আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মাগুরায় মাতামাত-ি৪ (শষে র্পব)



পানি কী ভয়াবহ ঠান্ডা! নামতে যেয়ে মনে হল যে বাসায় গোসর করে নিলেই মনে হয় ভাল হত। কিন্তু কী আর করার...নামলাম। নামার পর অবশ্য ঠান্ডা মোটামুটি সহ্য হযে গেল। খানিকক্ষন সাতরালাম। পাওে তাকিয়ে দেখি কাকা গা মোছে।

কী ব্যাপার তুমি কখন নামলা আর কখনই উঠলা? না কাকা বেশীক্ষন গোসুল করা যাবি নানি, ঠান্ডা। সবার শেষ হওে আমরা আবার বাসার দিকে রওনা দিলাম। বাসায় এসে উকিল সাহেবের সাথে খাবার টেবিলে। খাবার সাথে এট-সেটা আলাপ। এই বেরুতে হবে প্রায় ৩.৩০ বাজে।

বিদায নিয়ে আবার বাসা থেকে বের হলাম্ বেরিয়েই এক ছোট ভাইয়ের সাথে দেখা। কী ভাই যাচ্ছেন? আমরা তো আর যাতি পারতিছি না, গেলে আর আসতি দেবে না। ওরা আবার ভিন্ন রাজনৈতীক মতাদর্শে বিশ্বাসীতো তাই। পথে মোটার ফোন। কীরে আমি কই আসব? বেচারা মাত্র কুষ্টিয়া থেকে পৌছল।

তাকে মাঠের কাছে থাকতে বলা হল। পরে তাদের সাথে করে তাদের দুপুরের খাবার জন্য চলন্তিকা। পরে কনসার্টস্থল। পুরা মাঠ লোকে লোকরন্য। আজকে পারফর্ম করবে জেমস, সুমি ও লালন এবং বিপ্লব।

এলাকার সব টিনএজাররা অনুষ্ঠানস্থল মাতিয়ে তুলেছে। আমরা বসলাম একদম মঞ্চের সামনে। একসময় জেমস মঞ্চে উঠল। সাথে সাথে সবার সে কী উল্লাস! একে একে হৈহৈ কান্ড, বিজলী, দুষ্ট ছেলের দল ইত্যাদি গান দিয়ে সবাইকে মাতিয়ে জেমস বিদায় নিল। এরপর লালন।

তারা তাদেও নতুন এলবাম থেকে কিছু গান গাইল। আমরা আস্তে আস্তে উঠলাম। এর মধ্যে মোটা প্রস্তাব দিল তার সাথে কুষ্টিয়া হয়ে ঢাকা ফেরার জন্য। যুক্তি রাতে ফেরীঘাটে জাম হতে পারে। আমরা সানন্দেই তার প্রস্তাবে রাজি হলাম।

পরে মোটার গাড়ীতে ওঠার প্রায় সাথে রাথেই মোটামুটি সবাই ঘুমিয়ে পরলাম। পরে কুষ্টিয়ায় পৌছলাম রাত ১১টা নাগাদ। আমাদেও ঢাকার বাস রাত ১১.৩০ এ। বাস মোটামুটি ুটক সময়ে ছাড়ল আর কোন বিশেস ঘটনা চাড়াই এমরা ডাকা পৌছলাম ভোর ৫টার দিকে। আবার সেই একঘেয়ে নগরজীবন।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.