আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সাগর থকেে বদ্যিুৎ : শখে আনোয়ার

একজন জামাতের দালাল আমাকে খুর ক্রোধ ওপুলিশের পোশাক পরে নকল পুলিশের গাড়ি চুরি চলছেইকষ্টের সাথে বলল,ভাই এই জালিম সরকার নাস্তিক সরকার হেফাজতের অনেক কর্মীকে হত্যা করেছে

সাগর থেকে বিদ্যুৎ শেখ আনোয়ার বিদ্যৎ ছাড়া সভ্যতা অচল। অথচ বিদ্যুতের প্রচলিত উৎস বর্তমানে অপ্রতুল। তাই বিদ্যুতের প্রচলিত উৎস ব্যবহার এখন পরীা নিরীার কাল হয়ে প্রয়োগের চেষ্টা চলছে। এই অপ্রচলিত উৎসগুলোর মধ্যে সাগর একটি টেকসই উৎস । সাগরের ঢেউ থেকে শক্তি, সাগরের ঢেউ থেকে বিদ্যুৎ, এমন কথা অনেক বছর ধরেই শোনা গেছে।

কিন্তু সে সব ধারণা বাস্তবে প্রতিফলিত হয়নি। কম দামের বিদ্যুতের জোগান দিতে পারেনি সাগরের বিশাল বিশাল তরঙ্গ মালা। সাগরের ঢেউ থেকে বিদ্যুৎ ছিল এক স্বপ্ন। এমনটি মনে হবেই না কেন? আজ থেকে প্রায় বিশ বছর আগে সাগর বেস্টিত কয়েকটি দেশের গবেষকরা গবেষণা করেছেন। এমনকি বেসরকারি উদ্যোগেও বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য যন্ত্রপাতি বসানো হয়েছিল।

উনিশ’শ নিরানব্বই সালে এক ঝড়ে সে উদ্যোগও ভেস্তে যায়। সে সময় সাগরের তরঙ্গ থেকে বিদ্যৎ উৎপাদন প্রত্যাশার সমাধি ঘটে । এবার এক দল বিজ্ঞানী আশা জাগিয়ে বলেছেন, হতাশ হওয়ার কোনো কারণই নেই। সাগর শক্তি জোগাতে পারবে। সৌর এবং বায়ু শক্তিকে কাজে লাগিয়ে আমরা বিদ্যুৎ উৎপাদনের ব্যাপারে যতটা আশাবাদী, সাগর থেকে তার চেয়ে বেশি বিদ্যুৎ পাওয়া সম্ভব।

তারা বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য সাগরে বয়া বসিয়েছেন। এসব বয়ার ভেতর পিস্টন বসানো আছে। সাগরের অসংখ্য ঢেউয়ের তালে তালে বয়া ওঠানামা করবে। সেই সঙ্গে এর ভেতরের পিস্টন একটি জেনারেটরকে ঘুরাবে এবং বিদ্যুৎ জমা হবে ব্যাটারিতে। প্রাথমিকভাবে বসানো একটি বয়া থেকে এভাবে এক কিলোওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা গেছে।

নৌবাহিনীর প্রহরার কথা মনে রেখে এই বয়া বসানো হয়েছে। প্রহরার কাজে ব্যবহৃত মানুষবিহীন ডুবোজাহাজে শক্তির জোগান দেয়ার কাজে এসব বয়া সাহায্য করবে। কাজ করতে গিয়ে শক্তি ফুরিয়ে গেলে সেগুলো সাগরে বসানো বয়ার কাছে গেলে সেখান থেকে নিজের পুরনো ব্যাটারি বদলে নেবে এবং এ কাজের জন্য কোনো মানুষের সাহায্যের প্রয়োজন পরবে না। একশ’ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে সম এমন একটি বয়া দুই বছরের মধ্যে বানানোর পরিকল্পনা বিজ্ঞানীরা ইতোমধ্যে হাতে নিয়েছেন। তারা উপকূলে এই ঢেউভিত্তিক একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বসানোর কথা ভাবছেন।

এর উৎপাদন মতা দশ থেকে একশ’ কিলোওয়াট হবে বলে মনে করা হচ্ছে। বয়ার মধ্যে যেহেতু কোনো জটিল যন্ত্রপাতি থাকছে না, তাই এসব বয়া কয়েক দশক ধরে সচল থাকবে। এজাতীয় বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য কোনো রকম ভর্তুকির প্রয়োজন পড়বে না বলেও বিজ্ঞানীরা মনে করছেন। বর্তমানে এসব বয়া দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে বেশ খরচ পড়ছে। এভাবে উৎপাদিত বিদ্যুৎ বাজার দরের দ্বিগুণ।

তবে বাণিজ্যিক ভিত্তিকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হলে দাম কমে আসবে। ঢেউ বিদ্যুৎ তৈরির জন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্রে খরচ হবে পঞ্চাশ লাখ ডলার। সাগর বিদ্যুতের উৎস ফুরিরে যাবার ভয় নেই। আমদানিরও প্রশ্ন নেই। একবার ব্যবস্থা করে নিলে যুগ যুগ ধরে সুলভে পাওয়া যাবে বিদ্যুৎ।

এতে কয়লা পেট্রোলিয়ামের ব্যবহার কমবে। যখন তখন বিদ্যুৎ বেগে বিদ্যুৎ চলে চলে যাবে না। দিন বদলের ব্যাংকিং চলমান বিশ্বে প্রযুক্তি উন্নয়নের কার্যক্রমে আর্থিক নিরাপত্তার েেত্র যে দিকটি আমাদের বিশেষভাবে সহায়তা করছে সেটি হলো ব্যাংকিং কার্যক্রম। এ বিষয়টি একদিকে যেমন আমাদের আর্থিক নিরাপত্তার দিকে ল্য রাখছে ঠিক তেমনি প্রযুক্তিগত উন্নয়নের ধারায় ধীরে ধীরে নিজের সেবার হাত ক্রমশ প্রসারিত করছে। এ সকল সেবার মাঝে অন্যতম হলো আর্থিক লেনদেনের বিষয়টি।

এর মাঝে আবার অর্থ জমাদানের চাইতে প্রয়োজনের েেত্র অর্থ তোলার বিষয়টি বেশি প্রাধান্য পায়। কেননা মানুষ নিজের জরুরি প্রয়োজনের অর্থের সংগ্রহ বিষয়টিকে প্রাধান্য দেবার পাশাপাশি এ দিকটিতে বেশি সুবিধা পেতে চায়। আজকাল চলমান ব্যাংকিং ধারায় যে ত্রেটি আমাদের কাছে বিশেষ লণীয় সেটি হলো অনলাইন বা বুথের মাধ্যমে টাকা তোলার সুবিধা। সা¤প্রতিককালে এ বিশেষ বিষয়টি আধুনিকীরণের প্রচেষ্টার দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে। সেেেত্র যুক্ত হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা।

আজকাল প্রায় অনেক েেত্রই টাকা তোলার েেত্র ব্যাংকিং কার্ড, এটিএম, রেডিক্যাশ,কিউক্যাশ কিংবা মাস্টার কার্ড হরহামেশাই ব্যাংকিং এর কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। এ সকল কার্ডগুলো ডেবিট, ক্রেডিট কিংবা প্রিপেইড সিস্টেমে ব্যবহার করছেন গ্রাহকেরা। বিশেষভাবে এ ত্রেটি জনপ্রিয় হবার অন্যতম কারণ হলো এেেত্র কোনো ধরনের ঝামেলা করতে হয়না। এমনকি সময় নিয়েও চিন্তার কোনো কারণ নেই। অতিতের দিকে তাকালে দেখা যায় এ বিষয়টি মূলত প্রচলিত হয়েছিলো ১৯৬৭ সালে।

ওই সালের দিকে প্রথমত টাকা তোলার জন্য মেশিন বসানো হয়। এরপর ধীরে ধীরে তা জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠে আসে। কাজেই সে থেকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি বরং অনেকটা সময় পেরিয়ে দীর্ঘ ৪০ বছরের মাঝে এ ধরনের অটোমেটিক ট্রেলার মেশিন বা এটিএম সারা বিশ্বে ছড়িয়ে গেছে। এর সুফল আমাদের এখানেও পৌঁছেছে কিছুটা দেরিতে হলেও। কাজেই সময় কিছুটা কম পেলেও এর সুফলের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের এ উপমহাদেশের ব্যাংকিং কার্যক্রম অনেক এগিয়েছে।

এর পাশাপাশি আবার প্রযুক্তিগত উন্নয়নের হাত ধরে বদলে যাচ্ছে সেবার ধরন। স¤প্রতি এ বিষয়টিকে আরো আধুনিকীকরনের প্রচেষ্টায় চলছে বিভিন্ন গবেষণা। যার অন্যতম ত্রে হলো দণি ফ্রান্সের সোফিয়া এন্টিপোলিস। তবে এর আরেকটি বিশেষ পরিচয় হলো ভবিষ্যতের সম্ভাবনা নিয়ে গবেষণারত এ স্থানটিকে বলা হয়ে ফ্রান্সের সিলিকন ভ্যালি। তবে বিশেষত এ বিষয়টিতে গবেষণা চলার প্রয়োজনীয়তা কী এর উত্তরে এ ধরনের বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান একসেন সুয়ারের কমকর্তা মাইকেল রেডিং এর মতামত: প্রযুক্তির অগ্রগতির কারনে মানুষ অনলাইনে টাকা পয়সা লেনদেনের প্রয়োজনীয়তা সারলেও তারা চায় মানুষের সংস্পর্শ।

এ ব্যাপারে তিনি আরো বলেন, ব্যাংকের গ্রাহকরা বুঝতে পারছে ওয়েবসাইটের মাধমে লেনদেনের কাজ করা আর মানুষের মাধ্যমে কাজ করার আলাদা তফাৎ রয়েছে। তাই বিশেষ কারণে এখন চিন্তা করতে হচ্ছে কিভাবে গ্রাহক বৃদ্ধির পাশাপাশি এর সেবার মান আরো বাড়েনো যায়। এখন চিন্তা করা হচ্ছে এ বিশেষ সুবিধার বিষয়টিকে কী করে আরো বেশি সুবিধা সম্পন্ন করা যায়। এ ব্যাপারে চলছে বিশেষ চিন্তাভাবনা। অবশ্য বিশেষজ্ঞরা ইতিমধ্যেই এর কিছু দিক নিয়ে ভেবেছেন, যেমন বিশেষ ধরনের আইডেন্টিটি।

এখানে অন্তর্ভূক্ত থাকবে গ্রাহকের বিভিন্ন তথ্যাদি যেমন গ্রাহকের ধরন, একাউন্ট, পেশা প্রভৃতি। এর ফলে বাড়তি সুবিধা কি পাওয়া যাবে? সংশ্লিষ্টরা জানান এর ফলে খুব সহজেই গ্রাহকের চাহিদা সম্পর্কে জানা যাবে এবং সে অনুযায়ী যাবতীয় বিষয়াদি হাজির করা সম্ভব হবে। যেমন গ্রাহক যেখানে দাঁড়াবেন সেখানেই তার পাশের দেয়ালে ফুটে উঠবে নানা ছবি আর এর মাধ্যমেই গ্রাহক যে বিষয়গুলো তথ্যাদি তার প্রয়োজন সেগুলো বেছে নিতে পারবেন। এছাড়া তথ্যের বিভিন্ন আঙ্গিক থাকবে সেখানে। যেমন শেয়ার বাজারের খবর পেনশন জমার বিষয় কিংবা ব্যাংকের একাউন্ট বা এর সুদের হার প্রভৃতি বিষয়ে বিভিন্ন তথ্যাদি।

এর বাইরে আরো রয়েছে ব্যাংকটিতে কোন কোন ধরনের একাউন্ট রয়েছে, এর সুবিধা, নতুন একাউন্টের খবর কিংবা বিশেষ কোনো অফারের ব্যবস্থা প্রভৃতি। বিশেষ এই ব্যবস্থার মাধ্যমে আরো জানা যাবে কোন কাউন্টারে কী সুবিধা পাওয়া যাবে, কাউন্টারের পরিস্থিতি কিংবা সিরিয়াল প্রভৃতি। নতুন এ ব্যবস্থার মাধ্যমে নিরাপত্তার েেত্রও বেশ সুবিধা পাওয়া যাবে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.