ক.
এই সেই নদী,ঢেউ গলে শুশুকেরা মাথা তুলেছিল
জলে জলে জ্বলে উঠেছিল অত্যাশ্চর্য আলোর কেয়ারি।
সে আলোয় মিশেছিল গলুইয়ের নিচ থেকে রোদের ঝিলিমিলি
পানসি নৌকোর। রাত্রিতে চারপাশে শূণ্য হয়ে ঝুলেছিল
চাঁদ-চোয়া লাভা। তবু যেন চাঁদ নয়,কাল নয়,কোনো সময়ও নয়
থরথর নদীবুকে সময়ের বুক চিরে মানুষ জেগেছিল।
খ.
মানুষেরা লিখে নাম মাটি ও কাদায়।
পাথরেও লেখা হয়।
একদিন পাথরও হয়ে ওঠে কলা-পাথর বল্লম।
পড়ে থাকে পোড়ো জমি,ঘাস। বৃষ্টি ধুয়ে দেয় প্রতপ্ত পৃথিবী।
শিশির ধুয়ে দেয় হিলহিলে ঘাস।
স্তরে স্তরে গ্লেসিয়ার জমা হতে থাকে-ঝকঝকে বরফের হাট।
মানুষেরা স্পর্শ রাখে জলে ও মাটিতে।
পরিযায়ী পাখির মতন মানুষেরা ওড়ে-
পাথরে পাথর ঠুকে অনলের ভাষা শিখে নেয়।
গ.
অতঃপর মানুষ শিখে নেয় মারণাস্ত্র-ভাষা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।