ঢাকা মহানগর পুলিশের উপ কশিনার (মিডিয়া) মাসুদুর রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, সেনাবাহিনীর কর্পোরাল তাজেরুল ইসলাম তাজকে (৩৫) বৃহস্পতিবার রাতে খিলক্ষেত ফ্লাইওভারের নিচে অচেতন অবস্থায় পাওয়া যায়।
তাকে উদ্ধার করে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেয়া হলে গভীর রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
৫৬ ই বি রেজিমেন্টের কর্পোরাল তাজ কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট কর্মরত ছিলেন। ঢাকায় তিনি এসেছিলেন খিলক্ষেতে সেনাবাহিনীর ট্রানজিট ক্যাম্পে।
পুলিশ বলছে, সন্ধ্যায় ক্যাম্প থেকে বের হওয়ার পর রাতে অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তি ক্যান্টনমেন্টে ফোন করে তাজের রাস্তায় পড়ে থাকার খবর জানায়।
পরে সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে সিএমএইচে পাঠানো হয়।
তাজের মৃত্যুর কারণ হিসাবে হাসপাতালের নথিতে বলা হয়েছে, তাকে খাবারের সঙ্গে ‘নেশাজাতীয় চেতনাবিলোকারী দ্রব্য’ খাওয়ানো হয়েছিল।
শুক্রবার সকালে ক্যান্টনমেন্ট থানা পুলিশ সিএমএইচ থেকে তাজের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছে বলে মাসুদুর রহমান জানান।
এ ঘটনায় তাজের ভাই সুমন বাদি হয়ে খিলক্ষেত থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করেছেন।
সুমন জানিয়েছেন, তাদের গ্রামের বাড়ি দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে।
বাবার নাম শাহেদ আলী।
তাজ ও তার স্ত্রী জরিনা বেগমের দুটি মেয়ে রয়েছে বলেও জানান তিনি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।