mojnu@ymail.com
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে মা-মেয়েকে দোররা ঘটনায় ধর্ষক ও কথিত সমাজপতিদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হলেও পাতানো সালিশ ও দোররার হুকুমদাতারা রয়ে গেছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। প্রকাশ্যে প্রশাসনের সামনে নিজ মুখে স্বীকারোক্তি দেয়ার পরও পুলিশ প্রভাবশালী ওই লোকদেরকে মামলায় আসামি হিসাবে উল্লেখ করেনি বলে অভিযোগ তুলেছেন অভিযুক্ত সমাজপতিরা। এদিকে অভিয্ক্তু সমাজপতিদের অন্য কাউকে এবং ধর্ষক দুলালকে এখনো গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। এছাড়া আটককৃত তিন সমাজপতির জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে বৃহস্পতিবার আবারো কারাগারে প্রেরণ করেছে আদালত।
উপজেলার চরহাজারী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের বদু খাঁর বাড়িতে ১০ জুন বুধবার গভীর রাতে ধর্ষক দুলালকে ছেড়ে দিয়ে ফতোয়াবাজ সমাজপতিরা ধর্ষিতাকে ১০১ ও তার বৃদ্ধা মাকে ১০ দোররা মেরে রক্তাক্ত করা হয়। পরদিন বৃহস্পতিবার সকালে ধর্ষিতা ও তার মাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। তারা সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন। খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে পুলিশ সুপার লুৎফুল কবিরের নির্দেশে সদর সার্কেলের এএসপি জাবেদুর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশ পাঁচ ফতোয়াবাজ সমাজপতিকে গ্রেপ্তার করে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।