মানুষ আমি আমার কেন পাখির মত মন....
(একটি গাড়ির শখ কার নেই? উচ্চবিত্ত থেকে নিম্নবিত্ত সবাই গাড়ির সপ্ন দেখে। আমারও গাড়ির প্রতি অনেক আগ্রহ। একজন নেশাদার ড্রাইভার হিসেবে আমি যেসব গাড়ি চালিয়েছি বা যেসব গাড়ি সম্পর্কে জানি তা নিয়ে একটি সিরিজ পোস্ট শুরু করলাম। যাদের নতুন গাড়ি কেনার সামর্থ আছে তারা হয়ত হুট করে গাড়ি কিনে ফেলে, কিন্তু যাদের অঢেল অর্থ নেই তারা কম টাকায় সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি কিনতে চায়। আমার এই পোস্ট তাদের কাজে লাগবে বলে আমার বিশ্বাস।
)
javascript:void(1);
javascript:void(1);
javascript:void(1);
javascript:void(1);
আজকের পর্বঃ টয়োটা করোলা ১৯৯২ মডেল
এই গাড়িটা অনেকটা ইই ৯০ গাড়ির মতোই। আধুনিক ওভাল সেফ ও আগেকার শক্ত বডির মিশ্রনে গড়া এই গাড়িটি আমাদের দেশের জন্য খুবই ভালো একটি গাড়ি। এটি ৯২ থেকে উৎপাদন শুরু হয়। ম্যানুয়াল ও অটো অনেকগুলো ভার্সন রয়েছে এটি ১৩০০ সিসি ও ১৫০০সিসি ইআফআই ইন্জিন বিশিস্ট। তবে ৯৩-৯৪ এ করোলা এল এক্স লিমিটেড মডেলের কিছু গাড়ি বাজারে আসে।
যেগুলো ১৫০০ সিসি অল অটো। গাড়ি কেনার সময় অনেকেই হয়ত ভাবে যে ৯২ মডেল মানে আজ থেকে ১৮ বছর আগের গাড়ি আর কতদিন চলবে? কিন্তু তাদেরকে আশ্বস্ত করে বলতে চাই যে ভালো মত মেইনটেইন করলে এই মডেলের গাড়ি এখনো আরো ১০ বছর চালানো সম্ভব। যথারীতি অন্যান্য টয়োটা গাড়ির মতোই এটির পার্টসের দাম কম ও সহজলভ্য।
এ মডেলের গাড়ির জন্য ক্রিস্টাল হেড লাইট ও ইন্ডিকেটর লাইট পাওয়া যায়, যা ব্যবহারে গাড়ির সামনে লুক অন্যরকম হয়েযায়ে। মডিফাইড ব্যাক লাইটও পাওয়া যায় যেগুলো ব্যবহারে অনেকটা স্পোর্স কারের মতো লুক আসে।
সিএনজি সহ ১৩০০ সিসি ম্যানুয়াল গাড়ির দাম প্রায় সারে তিন থেকে চার লক্ষ টাকা ও
সিএনজি সহ ১৫০০ সিসি অল পাওয়ার গাড়ির দাম প্রায় সারে চার থেকে পাচ লক্ষ টাকা।
যারা ৪-৫ লাখ টাকায় গাড়ি কিনতে করতে চায় তাদের জন্য ৯২ মডেলের করলা এল এক্স লিমিটেড একটি আদর্শ গাড়ি।
(আগামী পর্বে থাকছে স্টেশন ওয়াগন)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।