যে যাই বলুন , ইসরায়েল অত্যন্ত গোয়ার্তুমি মানসিকতা নিয়ে
যেভাবে মানবতার বিরুদ্ধে কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে, তার বিরুদ্ধে
সকলেরই ঐক্যবদ্ধ হওয়া জরুরি।
আমরা জানি ইসরায়েলের জঘন্য হীনতার বিরুদ্ধাচারণ করা সহজ নয়।
কারণ আম্রিকা তাদের প্রধান বন্ধু ।
তারপরও এই দেয়ালটা টপকানো ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।
গাজা অভিমুখী ত্রাণবাহী ছয়টি জাহাজের মুক্তি কাফেলা ‘ফ্রিডম ফ্লোটিলা’য় হামলা করে সর্বশেষ তথ্যমতে ১৯ জন মানবাধিকারকর্মীকে হত্যা, অজস্র জনকে আহত এবং সাত শ মানবাধিকারকর্মীকে আটক করার মাধ্যমে ইসরায়েল তার পুরোনো বর্বর চেহারা আবার প্রকাশ করেছে।
সশস্ত্র সোমালীয় জলদস্যুরা এ ধরনের কাজ করলে ন্যাটো বাহিনী হয়তো দেশটি আক্রমণ করত। কিন্তু ইউরোপীয় ও মার্কিন আশীর্বাদপুষ্ট ইসরায়েল তার সব অপকর্মের জন্য সব সময়ই ছাড় পেয়ে এসেছে। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। মানবাধিকারকর্মীদের রক্ষায় পাশ্চাত্যের নেতারা কার্যত দর্শকের ভূমিকা নেওয়াতেই ইসরায়েলের পক্ষে এমন জঘন্য হত্যাযজ্ঞ চালানো সম্ভব হলো। এর দায় তাই কেবল ইসরায়েলেরই নয়, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়েরও।
ইসরায়েলকে এর উপযুক্ত শাস্তি দেওয়ার মাধ্যমেই কেবল সেই দায় পূরণ হতে পারে।
কিন্তু কে করবে সেই সাহস ?
তারা দাম্ভোক্তি করেই যাচ্ছে । আসলে তাদের মানসিকতা যে সবসময়ই
নিধনমুখি , সে প্রমাণটিই বারবার করছে ইসরায়েল।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।