যুদ্ধাপরাধের বিচারের প্রতিশ্রুতি দিয়ে এই আওয়ামি সরকার
ক্ষমতায় এসেছে । যদিও এক অদৃশ্য কারণে এখন
যুদ্ধাপরাধ না বলে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ বলা হচ্ছে।
এদিকে জামাত-শিবির এর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে ।
কারণ তাদের নেতা কর্মিকেই এর সাথে জড়ানো হচ্ছে ।
জামাত নেতাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনলেও মন্গল বারের আগে
পর্যন্ত কাউকে গ্রেপতারের সাহস সরকার পক্ষ দেখায়নি।
আজ সরকার একটা ঠুনকো মামলায় জামাতের কেন্দ্রীয় নেতাদের গ্রেপতার
করে প্রাকটিচ করে নিচ্ছে বলেই মনে হচ্ছে । জামাত-শিবিরের দৌড়টাও
পরখ করা যাবে । যদি অবস্থা বেগতিক হয় তবে ছেড়ে দেবে !
এটাতো আর যুদ্ধাপরাধের মামলা নয় । আর যদি জামাত-শিবিরের দৌড়-ঝাপ পুলিশ আর ছাত্রলীগ সামলে নিতে পারে তাহলেতো কথায় নেই
যারা আটকা আছে থাকবে এবং নতুন মামলা একের পর এক দিতে থাকবে ।
একেই বলে পাইলট প্রজেক্ট ।
অনেকেই দেখলাম সরকারের বুদ্ধির সমালচনা করছে ব্লগে যে এই মামলায় গ্রেপতার করলেতো কালই ছাড়া পেয়ে যাবে । কিন্তু সরকার ঠিকি মাস্টার ব্রেন নিয়ে এগুচ্ছে।
দেখেন কোথাকার পানি কোথায় যায়
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।