যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে
বিকেলটাকে বৃষ্টির প্যাকেটে মুড়িয়ে দাড়িয়ে ছিলাম। প্যাকেটের গায়ে নির্বিরোধী আস্ফালন - প্রিয় মুখোশের সান্নিধ্য। তেমন করে পুরান এয়ারপোর্ট রোড জলের মধ্যে থেমে যায়। সিএনজি নিশ্চল। একবার দেয়াল ঘেষে দাড়িয়ে আচ্ছাদন খুঁজলাম, কিন্তু বৃষ্টির এমন হাতখোলা আহবানে অফিস বাবু মত পাল্টালেন।
ভিজলাম, ভিজলাম, ভিজলাম।
এইবারের বৃষ্টির ভেতরে আমি অনেক দার্শনিক জলকনা পেলাম। কিছু বৃষ্টির সজোর বর্ষণে একধরণের হুমকি থাকে। সেখানে বাতাসের প্রবাল্য লক্ষ্যণীয়। শিস কেটে বেরিয়ে যায়।
একধরণের অফিস-ফেরত তাড়া।
তবে আর যাই হোক দেয়াল ঘেষে, যেখানে একসময় প্লেন নামতো, তার ভেতরে বৃক্ষরাজির ভেতরে বৃষ্টির মেলা বসেছিলো বেশ। পাতায় পাতায় নোয়ানুয়ি, ছোঁয়াছুঁয়ি। কতটা জরিয়ে ভেজাতে পারে একে অপরকে তার মহড়া। ভালই লাগলো।
আমার গায়ে শার্ট চুবিয়ে কিছু বৃষ্টিবাহিত শীতলতা প্রলেপ দিলো। মোটামুটি বৃষ্টিরঞ্জন পুরো শরীরটাকেই মুড়িয়ে দিলো।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।