কি যে বুঝি তাও বুঝি না।
লালবাগ কেল্লা
১. প্রায় তিনশ বছরের নীরব স্মৃতির সাী হিসেবে দাঁড়িযে আছে লালবাগের কেলা।
২. ১৬৬৩ সালে নবাব শায়েস্তা খান বাংলার সুবেদান নিযুক্ত হন।
৩. ১৬৬৭ সালে সম্রাট আওরাঙ্গজেব শায়েস্তা খানকে দিলিতে স্থানানস্তরিত করেন।
৪. আগশাহ বুড়িগঙ্গা নদীর তীরের সেনানিবাস রাজপ্রাসাদ এ দুয়ের সমন্বয়ে একটি জটিল নকশার অনুসরনে কাজ শুরু করেন।
এবং পিতার নামে এই দুর্গের নাম রাখেন আওরাঙ্গবাদ দুর্গ।
৫. ১৬৮০ সালে নবাব শায়েস্তা খান পুনরায় বাংলার সুবেদার হন এবং অসমাপ্ত নির্মান কাজে হাত দেন।
৬. ১৮৬৪ সালে শায়েস্তা খানের অতিপ্রিয় পরিবিবি মারা যান।
৭. ১৬৮৮ সালে শায়েস্তা খান সুবেদারী থেকে অবসর গ্রহন করেন।
৮. ১৭০৪ সালে বাংলার শাসনকেন্দ্র মুর্শিদাবাদে স্থানান্তরিত হলে দুর্গ হিসেবে লালবাগের গুরুত্ব কমে যায়।
৯. ১৯১০ সালের ফেব্র“য়ারী মাসে লালবাগ দুর্গ এলাকার সংরতি স্থাপত্য হিসেবে প্রতœতত্ত্ব বিভাগের আওতায় আসে।
১০. এই দুর্গের দৈর্ঘ্য ১০৮২ ফুট প্রস্থ্য ৮০ ফুট।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।