বাংলাদেশ লিনাক্স ইউজার্স এলায়েন্স (বিএলইউএ) হচ্ছে বাংলাদেশের লিনাক্স ব্যবহারকারীদের জন্য একটি স্বেচ্ছাসেবক সংগঠন। বর্তমানে এ সংগঠনটি বিশ্বব্যাপী লিনাক্স কমিউনিটিগুলোর মধ্যে বাংলা ভাষার এবং বাংলাদেশের লিনাক্স ব্যবহারকারীদের প্রতিনিধিত্ব করে চলেছে। পাশাপাশি ক্রিয়েটিভ কমন্সের বাংলাদেশী অ্যাফিলিয়েট হিসেবে কাজ করছে এবং বিভিন্ন ওপেনসোর্স প্রজেক্টের সাথে জড়িত।
http://www.linux.org.bd
যে কোন সঙ্কটকে বিপদ না ভেবে নতুন চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিন।
দেহ হচ্ছে সেরা ওষুধ কারখানা।
যখন যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকু ওষুধই সে তৈরি করে। আর এ ওষুধ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে পুরোপুরি মুক্ত।
দায়িত্ব নিতে ভয় পাবেন না। তাহলেই নতুন কিছু শিখতে পারবেন।
আজ পর্যন্ত কোন ভিক্ষুক দাতা বা স্বাবলম্বী হতে পারে নি।
যে হাত নিতে অভ্যস্ত সে হাত কখনো দিতে পারে না।
একজন জ্ঞানী জানেন যে তিনি কী জানেন না। আর একজন মূর্খ নিজেকে সবসময় সবজান্তা মনে করে।
আমরা খ্যাতিমান হতে চাই। কিন্তু খ্যাতির জন্যে নীরব সাধনা ও প্রয়োজনীয় কষ্ট স্বীকার করি না।
ফলে সাধনাও হয় না, খ্যাতির শীর্ষেও পৌঁছতে পারি না।
কাজে উদ্যোগী না হলে প্রতিটি কাজই অসম্ভব মনে হয়।
'আমি এ বিষয়ে জানি না' এ কথাটি বলতে কখনও ভয় পাবেন না।
'আমি দুঃখিত' কথাটি সব সময় আন্তরিকতার সাথে উচ্চারন করুন।
দীর্ঘসূত্রিতা ও আলস্যকে প্রশ্রয় দেবেন না।
যখন যা করা প্রয়োজন, তখনই তা করুন।
প্রকৃতির সাথে একাত্ম হোন। প্রকৃতি মন, দেহ ও আত্মার মাঝে সব সময় ভারসাম্য এনে দেয়।
নীরব মুহূর্তে প্রতিদিন অন্তত একবার করে বলুন, 'আমি সাহসী'।
একটি কাজ না করার পেছনে হাজারটি অজুহাত দেখানো যায়, কিন্তু কাজটি করার জন্যে একটি কারণই যথেষ্ট।
জীবনে ব্যর্থতার প্রধান দুটি কারণ হচ্ছে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি এবং সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যের অভাব।
সমস্যায় পড়লেই সমাধানের জন্যে উৎকন্ঠিত হবেন না। সমস্যাকে তার প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার মধ্যে ছেড়ে দিন। প্রতিটি সমস্যার মধ্যেই নতুন সম্ভাবনা লুকিয়ে থাকে।
যে কোন ঘটনাকে সহজ ভাবে গ্রহন করাই হচ্ছে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি।
প্রশান্ত মনই হচ্ছে শক্তির আসল ফল্গুধারা। মন প্রশান্ত হলে অন্তরের শক্তি জাগ্রত হয় এবং আপাতদৃষ্টিতে অসম্ভবকে সম্ভব করে।
প্রো-একটিভ হোন। প্রো-একটিভ মানুষের প্রতি অন্যরা আকৃষ্ট হয়। রি-একটিভ ব্যক্তি সবসময়ই মানুষের বিতৃষ্ণার কারণ হয়।
কারও রুমে ঢোকার সময় আত্মপ্রত্যয়ের সাথে ঢুকুন।
রাগান্বিত অবস্থায় কোন সিদ্ধান্ত নেবেন না।
দৃষ্টিভঙ্গি বদলান জীবন বদলে যাবে।
যার হারানোর কিছু নেই, তার ব্যাপারে সর্তক থাকুন।
সাহসী ও ঝুঁকি গ্রহনে উৎসাহী হোন।
সুযোগ হাতছাড়া করবেন না। পেছনের দিকে তাকালে দেখবেন, কাজ করে অনুতপ্ত হওয়ার চেয়ে যে সুযোগ আপনি হাতছাড়া করেছেন, তা নিয়েই অনুতপ্ত হচ্ছেন বেশি।
কান পেতে থাকুন। সুযোগ অনেক সময়ই দরজায় খুব আস্তে করে টোকা দেয়।
হেসে কথা বলুন।
এতে আপনি শুধু নিজেই আনন্দিত হবেন না, অন্যরাও খুশি হবে।
দিনে কমপক্ষে ২০ বার বলুন-- “আমি বেশ ভাল আছি। ”
কারও আশাকে নষ্ট করবেন না। হয়তো এই আশাই তার শেষ সম্বল।
রাগ,অভিমান ও অভিযোগ বোকা ও দূর্বলরা করে।
বুদ্ধিমানরা পরিস্থিতি পরিবর্তনে বুদ্ধি ও কৌশল প্রয়োগ করে।
নিরাময়ের জন্য প্রয়োজন এক প্রশান্ত মন। আপনার মন ভালো তো সব ভালো।
কোনো ঘটনার প্রেক্ষিতে সাথে সাথে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করবেন না। একটু থামুন।
লম্বা দম নিন। মনকে জিজ্ঞেস করুন,”এ মুহূর্তে আমার কি করণীয়?”
প্রতিটি কাজ শুরু হয় শুন্য থেকে। ধাপে ধাপে তা পুর্ণতা পায়।
চাওয়াকে সংজ্ঞায়িত করতে পারলে মন স্থির হয়, অতৃপ্তি কমতে থাকে। ১৯টি এমন বিষয়ের তালিকা তৈরি করুন যা আপনি মৃত্যুর আগে অর্জন করতে চান।
তালিকাটি সবসময় নিজের সঙ্গে রাখুন।
দুঃখবিলাস বা কোন কিছুই ভালো না লাগা আলস্যের একটি রূপ। যারা কিছু করে না,তাদেরই আসলে কিছুই ভালো লাগে না। আর যারা ব্যস্ত তাদের কিছু ভালো না লাগার কোনো সুযোগ থাকে না।
সব সময় মনে রাখুন, “রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন”
আরো জানতে পড়ুন-
কিছু অমোঘ বাণী যা আপনার জীবনের চিন্তাভাবনাকে বদলে দিতে পারে - ১
আজ এ পর্যন্তই, ভালো থাকুন, ততক্ষণের জন্য শুভরাত্রি।
তথ্যসূত্রঃ কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।