছিল না। আজ তাই যারা "searching souls" - তাদের কাছে প্রয়োজনীয় তথ্য পৌঁছে দিতে বড় ইচ্ছা করে। ]
[এই সিরিজের এর আগের লেখাগুলো রয়েছে এখানে:
www.somewhereinblog.net/blog/mariner77/29183267
www.somewhereinblog.net/blog/mariner77/29183982
www.somewhereinblog.net/blog/mariner77/29187816
www.somewhereinblog.net/blog/mariner77/29189923]
আমরা ইনশাল্লাহ্ রাসূল (সা.)-এঁর ৪টি প্রধান ভূমিকা সামনে রেখে আলোচনা করবো :
১)কুর’আনের ব্যাখ্যাকারী
২)স্বনির্ভর আইনপ্রণেতা
৩)নিখুঁত উদাহরণ
এবং
৪)যার আনুগত্য করতে হবে এমন ব্যক্তি।
(৩) নিখুঁত উদাহরণ বা আচরণের আদর্শ হিসেবে নবীর (সা.) ভূমিকা
আল্লাহ কুর’আনে বলেন:
“তোমাদের মধ্যে যারা আল্লাহ ও আখিরাতের আশা করে ও আল্লাহকে বেশী বেশী স্মরণ করে, তাদের জন্য আল্লাহর রাসূলের মাঝে রয়েছে এক চমৎকার আদর্শ।
” (সূরা আহযাব, ৩৩:২১)
এই আয়াত রাসূলের (সা.) আরেকটি ভূমিকাকে সামনে নিয়ে আসে। ইসলামের বাণী নিয়ে ফেরেশতা বা ফেরেশতা-সদৃশ কাউকে না পাঠিয়ে, আল্লাহ সব সময় মানুষকে নবী ও রাসূল হিসেবে প্রেরণ করেছেন।
আল্লাহ এমনকি কুর’আনে এটাও উল্লেখ করেন যে, এসব মানুষেরা [সাধারণত] বিয়ে করেছেন এবং সন্তান লাভ করেছেন ও জনগোষ্ঠীর মাঝে বসবাস করেছেন। আসলে, আল্লাহ কখনো কখনো মানুষের মাঝে পাঠ করার জন্য, একটা নির্দিষ্ট কিতাব ছাড়াও রাসূল প্রেরণ করেছেন। কিন্তু এমনটা কখনোই হয়নি যে আল্লাহ, উদাহরণস্বরূপ, একটা পাহাড়ের উপর একখানা কিতাব প্রেরণ করেছেন – একজন রাসূলের মাধ্যম ছাড়া।
এই কর্মপদ্ধতির পিছনে পূর্ণ প্রজ্ঞা সম্মন্ধে একমাত্র আল্লাহই জানেন। তবু কোন কোন স্কলার এই সত্যের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করেন যে, আল্লাহ এসব মানুষদের [নবী রাসূলদের] এজন্য পাঠিয়েছেন যে, দৈনন্দিন জীবনে আল্লাহর বাণীকে কিভাবে প্রয়োগ করতে হবে, সে ব্যাপারে তারা যেন বিশ্বাসীদের একটা নিখুঁত উদাহরণ দেখিয়ে যেতে পারেন। বিশ্বাসীদের নিজেদের সামনে একজন রক্তমাংসের মানুষের উদাহরণ থাকছে। সেই উদাহরণ [অর্থাৎ নবী/রাসূল] বিশ্বাসীদের একজন মানুষের কর্মক্ষমতা (এবং সেইসাথে সীমাবদ্ধতাও) দেখিয়ে দিয়ে গেছেন এবং তাদের কাছে প্রমাণ করে গেছেন যে, তারা নিজেরা আসলে তাদের ধর্মের প্রয়োজনীয় দিকগুলো এবং আদেশ-নিষেধগুলো বাস্তবায়ন করতে সক্ষম – নবীগণ নিজেরা যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করে গেছেন তার দিকে দৃষ্টি রেখে। এ ছাড়াও এই সব নবীরা আল্লাহর বাণী কিভাবে বুঝতে ও প্রয়োগ করতে হবে, সে ব্যাপারে মানুষকে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ দান করে গেছেন।
এটা কল্পনা করা যায় না যে, এ ধরণের নিখুঁত উদাহরণ ছাড়া বিশ্বাসীদের কি ঝামেলায়ই না পড়তে হতো। কেউ খৃষ্টধর্মের কৃচ্ছতা অবলম্বণকারীদের কথাটাই ভেবে দেখতে পারেন (ঐতিহাসিক সামগ্রী [বা তাদের সুন্নাহ] হারিয়ে যাওয়ায়, তাদের কাছে তাদের রাসূলের শুদ্ধ উদাহরণের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই) যে, আজ তারা তাদের প্রভুকে সন্তুষ্ট করতে কি চরম পন্থাই না অবলম্বণ করে থাকেন। আল্লাহ উপবাসের প্রশংসা করেন, কিন্তু কত ঘন ঘন কেউ রোজা রাখবে? সম্ভবত প্রতিদিন! আর একটানা উপবাসের ব্যাপারটা কেমন? ইসলামে এই ধরণের সকল প্রশ্নের উত্তর নবীর জীবনের উদাহরণের মাঝে খুঁজে পাওয়া যাবে। তাঁর আচরণের খুঁটিনাটি জানা আছে এবং তা হাদীস সাহিত্যে সংরক্ষিত রয়েছে। সুতরাং একজন মুসলিম জানেন যে, তার প্রভুকে সন্তুষ্ট করতে তাকে ‘কতদূর’ যেতে হবে।
তিনি এটাও বুঝবেন যে, কখন তিনি ‘বাড়াবাড়ি’ করছেন। এমন পর্যায়ের বাড়াবাড়ি যা, আল্লাহ তাঁর সৃষ্টির কাছ থেকে যা চান তার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।
সূরা আহযাবের একুশ নম্বর আয়াতে, আমাদের এ ধরণের তিনজন লোকের কথা মনে করিয়ে দেওয়া হয় যারা রাসূলের (সা.) সুন্নাত সম্বন্ধে জানতে চেয়ে বলেছিলেন যে, তারা নবী (সা.) যা করছিলেন, তার চেয়েও অতিরিক্ত কিছু করবেন। একজন বলেছিলেন যে, তিনি প্রতিদিন রোজা রাখবেন, অপরজন বলেছিলেন তিনি সারারাত সালাত আদায় করে কাটাবেন, আর তৃতীয়জন বলেছিলেন তিনি কখনো বিয়ে করবেন না। এসব শুনে, রাসূল (সা.) রেগে গিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন যে, তিনি কখনো রোজা রাখেন এবং কখনো রাখেন না।
তিনি রাতের একাংশ ঘুমিয়ে কাটান ও অপর অংশে সালাত আদায় করেন এবং তিনি বিয়েও করেন। এইটুকু বলার পর তিনি পরিষ্কার ভাষায় সতর্ক করে দেন: “যে আমার সুন্নাহ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় সে আমার কেউ নয়। ” ( বুখারী ও মুসলিম )
অন্য কথায় যে নবীর সুন্নাহকে প্রত্যাখ্যান করে, সে আসলে রাসূল হিসাবে এবং বিশ্বাসীদের জন্য এক উদাহরণ হিসাবে তাঁর ভূমিকাকে প্রত্যাখ্যান করলো এবং সেই সুবাদে সে আল্লাহর নবী হিসাবেই তাঁকে অস্বীকার করলো। আরেকটা ঘটনায় একজন সাহাবী রোজা রাখা অবস্থায় চুমু খাওয়া নিয়ে প্রশ্ন করেছিলেন। নবীর (সা.) একজন স্ত্রী তাঁকে এই তথ্য প্রদান করলেন যে, তিনি এবং নবী (সা.) রোজা রাখা অবস্থায় চুম্বন করে থাকেন।
ঐ সাহাবী তখন উত্তর করলেন যে, তার স্বভাব আল্লাহর রাসূলের (সা.) স্বভাবের মত নয়, আর তাই তিনি রোজা রাখা অবস্থায় চুম্বন করা থেকে বিরত থাকবেন, যদিও তিনি জানলেন যে নবী (সা.) ব্যাপারটাকে বৈধ মনে করেন। নবী (সা.) তখন ঐ লোকের ভ্রান্ত ধারণাকে শুধরে দিতে গিয়ে বললেন যে, তিনি আল্লাহ সম্পর্কে সবচেয়ে সচেতন এবং আল্লাহ কি পছন্দ করেন আর করেন না- সে সম্পর্কে সবচেয়ে বেশী জ্ঞানী। তিনি বলেন: “মানুষজনের সমস্যা কোথায় যে, তারা আমি যা করি তা থেকে বিরত থাকে? আল্লাহর শপথ, আল্লাহ সম্বন্ধে আমি নিশ্চিতই সবচেয়ে জ্ঞানী এবং তাঁর ভয়ে সবচেয়ে বেশী ভীত। ” ( বুখারী )। সুতরাং তিনি হচ্ছেন সেই উদাহরণ যাঁকে বিশ্বাসীদের অবশ্যই অনুসরণ করতে হবে।
আল্লাহর অশেষ রহমতে একজন মুসলিম আল্লাহর রাসূলের (সা.) হাদীসসমূহ পড়তে পারে এবং কার্যত এই নিখুঁত মডেল বা উদাহরণের ছবি মানসচক্ষে দেখনে পায়। এটা কেবল মুহাম্মাদের (সা.) উম্মাহর প্রতি আল্লাহর এক বিশেষ রহমত। পূর্ববর্তী সম্প্রদায়গুলো কখনোই তাদের নবীর হাদীস সংকলনের এমন পদ্ধতি অনুসরণ করেনি, যা তাদের নবীদের জীবনের বিস্তারিত খুঁটিনাটি সংরক্ষিত রেখেছে। তাদের জন্য সেই মূল্যবান তথ্য হারিয়ে গেছে, কিন্তু শেষ নবীর (সা.) বেলায় সেগুলো সংরক্ষিত রয়েছে, যেন গোটা মানবকুল সেখান থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে পারে এবং ঐ চমৎকার উদাহরণ অনুসরণ করতে পারে।
অনেক লেখক/গবেষকই নবীর (সা.) এই ভূমিকার গুরুত্ব সম্বন্ধে আলোচনা করেছেন।
অনেক সময়ই যারা নবীর (সা.) সুন্নাহকে অস্বীকার করার ব্যাপারে জেদ ধরেন, তারা আসলে ইসলামের মহৎ শিক্ষার বাস্তব অনুশীলন থেকে পালিয়ে বেড়াবার চেষ্টা থেকেই তা করেন। মুখে যদিও তারা পরহেজগারীর দাবী করেন এবং বলেন যে, তারা ইসলামের নৈতিক দিকগুলোয় বিশ্বাস করেন। তাদের এ সমস্ত দাবী যদিও নবীর কোন কর্মকান্ড দ্বারা সমর্থিত নয় – বরং তারা যেসবকে গ্রহণযোগ্য ও সহজ মনে করেন, সে সবের উপর ভিত্তি করেই গঠিত। নবী (সা.) যে মানদন্ডের উদাহরণ রেখে গেছেন, তার পরিবর্তে – তারা নিজেরাই নিজেদের পরহেজগারীর মানদন্ড ঠিক করে নিয়েছেন। যদিও আল্লাহ বলেছেন যে, নবী (সা.) হচ্ছেন সিরাতুল মুস্তাকীমের নিখুঁত দৃষ্টান্ত।
কোন ব্যক্তি যদি নবীর (সা.) দৃষ্টান্ত অনুসরণ করাটা প্রত্যাখ্যান করে, তবে সে পরহেজগারীর অথবা ইসলামের নৈতিক শিক্ষায় বিশ্বাসের যত বড় দাবীদারই হোক, সে আসলে শুদ্ধ নৈতিকতার ভিত্তিতে আচরণ করা বলতে কি বোঝায় সেটাই ঠিকমত বোঝেনি। উপরন্তু সদগুণ এবং সৎকর্ম সম্বন্ধে বায়বীয় কথা বলা সহজ। কিন্তু কিভাবে আচরণ করতে হবে এবং কর্ম সম্পাদন করতে হবে সে ব্যাপারে একটা সঠিক ধ্যান-ধারণা লাভ করতে হলে বাড়তি কিছুর প্রয়োজন রয়েছে। এ সম্বন্ধে বলতে গিয়ে এস,এম,ইউসুফ আল্লাহর রাসূরের (সা.) উদাহরণকে এক বাস্তব রূপ বলে আখ্যায়িত করেন:
“আসমানী পথ-নির্দেশনার প্রশ্ন যখন আসে, তখন একজন সাধারণ মেধার মানুষও একটা বাস্তব রূপকে (উদাহরণের) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে। ”
নবী (সা.) সম্বন্ধে আল্লাহ আরো বলেন:
“এভাবে আমরা তোমার প্রতি প্রত্যাদেশ করেছি রুহ তথা আমাদের নির্দেশ; তুমি তো জানতে না কিতাব কি ও ঈমান কি।
কিন্তু আমরা একে এক আলো রূপে নির্ধারণ করেছি যা দ্বারা আমরা আমাদের বান্দাদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা তাকে পথনির্দেশ করি। তুমি তো শুধু সরল পথ প্রদর্শন কর। ”(সুরা শূরা, ৪২:৫২)
কুর’আনে আল্লাহ দুই ধরণের সাধারণ দিক নির্দেশনার কথা বলেন। এক ধরণের দিক নির্দেশনা হচ্ছে যা কেবল আল্লাহ দিয়ে থাকেন, যা আসলে সত্যের প্রতি অন্তরের এক ধরণের উন্মুক্তকরণ, যেমনটা এই আয়াতে বলা হয়েছে, “আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকে হিদায়েত দেন”; আর দ্বিতীয় প্রকার হচ্ছে তাকে শুদ্ধ পথটা কি সেটা দেখিয়ে দেয়া, যেমনটা নিম্নলিখিত আয়াতে আল্লাহ বলেন:
“এই সেই কিতাব যাতে কোন সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য এটা পথনির্দেশক…..” (সূরা বাক্বারা, ২:২)
উপরে উদ্ধৃত সূরা শূরার আয়াত থেকে কেউ এ সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারে যে, নবী (সা.) তাঁর আচরণ, কথা ও উদাহরণ দিয়ে বিশ্বাসীদের জন্য নিজেকে সিরাতুল মুস্তাকীমের এক পথপ্রদর্শক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন, যে পথের নির্দেশনার কথা সূরা বাক্বারার দ্বিতীয় আয়াতে বলা হয়েছে। সকল মুসলিম দু’আ করেন, “আমাদেরকে সরল পথে পরিচালিত করুন।
” আল্লাহ স্পষ্টতই এই প্রার্থনার জবাব দিয়েছেন কুর’আন দ্বারা [যেমনটা আমরা সূরা বাক্বারার দুই নম্বর আয়াতে দেখতে পাই] এবং রাসূলের (সা.) সুন্নাহর প্রতি ইঙ্গিত করেও আল্লাহ এই প্রার্থনার জবাব দিয়েছেন [যেমনটা আমরা সূরা শূরার ৫২ নম্বর আয়াতে দেখতে পাই]। বলা আবশ্যক যে কুর’আনে আল্লাহ ঘোষণা করেন যে, রাসূল (সা.) নিজে এই সিরাতুল মুস্তাকীম বা সরল পথের উপর প্রতিষ্ঠিত:
“নিশ্চয়ই আপনি সরল পথের উপর অবস্থিত রাসূলদের অন্তর্গত” (সূরা ইয়াসীন, ৩৬:৩-৪)। এছাড়া আল্লাহ আরো বলেন যে তিনি সত্য পথের উপরও রয়েছেন:
“সুতরাং আল্লাহর উপর আপনার আস্থা ও নির্ভরতা স্থাপন করুন। নিশ্চয়ই আপনি স্পষ্ট সত্য পথের উপর রয়েছেন। ” (সূরা নামল, ২৭:৭৯)
কখনো আমরা দেখতে পাই যে, যারা নবীর (সা.) উদাহরণ অবহেলা করেন, তাদের মধ্যে এমন অনেক লোকও থাকেন যারা দাবী করেন যে, তাদের আল্লাহর উপর প্রবল আস্থা রয়েছে এবং তাদের এক ধরণের আধ্যাত্মিক সচেতনেতাও রয়েছে।
কিন্তু আল-শাওকানী এ ব্যাপারে মনোযোগ আকর্ষণ করেন যে, সূরা আহযাবের যে আয়াতে নবীকে (সা.) নিখুঁত উদাহরণস্বরূপ বর্ণনা করা হয়েছে সেখানে এটাও বলা হয়েছে যে, “যার আল্লাহর উপর ভরসা রয়েছে” তার জন্যই নবী (সা.) এক নিখুঁত উদাহরণ। এ হচ্ছে সেই ব্যক্তি যে আল্লাহকে বিশ্বাস করে এবং তাঁর সন্তুষ্টি কামনা করে এবং তাঁর কাছ থেকে প্রতিফল আশা করে। সুতরাং এই আয়াতের নিহিতার্থ হচ্ছে এই যে, কেউ যদি সত্যি সত্যি আল্লাহয় ও শেষ দিনকে বিশ্বাস করে, আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং প্রায়শই আল্লাহকে স্মরণ করে, তার উচিত স্বয়ং আল্লাহ যাঁকে চমৎকার উদাহরণ বলে সম্বোধন করেছেন তার আদলে নিজের জীবনকে গড়ে তোলা। সুতরাং একজন মুসলিমের কাছে কিতাব ও সুন্নাহ রয়েছে। এগুলো হচ্ছে সেই দুটো পথনির্দেশনা, মানবকুলকে সরল পথে এবং পরিষ্কার সত্যের পথে দিকনির্দেশনা দেবার জন্য আল্লাহ যা নাযিল করেছেন।
যে কারো এই সত্যটা অনুধাবন করা উচিত এবং সর্বোৎকৃষ্ট উদাহরণ নবী মুহাম্মাদ (সা.) এঁর দৃষ্টান্ত অনুসারে নিজের জীবন গঠন করা উচিত।
[Page#136~143, The Authority and Importance of Sunnah - Jamaal al-Din M. Zarabozo থেকে অনুদিত। ]
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।