সেদিন যখন জোট সরকারের আমলে ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলায় জজ মিয়াকে ফাঁসিয়ে দিয়ে গণমাধ্যমের সামনে হাজির করেছিল জোট সরকার সেদিন ওরা একটা কথাও বলে নি আর আজ যখন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ছাত্রশিবিরের নেতা ইকরাম হোসেইনকে গণ-মাধ্যমের সামনে হাজির করা হয়েছে, তখন এটাকে বেআইনী ও অসংবিধানিক বলে চেঁচাতে শুরু করেছেন নাটের গুরুরা। এই নাটের গুরুরা হলেন বি এন পি-জামায়াতের নয় নেতা ও আইনজীবি। এদের আইনজীবির সনদটাও অবিলম্বে জাতির স্বার্থে বাতিল করার প্রয়োজন। এরা হলেন বি এন পি-র রফিকুল ইসলাম মিয়া, খন্দকার মাহবুব হোসেন, জয়নুল আবেদীন, নিতাই রায় চৌধুরী, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল আ জা মোহাম্মদ আলী ও মোহাম্মদ আলী এবং জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য আব্দুর রাজ্জাক। চরিত্রহীন মওদুদ এ পূর্বেও বহুবার তার চরিত্রহীনতার নমুনা দেখিয়েছে। পল্লীকবি জসীম উদ্দীনের মেয়ের জামাতা তার এহেন দুরভিসন্ধিমূলক কাজের মাধ্যমে পল্লীকবি-কেও অপমান করেছে। এদের সবক'টাকেই রিমাণ্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে আরো বহু অজানা তথ্যও জাতি জানতে পারবে আর এদের মুখোশটাও জাতি তখন উপলব্ধি করতে পারবে। সভ্য সমাজে এদের চলাচল করার সব ধরণের নৈতিকতা এরা হারিয়ে ফেলেছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।