শারদশশীর অনন্ত অপেক্ষায় তোর চোখের সবুজ রঙ আকাশনীল হয়ে গেলে ঠিক ধরে নিস আমি হারিয়ে গেছি ঘাসেদের দলে...
নাম শুনেই হয়ত বুঝে ফেলেছেন ঘেসোয়ারী পরোটার মুল উপকরণ কি। না বুঝলেও অসুবিধা নেই, কিছুক্ষণের মধ্যেই বুঝে ফেলবেন!
আসুন তাহলে জেনে নেই ঘেসোয়ারী পরোটা তৈরী করতে হলে কী কী লাগবেঃ
১। কচি দুর্বা ঘাস পরিমাণমত
২। মান কচু পরিমাণমত
৩। কাচাকলা পরিমাণমত
৪।
ময়দার খামির
৫। ঘৃতকুমারীর নির্যাস
প্রথমেই দুর্বা ঘাস সিদ্ধ করে নিন, এর সাথে মান কচু আর কাচাকলাও সিদ্ধ করতে হবে । সিদ্ধ হয়ে গেলে ঠান্ডা হতে দিন, এর পর একসাথে মিশিয়ে নিন। এর পর আগে থেকে তৈরী করা ময়দার খামীর এর সাথে একসাথে ভালো ভাবে মেশান। ঠিকমত খামীর তৈরী হবার উপর নির্ভর করছে আপনার ঘেসোয়ারী পরোটার স্বাদ, কাজেই খামীর সময় নিয়ে ভালো করে তৈরী করতে হবে।
খামীর তৈরী হয়ে গেলে পরোটা বানিয়ে ফেলুন। কিভাবে বানায়, জানেন তো? নাকি আমাকেই বলে দিতে হবে? আমি ধরে নিলাম জানেন!
ঘেসোয়ারী পরোটা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে সম্প্রতি একটি গোপন গবেষণায় জানা গেছে। এটি খুবই উচ্চমানের ভিটামিন (ভিটামিন ভি) সম্বৃদ্ধ খাবার। ঘেসোয়ারী পরোটার সাথে পরিবেশনার জন্য ঘৃতকুমারীর সস খুবই উপযোগী। আসুন তবে ঘৃতকুমারীর সস তৈরী করাও শিখে নেয়া যাক।
ঘৃতকুমারী গাছের পাতা সংগ্রহ করে তা থেকে জেলি স্বদৃশ নির্যাস বের করে নিন। এক চিমটি লবণ, আদা, পেয়াজ কুচি, মরিচের গুড়া ও স্বাদলবণ মেশান। এরপর ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। ব্যাস, তৈরী হয়ে গেল ঘৃতকুমারীর সস।
ঘেসোয়ারী পরোটার সাথে কাঠাল পাতার চচ্চরি, ব্যপক একটা কম্বিনেশন... কী জিভে পানি চলে আসছে তো?
তাহলে আর দেরী কেন? আজই তৈরী করুন ঘেসোয়ারী পরোটা আর মজা করে খান।
যদি কারো এন্টেনার উপর দিয়ে যায়, তাহলে লেখকের কোন দোষ নাই!!!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।