চট্টগ্রামে আবদুল জব্বার নামের একজন ব্যবসায়ী ১৯০৯ সালে আয়োজন করেন এক বৈশাখী মেলার। মেলার পাশাপাশি কুস্তি প্রতিযোগীতার আয়োজন করেন। শতবর্ষী এই মেলা শুরু হয় ১২ই বৈশাখ, চলে তিনদিন ব্যাপী। এই মেলার সুর বিস্তৃত হয় লালদিঘীর পাড় এবং এর আশপাশের চার বর্গ কিলোমটার এলাকা জুড়ে। বলী খেলা হয় দিনের বেলায় এবং তা হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতিতে।
কুস্তিগীরকে চট্টগ্রামে বলা হয় বলী, বলী শব্দের অর্থ শারীরিক ভাবে যে শক্তিশালী। তারা যে লড়াইয়ে অবতীর্ণ হন তাকে বলা হয় 'বলী ধরা'।
এ মেলায় কোন রাত দিন নেই, দিনের বেলায় থাকে সর্বস্তরের মানুষ। যতই রাত গভীর হয় এর রূপ বদলে যায়। দেখা যায় গৃহী মানুষদের তাদের পরিবার সহ।
তারা ঘুরে ফিরে কিনেন সারা বৎসরের গৃহস্থালী জিনিষপত্র।
মেলায় আমরা বেশ কয়েকজন মিলে গিয়েছিলাম রাত একটায় ১২ই বৈশাখের রাতে। আমরা যখন বৌদ্ব মন্দির রোড হয়ে ফিরে আসছিলাম রাত দু’টার দিকে দেখলাম তখনো কিছু পরিবার যাচ্ছে হাঁটতে হাঁটতে। আমি কিনে ফিরলাম নারিকেলের চিড়া, বাতাসা আর চালের জিলাপী।
-----------------------------
বৈশাখের বৈশাখী হাওয়া
একতারা তুই দেশের কথা বলরে এবার বল।
আরো বল, নীতি নির্ধারকদের কানে যদি যায়...
----------------------------------------
জিলাপীর প্যাঁচেই বানানো হয় তবে এটা তৈরী চালের গুড়া দিয়ে...
খেতে খুড়মুড় কি কটকট শব্দ হয়, অনেক মজা।
---------------------------------
বৈশাখের দাবদাহে শীতল হতে আছে অনেক রকমের পানীয়...
-------------------------------
জীবনের তাগিদে দূর দূরান্ত থেকে আসা
সাথে নিয়ে অনেক আশা...
---------------------------------
নেই দিন রাত...
----------------------------------
আমরা ছোটবেলায় এটাকে বলতাম চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় 'চনা মনার ঠ্যাং'।
------------------------------------
সিলেট থেকে আসা বিখ্যাত "শীতল পাটি"
আশাপূরণ হবে কি?
------------------------------------------
বেঁচে থাকুক মৃৎ শিল্প...
---------------------
আমার ভাল লেগেছে এই ছবিটা
-----------------------------------
স্বপ্ন ফেরী করে বেড়াই...
-------------------
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।