যে ছেলেটি জীবনে এক গ্লাস জল পযর্ন্ত নিজে নিয়ে পান করেনি (পারিবারিক পরিবেশে) সেই মানুষটি এখন রীতিমত রান্না করে খাচ্ছে। জীবনের প্রয়োজনে মানুষকে অনেক কিছুই করতে হয়। আর রান্না, রান্নাঘর সংশ্লিষ্টতা যদি ভালো না থাকে তবে বিপদ অনিবার্য। আমার ক্ষেত্রে ঠিক সেই অবস্থা বিরাজমান।
ইউরোপের দেশ জামার্নি এখানে সবকিছুই করতে হয় বিদ্যুতের সাহায্যে।
আমাদের দেশের বাস্তব অবস্থা হলো ব্যতিক্রম ছাড়া সাধারণত: নারীরাই রান্নার কাজটি করে থাকেন। অনেক বড় নারীবাদী পুরুষ পরিবারেও একই অবস্থা লক্ষ্যনীয়। যাহোক, অনভিজ্ঞতার কারণে মাত্র ক'দিন আগে বিদ্যুতায়িত হয়ে নিজের হাত পুড়েছি। আর আজকে আবার মুরগির মাংশ কাটতে গিয়ে বাম হাতের বুড়ো আঙুলটি কেটেছি।
অবশ্য এখানে নিজের কাজ নিজে করতে হয়।
আশা করি, রান্নাঘরে গিয়ে আর ভুল হবে না। তবে একটা সুখবর হলো, আমি রীতিমত রান্না করতে পারি এখন। বলতে গেলে সবকিছুই রান্না করতে পারি এখন মাত্র এক মাসের রান্নাযুদ্ধের পর। আপনারা আমার রান্না খেতে আসবেন কিন্তু।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।