আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সাগর বক্ষে গ্যাস ব্লক ইজারার উদ্দেশ্য গ্যাস সংকট মোকাবেল না রফতানি?



আমাদের দেশের মোট জ্বালানি চাহিদার প্রায় ৭৫% প্রাকৃতিক গ্যাসের উপর নির্ভরশীল। তাই আজ প্রাকৃতিক গ্যাসের সরবরাহের স্বল্পতা আমাদের জাতীয় অগ্রগতির চাকা কে থমকে দিযেছে। শিল্প উদ্যোগতা থেকে নগরের সাধারণ গৃহ বধু পর্যন্ত আজ আতংকিত এই ভেবে যে, আমাদের জ্বালানি উৎস প্রাকৃতিক গ্যাস বুঝি ফুরিয়ে গেল। বিগত জোট সরকারে সময়ের শেষাংশে থেকে তৃতীয় দফা ইজারা পরিকল্পণার মাধ্যমে বঙ্গোপসাগরের গ্যাস অনুসন্ধান নিয়ে সরকারী সহলে নড়াচড়া শুরু হয়। তবে সে ইজরা প্রক্রিয়া বিষয় প্রকাশ্য কর্মকান্ডরূপ গ্রহণ করে ডঃ তামিম বিগত কেয়ার টেকার গর্ভমেন্টের উপদেষ্টা হিসাবে রঙ্গমঞ্চে আবির্ভাবের মধ্য দিযে।

সে সময় প্রধান দুই দল এর নিকট হতে তৎকালিন সরকার কে অনুরোধ করা হয় যেন, নতুন করে 'আই এস ও' গুলোর কাছে ইজারা প্রক্রিয়া চুড়ান্তকরণ কাজ নির্বাচিত সরকারের জন্য বিলম্বিত করা হয়। যা হোক,সে সময় সাগরবক্ষে গ্যাস ব্লক ইজারা প্রক্রিয়া মন্থর হয়ে পরে প্রগতিশীল মহলের প্রচারণায় বিরুদ্ধ জনমত সৃষ্টির কারণে অথবা ইজারাদাররা অনির্বাচিত সরকারের সাথে চুক্তি করতে ভরসা না পাওয়ার কারণে। ( সে বিতর্কে যাব না। ) প্রাকৃতিক গ্যাস কি সত্যই ফুরিয়ে গেছে নাকি নিছক আতংক? কোন অনৈতিক কাজ , সাধারণের বিশ্বাসে নৈতিক পর্যায়ে নিয়ে আসার পুজিবাদী হটকারী প্রক্রিয়া হল , ছলে বলে কৌশলে এমন পরিস্থিতি সাধারনের সামনে হাজির করা যেন সকলের মনে এই ধারণা বদ্ধমূল হয় যে , দূঃখজনক- অনাকাঙ্খিত হলেও গৃহীত পদক্ষেপ ব্যতিত আর কোন উপায় ছিল না। যেমন, ৯০ দশকে ইরাক কে কুয়েতে অগ্রসনে বাধ্য/ প্ররোচিত করা এবং তার মাধ্যমে ইরাক যুদ্ধকে ন্যায় সঙ্গত হিসাবে মার্কিন সাধারণের অন্তরের ধারনা বদ্ধমূল করা।

১৯৯০~২০০১ সময় কালে বহুল আলোচিত কাহিনী ' বাংলাদেশের অফুরন্ত গ্যাস সম্পদ ' (ভু-ভাগে) দশক ঘুরতে না ঘুরতে হা হা কার উপাখ্যানে পরিণত হল..............এ টা আজ ভাবা জরুরী। এক দশক আগে যে ডঃ তামিম বিপুল গ্যাস সম্পদ রফতানি করে বাংলাদেশের মধ্যম আয়ের দেশে পরিনত হবার স্বপ্ন দেখিযেছেন , সেই তিনি আজ দেশের জ্বালানি দুর্দশার দোহাই দিযে তৃতীয় দফা ইজারা প্রক্রিয়া শুরু করেছেন। আর ডঃ তৌফিক এলাহী তো ডঃ তামিম গং এর বহু যুগের পরীক্ষিত ও নির্ভরযোগ্য উত্তরসূরী। ১৯৯০ ~২০০১ সময় কালে সেই কাহিনীর ভু-ভাগের গ্যাস আজ রাতারাতি কি ওধায় হয়ে গেল? আমি ধারাবাহিক ভাবে সে প্রশ্নে জবাব দিব। ধন্যবাদ জানাই 'দিনমুজুর' ও 'রোহান' কে আমাকে বাংলাদেশের গ্যাস সম্পদ নিয়ে লেখবার জন্য অনুরোধ করায়।

Click This Link কি ঘটেছিল ১ ম ও ২ য় দফায় ভু-ভাগ ও সংলগ্ন অঞ্চলের গ্যাস ব্লক ইজারা প্রক্রিয়া ও আজ তার প্রাপ্তি কি? উপরের ছবি টি তে দেখা যাচ্ছে ১৯৯৩ সালে আই ও সি-রা নিকট প্রথম দফা ইজারা প্রক্রিয়ার প্রক্কালে দেশের ভু-ভাগ ও সংলগ্ন সমূদ্রাঞ্চল কে ২৩ টি ভাগে ভাগ কার হয়। এই ২৩ ব্লকের মাঝে প্রথম দফা ইজারা প্রক্রিয়ার সময় ( খালেদা সরকারে প্রথম কালে) ৮ টি ব্লক ( ব্লক ১২,১৩,১৪,১৭,১৮,২২) Production Sharing Contract (PSC) এর আওতায় চার টি বিদেশী কোম্পানি বা কনসোর্টিয়ামের নিকট অর্পণ করা হয়। ''তেল গ্যাস রক্ষা স্বার্থে জাতীয় কমিটি '' (তৎকালীন নাম) এর আন্দোলনে গড়ে উঠা জনমতের চাপের মাঝে দেশীয় কোম্পানি বাপেক্সের ১০%তথাকথিত অংশীদারিত্ব বিধান যুক্ত করে ১৯৯৭ সালে হাসিনা সরকারের আমলে দ্বিতীয় দফা ইজারা প্রক্রিয়ায় ৪ টি ব্লক (৫,১০,৯ ও ৭) PSC এর আওতায় চার টি বিদেশী কোম্পানি বা কনসোর্টিয়ামের নিকট অর্পণ করা হয়। উপরের চিত্রের হালকা সবুজ ব্লকগুলো PSC এর আওতায় আই ও সি- াের নিকট ১ম ও ২য় দফা ইজারাকৃত ব্লক। ১৯৯৩ সালে ''Cairn Energy-Holland Sea Search'' নিকট ব্লক-১৫ (ফেনী) এবং ব্লক -১৬ (ফেনী দক্ষিণে হাতিয়া,সাঙ্গু, মনপুরা ও ম্যাগসামা) ইজারা প্রদান করা হয়।

১৯৯৬ সালে তারা ১৬ নং ব্লকের এক খন্ড সাঙ্গুতে তাদের প্রথম সফল কূপ খনন শেষ করে এবং ১৯৯৮ সাল হতে গ্যাস সরবরাহ শুরু হয়। PSC এর আওতায় প্রথম কর্ম কান্ড শুরু করা ব্রিটিশ কোম্পানি কেয়ার্ণ সাঙ্গু তে ধ্রুত ব্যয় তুলে নেওয়ার আকাঙ্খায় গ্যাস উৎপাদরে সতর্কতার দৈনিক সীমা ১৬০ mmcfd কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিযে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ১৮০ mmcfd হারে গ্যাস উৎপাদন করতে গিয়ে মাত্র সর্বমোট ৪৫০ billion cubic feet (Bcf) উৎপাদন করে দশ বছরে ক্রান্তি কারে পৌছে গেছে। অথচ, ক্ষেত্রটির প্রমাণিত ও প্রত্যাশিত উত্তোলন যোগ্য মুজুদ ছিল ১.০০ টিসিএফ। ব্লক ১৬ তে বিগত ১৬ বছরে কেয়ার্ণ কর্ম কান্ড সাঙ্গু কে কেণ্দ্র করেই সীমিত। অপর ব্লক ব্লক-১৫ তে কোন কর্ম কান্ড দীর্ঘ সমযে শুরু না করায় চুক্তি এক রকম(!)বাতিল হয়ে গেছে।

২য় দফা ইজারার আওয়তায় ১৯৯৭ সালে শেল এনার্জি সাথে কেয়ার্ণ কে ব্লক -১০ ও ব্লক-৫ ইজারা দেওয়া হয়। এর মাঝে আভ্যন্তরীণ বিনিময় প্রক্রিয়ায় শেলের নিকট হতে ব্লক -১০ কেয়ার্ণের হাতে সম্পূর্ণ রূপে চলে আসে । বিপুল সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে ৭০ ও ৮০ দশকে পরিচালিত দ্বিমাত্রিক সার্ভের ফলাফলে বিপুল সম্ভাবনাময় ব্লক -১০ এ বিগত এক যুগে কেয়ার্ণ গ্যাস আর কোন অনুসন্ধাণ বা উৎপাদন প্রক্রিয়ার কোন উদ্বোগ গ্রহণ করে নি। ১ম দফা ইজারা প্রক্রিয়ার আওতায় ''Occidental'' নিকট ব্লক-১২, ব্লক-১৩ এবং ব্লক -১৪ (বৃহত্তর সিলেট অঞ্চল সবচেয়ে আকর্ষনীয় ব্লক) তুলে দেওয়া হয়। ১৯৯৭ সালে মাগুরছড়া দুর্ঘটনার পর ইউনিকোলের হাতে তিন টি ব্লক গোপনে হস্তান্ত করে পালিয়ে যায় এবং ১৯৯৯ সালে আরেক দফা হাত বদলের মাধ্যমে ব্লকত্রয় চলে আসে গ্যাস সেক্টরে বিশ্বে অন্যতম বৃহৎ শক্তি শেভরণের হাতে ।

ব্লক তিন টি দ্বি মাত্রিক সার্ভে দেশীয় কোম্পানি দ্বারা বহু পূর্বে সম্পূণ হলেও উৎপাদন কর্মকান্ড শুরু হয় মূলতঃ ২০০০ সাল নাগাদ। বর্তমানে দেশের সরবাহ কৃত গ্যাসে সবচেয়ে বৃহৎ অংশ আসে শেভরণের বিবিয়াণা গ্যাস ক্ষেত্র থেকে যা ২০০৭ সাল থেকে উৎপাদন ও সরবরাহ শুরু করে। ২ এপ্রিল ২০০০ সালে ২য় দফা ইজারা প্রক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানি Unocal ব্লক -৭ (বরিশাল ,ঝালকাঠি , পটুয়াখালি, পিরোজপুর) ইজারা প্রাপ্ত হয় , যা পরবর্তীতে শেভরণের নিকট হস্তান্ত করে ইউনিকোল এ দেশ ছেড়ে চলে যায়। চুক্তি সাক্ষরের ৯ বছরের মাথায় (এপ্রিল ২০০৯) প্রথম বারের মত শেভরণ ব্লক-৭ এ দ্বিমাত্রিক সার্ভে শুরু করেছে। Tullow-Chevron-Texaco অংশীদারীতের আওতায় ২ য় দফা ইজারা প্রক্রিয়ায় বহুল বির্তকীত ব্লক -৯ (কুমিল্লা) এ কর্ম কান্ড পরিচালনা করছে।

এটি বর্তমানে টাল্লোর একক নিয়ন্ত্রনাধীন। এই ব্লক হতে ৪ টি কূপে বর্তমানে গ্যাস উৎপাদিত হয়। এই ব্লকের দ্বি মাত্রিক সাভৃের কাজে টাল্লো থার্ড পার্টি হিসাবে বাপেক্স কে দ্বায়িত্ব দেয় এবং বাপেক্স সম্পূর্ণ দেশীয় লোকবলে সে কাজ নিধারিত সময়ে শেষ করে দেয়। এমস কি ২০০৯ সালে সর্বশেষ কূপ টিও বাপেক্স থার্ড পার্টি হিসা তার জীর্ন রীগ মেশিন দিয়ে অতি অল্প অথৃের বিনিময়ে করে দেয়। প্রথম দফা ইজারা প্রক্রিয়ায় অংশ গ্রহনকারী / চুক্তি সম্পাদনকারী ব্রক- ১৭ ও ১৮ এ Okland-Rexwood and ব্রক- ২২ এUnited Meridian Corporation কখনই এদেশে কোন কর্ম কান্ড, এমন কি রিজোনাল অফিস পর্যন্ত তৈরি করে নি।

প্রশ্ন চুক্তি সম্পাদনের পরও আই এস ও - গুলোর কেন এই দীর্ঘ নিলিপ্ত তাঃ উত্তর পরিস্কার পাওয়া যাবে কেয়ার্ণের ওয়েব সাইটে ''*These production sharing contracts (PSCs) were due to terminate on 4 July 2006 if no viable market existed for gas discovered in Bangladesh blocks. Although this date has passed, each party has agreed to amend work commitments in the PSCs. We have also agreed that a viable market exists in Bangladesh. These amendments now need to be formalised in writing. '' অনেকের হয়তো মনে আছে, গত ২০০৮ সালে সাঙ্গু গ্যাস ফিল্ডে উৎপাদন অনেক কমে গেলে কেয়ার্ন প্রথমে ঘোষণা করে তারা ২০১০ সাল নাগাদ বাংলাদেশের সকল কর্মকান্ড গুটিয়ে ফেলবে। এরপর তারা চুক্তি পরিবর্তনের প্রস্তাব করে ,যাতে বলা হয় কেয়ার্ণ তার ব্লক-১৬ হতে প্রাপ্ত গ্যাস আন্তর্জাতিক মূল্যে দেশের মধ্যে সরাসরি ৩য় পক্ষের কাছে বিক্রয় করতে পারবে। এবং সরকারী মহল থেকে বেবি প্রস্তাব বিবেচনার আশা দেওয়া হরে , তারা আবার তাদের নতুন অনুসন্ধান প্রক্রিয়া শুরু করে। আমি ব্যক্তি গত ভাবে শেভরনের বাংলাদেশের পরিকল্পনা বিভাগের এক কর্মকর্তাকে প্রশ্ন করেছিলাম' ব্লক-৭ অত্যন্ত সম্ভাবণাময় হওয়া সত্ত্বেও তারা নিরব কেন?' উত্তর ছিল ''দক্ষিণাঞ্চলে কোন গ্যাসের মার্কেট নেই। এ অঞ্চলে গ্যাস বিষয়ক সরকারের কোন পরিকল্পণা নেই।

শেভরন এমন অনিশ্চত অবস্থায় এক টাকাও বিনিয়োগ করবে না। '' গেল বছর কেয়ার টেকার সরকার ' সুন্দরবন গ্যাস ডিট্রিইউশন কোম্পানি'র মাধ্যমে দক্ষিণ অঞ্চলে গ্যাস ব্যবহার নিযে নড়াচড়া দিয়ে উঠার পর ব্রক-৭ এ শেভরনের কিছু তৎপরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। উল্রেখ্য গেল বছর শেভরনের চুক্তিতে নতুন সংযোজনের মাধ্যমে কিছু সংস্কারও হযেছে, তা কি সে সত্য জান সহজ নয়। পুরাতন পাগলের ভাত নাই নতুন পাগরের আমদানিঃ আজ সাগর বক্ষে নতুন করে ইজারা প্রক্রিয়া নিয়ে বেশ তর্ক বির্তকের ঝড় উঠেছে। কিন্তু প্রথমে বিচার করা দরকার গত দেড় যুগ আগে চুক্তি সম্পাদনের পর আই ও সি গুলো চুক্তি বাস্তবায়নে কত টুকু সদ্বিচ্ছা দেখিয়েছে।

সে বিচারে ফলাফল খুবই হতাশা ব্যঞ্জক হবে। কিন্তু তাদের মত বৃহৎ মাল্টিন্যামনাল কোম্পানির এ ধরনের নির্লিপ্ততা সাদা চোখে বাজার অর্থনীতির বিরোধী মনে হয়। কিন্তু একটু অনুসন্ধান করলে সত্য উপলব্ধি করা যায়, বিনিয়োগ কারী এক মাত্র লক্ষ্য হচ্ছে যে কোন প্রক্রিয়ায় ধ্রুত বিনিয়োগকৃত অর্থ বিপুল মুনাফা তুলে নিয়ে কেটে পরা। এখানে বিনিযোগকৃত দেশ বা দেশবাসীর স্বার্থ তাদের বিন্দুমাত্র বিবেচ্য নয়। ১ম ও ২য় দফায় ইজারায় আই ও সি গুলোর নিকট এটা পরিস্কার হয়েছে যে বাংলাদেশে যত জ্বালানি সংকট থাকুক না কেন আই ও সি গুলোর জন্য লাভজনক হারে উৎপাদিত গ্যাস চুক্তি মুল্যে কেনা বাংলাদেশের পক্ষে সম্ভব নয়।

আরেক টি কথা এ প্রসঙ্গে মনে না করিযে দিলেই নয় যে, আজ সাগর বক্ষে যে ইজারা প্রক্রিয়া হচ্ছে , তাতে গ্যাস উৎপাদন শুরু হতে ৭/ ৮ বছর অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে ই মুহুথর্তের সংকট মোকাবেলায় প্রয়োজন ছিল ১ম ও ২ য় দফা চুক্তিগুলো ফলাফল প্রাপ্তিতে জোড় দেওয়া। উসংহারঃ যতই গ্যাস সংকটের কথা বলে আজ সাগর বক্ষে ব্লক ইজারা দেয়া হোক না কেন , তা কখন দেশের জ্বালানী সংকট মোকাবেরার সৎ উদেশ্য থেকে করা হচ্ছে না। এখানে এক মাত্র উদ্দেশ্য রফতানির মাধ্যমে সাম্রাজ্যবাদের স্বার্থে মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলোর মুনাফা ক্ষেত্র প্রস্তুত করা এবং সেই সুযোগ করে দেওয়া মাধ্যমে সাধারণ মানুষের উপর এদেশীয় লুটেরা শাসক শ্রেণীর শোষন কে আরও শক্তিশালি করা। [ আজ ২ সেপ্টেম্বর ২০০৯ জাতীয় স্বার্থ তেল-গ্যাস-বিদ্যুৎ-বণ্দর রক্ষা কমিটির ঢাকায় পেট্রৌবাংলা ঘেড়াও এবং সারাদেশে জেলা প্রশাসক-ইএনও মারফৎ প্রধানমন্ত্রীকে স্মারক লিপি প্রদান কর্মসূচি সফর হোক।

]

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.