আমি যেন এক মেঘ হরকরা
উঁচা উঁচা পাবত তহিঁ বসই সবরী বালী
মোরঙ্গি পীচ্ছ পরিহান সবরী গীবত গুন্জরী মালী
শবরপা, চর্যাগীতিকা।
আষাঢ় আকাশ;
মেঘেদের চকমকি থেকে
হাজার বছরের ছায়াবৃতা হঠাৎ-আলোকিত:
সহজ সুন্দরী,জানি তার মুখ।
বিশদ বিকাশে আঁকা হলে সাধ্যাতীত অনুমান,
দৃষ্টি বিভ্রমের বিদ্যুৎ বাহিনী
থেকে থেকে অন্ধকারের শবানুগামি
পূর্ন সহজিয়া মর্যদায়।
মেঘজ আলোয় চকিত চাউনির সাথে
এ চোখেরও মুগ্ধ-সমাপতন:
প্রাচীনা-কুয়াশা-জড়ানো সন্ধ্যাভাষা যেনবা সে
প্রিয় অস্পষ্টা আমার!
দোভাষী হতে আগ্রহী চাঁদের আবেদনও ফিরিয়েছি নম্রতায়,
ভাতঘুমে-নিহত-সূর্য না জাগুক আপাতত
পুরুষালি কোলাহল-কৌতুহল সমেত;
আমার আকাশে পায়চারি করছেন আজ
শবরী বালিকার কবি।
চকমকি আলো নামে মুখের পাশটিতে
অশরীরী আলোছায়া বনের উপমান
মেঘে মেঘে বেলা হয় আকাশ অন্ধকার
সে মেয়ে রেখে যায় একান্ত অভিজ্ঞান
কিংবা আমিই প্রথম তাকে ডেকে উঠি বিস্ময়ে:
অরণ্য দুহিতা!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।