শারদশশীর অনন্ত অপেক্ষায় তোর চোখের সবুজ রঙ আকাশনীল হয়ে গেলে ঠিক ধরে নিস আমি হারিয়ে গেছি ঘাসেদের দলে...
ভাবছেন, জিরো বেজ নীতি আবার কি? কোনদিন তো শুনিনি! এটা আর কিছুই না, একটা থিওরী। কিসের থিওরী? পড়ালেখা সম্পর্কিত একটা থিওরী। যারা থিওরীটা শিখতে চান, তারা আমার সাথে আসেন। আর যারা শিখতে চান না, সাথে না আসলেও চলবে!
জিরো বেজ নীতিঃ
জিরো বেজ নীতি (Zero Base Rule) ২০০৫ সালে আবিষ্কৃত হয়েছিল। এটা আবিষ্কার করেছেন স্বনামধন্য একটি মাদ্রাসার একজন হাফেজ।
বিবৃতিঃ
সকল প্রকার পড়ালেখার (কুরআন এবং আরবী শিক্ষা ব্যতিত) ভিত্তি হচ্ছে শুন্য।
বিশ্লেষণঃ
থিওরীর আবিষ্কারক বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ডিগ্রী মাস্টারস কে আদর্শ ধরে ব্যখ্যা উপস্থাপন করেন। ব্যাখাটি নিম্নরুপঃ
যে ব্যক্তি সর্বপ্রথম মাস্টারস পাশ করেছেন, তার শিক্ষক অবশ্যই মাস্টারস পাশ করে শিক্ষক হতে পারেন নি। তিনি নিশ্চয়ই বি এসসি (বা বি এ অথবা বি কম)। তাহলে যিনি প্রথম বি এসসি পাশ করেছেন, তার শিক্ষক অবশ্যই বি এসসি পাশ করে শিক্ষক হতে পারেন নি।
এইভাবে ক্রমানুসারে যে শিশুটি প্রথম নার্সারী পাশ করে, তার শিক্ষক নিশ্চয়ই শিক্ষিত ব্যাক্তি নন, তিনি অবশ্যই নিরক্ষর। এটিই জিরো বেজ নীতির ব্যাখ্যা।
ঘটনাটা ২০০৫ সালের। চাচাতো ভাইয়ের সাথে শহরে ঘুরছিলাম, ভাইয়ার পরিচিত এক ভাইয়ের সাথে দেখা হল, যে তখন শিবির করত। উপরোক্ত থিওরীটি তারই উর্বর মস্তিষ্ক থেকে উদ্ভুত! উনি যখন আমাকে এই কথা গুলো বলছিল, আমি হা করে কেবল শুনছিলাম।
হাসব না কাদব ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলাম না। উনি চলে গেল হাসতে হাসতে আমাদের পেটে খিল ধরে গিয়েছিল! আচ্ছা ওনাদের মাথায় কি নূন্যতম বুদ্ধি বলেও কিছু থাকেনা?
আজ হঠাৎ করেই পুরোনো ডায়েরী ঘাটতে গিয়ে ঘটনাটা মনে পড়ে গেল। তাই সবার সাথে শেয়ার করলাম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।