আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মহাস্থানগড় ভ্রমন - ২ ( শেষ )

এক সময় বই ছিল আমার নিত্য সঙ্গী , অনেক রাত জেগে বালিশ নিয়ে উপুর হয়ে বই পড়তে পড়তে বুক ব্যাথা হয়ে যেত । পড়া শেষ হতো না । আজো বইয়ের কথা মনে হলে আমার বুকে ব্যাথা হয়, তাদের মলাটে ধুলোর আস্তর জমেছে বলে । বইয়ের পোকা থেকে এখন আমি ইন্টারনেটের পোকা ।
নতুন আত্মীয়তার সুবাদে একদিনের জন্য বগুড়া যাওয়ার প্রোগ্রাম।

আমি যাওয়াটা এভয়েড করতে পারতাম, কিন্তু মহাস্থান গড় দেখার লোভে আমিও অংশ নিলাম। প্রোগ্রাম ঠিক হল আগের দিন দুপুরে রওনা দিয়ে রাতে বগুড়া থেকে পরের দিন মহাস্থান ঘুরে সেদিনই ফিরব। সেই মহাস্থান ঘুরে আসার ফটো ব্লগ । আগের পর্ব দেখতে Click This Link মহাস্থানের মূল প্রবেশ পথ দিয়ে ঢুকলেই এমন সব কুটির শিল্পের দোকান গুলোই প্রথমে নজরে পড়বে । মহাস্থান দূর্গনগরীটি পর্যায়ক্রমে মাটি ও ইটের বেষ্টনী প্রাচির দ্বারা সুরক্ষিত যা উত্তর-দক্ষিণে ১৫২৫ মিটার দীর্ঘ এবং পূর্ব পশ্চিমে ১৩৭০ মিটার প্রশস্ত ও চতুর্পার্শস্থ সমতল ভূমি হতে ৫ মিটার উঁচু ।

তারই কয়েকটি ছবি । প্রাচীন দূর্গ নগরীর নির্জন প্রান্তে বসে এই পাবলিক কি পড়ছে তা আমার জানা হল না । খেজুরের গাছের এই ছবিটাও কিন্তু ঐ প্রাচিন নগরীরই । গোকুল মেধ বা বেহুলা লক্ষীন্দরের বাসরঘর নামে সাধারণ ভাবে পরিচিত । এ প্রত্নতাত্বিক খননের ফলে ১৭২ টি বন্ধ প্রকোষ্ঠের সমন্ময়ে গঠিত ১৩ মিটার উঁচু একটি মঞ্চের ধ্বসাবশেষ অনাবৃত হয় ।

বাসরঘরের চুড়ায়......... বগুড়া নবাব বাড়িঃ দারোয়ানের সাথে একটু সখ্যতা বগুড়া নবাব বাড়িঃ ব্যঙ ও ব্যঙের ছাতা । বগুড়া নবাব বাড়িঃ আমার দু'জন সফর সঙ্গী, একজন আশ্রয় নিয়েছেন ছাতার তলায় অন্যজন ব্যঙের ঘাড়ে । বগুড়া নবাব বাড়িঃ পালকী চলে ভীনগাঁ বগুড়া থেকে ফেরার পথে বিদায় জানাল যে সূর্য্য [img|]
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.