_________________সেলাই গাছের কারখানা _______________________________________
সৈ য় দ আ ফ সা র
ভোরে রচিত কথাগুচ্ছ
বৃষ্টিরাতে স্বপ্নশ্বাসে যে কথা বলে,হাসে... ভোরে তার কথা বেশি মনে পড়ে যায় ঘোররাতে একাই লুকাই মুখ কাঁথাবালিশের তলে কেউ যদি পোড়ায়...ওদের বলিস,আমাকে না-জাগালে ক্ষতি নেই,শীতের দিনে শুতে যাবো না একা বিচানায়, না-বললে কি হয়... চোখের সৌন্দর্য অলৌকিক কিছু নয়; গুটিকয় উষ্ণতা না-ছুঁলে ক্ষতচিহ্ন গোনতে পারি,হোনতে পারি ছুটির দিনে কারও আনাগোনা; ভোরে যত দীর্ঘ স্বপ্ন দেখি চুলে বাঁধি না তারে; শুধু দেখে নিলেই হয়, কার নিঃশ্বাসে লুকানো সর্বশেষ বিষ্ময়!
...
ছুঁতে যদি নাই পারো তাও ভালো, অপূর্ণ রাতে চাই না কামনা, তুমি কেঁদো না শেষ রাতে দু’চোখের পাতা; তোমারি জন্য অনিদ্রিত চোখে বিছানায় চলে হাঁটাহাঁটি। ব্যর্থ হলে ক্রন্দনকাকুতি করো না; তারচে’ ডাবু বোঝাই স্বপ্ন ঘষে রাখো খালি পকেট ... একাকি হলে আমার দিকে ছুঁড়ে দাও পুরনো ক্ষত আর ব্যর্থদিনলিপি;যদি বলি সকালের রোদে কারো ভাল নাও লাগতে পারে প্রকাশপ্রীতি; জানি তোমার ভাল লাগা আহা... রোদগাঁথা জানালার পাশে একা দাঁড়িয়ে থাকার গ্লানি, জানো তো আমরা আদিসূত্রে পাইনি কলঘরে ঝরনার পানি ডিশ্এন্টিনা-ষ্টারপ্লাস মুঠোফোনে কথা দাঁড়িয়ে থাকা...অবশিষ্ট চ্যানেল যত তাও ছুঁতে পারি; কিস্তু আমারতাকানোর নির্ধারিত কোন গতি নেই, যখন দৃশ্য দেখার ইচ্ছে করে দুঃখসব ভুলে ঘন্টার পর ঘন্টা দু’চোখ বন্ধ বসে থাকি, বুক থেকে চুষে নেই যত অনুতাপ দেহের প্রকৃতি
...
তুমি যেতে পারো দূরে ঈর্ষার পাশে,অবশিষ্ট যত মিশেছে শ্বাসে;যদি চোখ থেকে নিদ্রা খুঁটে নেয় কেউ; যদি মায়াচোখে জড়াতে চায় রাত্রিঢেউ; এই বেলা তোমার আসা-যাওয়া অন্যপ্রকাশ দোষের কিছু নয়;চেষ্টা করে নিলে হয়, রহস্যঘেরা আমারি লালার পাশে দাঁড়নো তবে কার ঘুমের জরা? নিদ্রায় জাগিয়েছি লুকানো চুম্বন দেয়ালে-আয়নায় টাঙানো অন্ধ-বধিরতা। বলছি মাটি চুঁয়ে নামবে ভাবালুতা... তুমি যেতে পারো দূরে অন্যতা,ভাবনা সম্ভাবনা; জল গুনে গুনে কান্নার রস ঢেলে দিতে পারো কিন্তু পাশাপাশি বসে অভিশাপ দিতে পারো না
...
যাবার রাস্তা চিনে সে যদি ফিরে যায়;তাকে একা যেতে দেবে পথিকের চেয়ে দূরে; তুমি থমকে দাঁড়াবে না ঘুরপথে; বাকিটা পথ পেরুলেই কাঁচা-পাকা রাস্তার পাশে ঠোকর দিচ্ছে পাথরের রোদ ঘরে ফেরার আগে উঠানে খাঁড়া পা-হাঁটা পথের গ্লানি,তারই ভেতর সকাল গড়িয়ে মধ্যদুপুর তুমি কি পিচ রাস্তায় ধরে শেষ বিকেলের দিকে হেঁটে যাবে;নাকি নিজেই নিজেকে ফিরিয়ে নেবে আলো বাতাসে মিশে;স্বেচ্ছায় আত্নহত্যা করবো না বলে আমি পথেই রয়ে যাবো; পথের পাশেই রবো চির নিদ্রায় শুয়ে। এরকম ধারণা তোমাকে কি কখনও তাড়ায়,বলে দাও ওহো ভোরের হাওয়ায়...
...
তোর প্রস্থান ছাড়া জামার ভাঁজে লুকানো গুপ্তরত্নধন তার ভেতর যাওয়া-আসা দেহের পিপাসায় দশআঙুলে তরতাজা বৃষ্টিফুল;কাকে যে তাড়া করে ফুটিয়ে তুলছে চাঁপা-বকুল; হাত ধরে টানাটানি কেনো এতো পাগলামি প্রতিদিন; বহুদূরে জানালা খুলে খুলে তাকানো আর কতদিন,প্রকৃত সত্যটুকু তোর পেছনে লুকিয়েছে অলসতা টাটকা শীতের উষ্ণতা, সে কি জানে না;ওই হালকা-পাতলা জামার নীল বোতামের ফাঁকে আনমনে দুলছে কার কামনা
...
যেটুকু চেয়েছো টোলহীন গালে, না-ছুঁলে বিশ্বাস করবে না; আর বুঝানোর ভাষা তুমিও জানো না! দুর্লভ-প্রেম। কখনো-কখনো মনে হয়্টানা-টানা দিনে আমাদের ফেলে আসা কথাগুলো হেসে-হেসে উড়িয়ে দিলে কিছুই জানলে না... দেখলে না কার ইশারায় দেয়ালে সাজানো অকাল বরষা! বৃষ্টিজল।
কথা ছিল যে যাই করি মিলেমিশে হবে কিন্তু আজ দীর্ঘ বিরতির পর মনে হয় তোমার দু’চোখে একা ঘুমায়পুরোসমূদ্র নিজস্ব ঠিকানা
...
পরে জেনেছি সংকোচ ছিল বলে ভালই ছিলাম, রান্না ঘরের পাশে; শুধু জানি দুঃখ কঠিন কিছু নয় অপেক্ষায় শ্বাসকষ্ট বাড়ে দীর্ঘশ্বাস ছুঁয়ে নিলে হৃদরোগ কমে; কিন্তু তুমি কি জানো দুঃখ আমার একার হবার কথা ছিল না, গোপন হৃদপিণ্ড কি কষ্টেই-না আছে; ইচ্ছে করলেই যে সব কিছু নিজের মতো করে ভাবি, তাও বলা যাবে না আর দুঃখটুঃখ কম পেলে জীবনের উপলব্দি মনে হয় জামা পরা... অন্য কিছু বলছি না; শীত রাতে জোড়াজুরি করো না কাঁথাবালিশমাথা
...
তুই কি জানিস্ অনতিদূরে তাকানোর শেষ ইচ্ছা স্থির করে প্রথম যেদিন তোর সামনে দাঁড়ালাম মনে হলো এই বুঝি বেড়ে গেল চোখের জ্যোতি তোর নীরব উপস্থিতি আঁধার কী মানে, সন্ধ্যেবেলা চোখ বুজলেই আড়াল হয়ে যায় জীবনের একটি দিন কিন্তু মনের বয়স কখনো বাড়ে না;এ সত্যটুকু তোকে অত্যন্ত ভালোবাসে যাবে বয়স বাড়লে; তুইও জানিস্ পূর্বাকাশ ঘিরে থাকা সন্ধ্যে হাওয়ার ঘোরে আমরা যে হারিয়েছি শৈশবের কিছু কথা... কিছু উন্মাদনা; তাই বলে কি বরফের দিনে দূর্ভোগ সামনে দাঁড়াতে পারে না
...
গত নয় বছরে স্বপ্ন দেখা ছাড়া কিছুই পাইনি; কোথায়ও যাওয়া হয়নি আর; তাড়া আমার আগ্রহটা কেনো যে উড়াতে চায় ঘন কুয়াশায়; তখন কেনো জানি মনে হয় দূরচক্রবালে তোমার মোহ ,নষ্ট কীটের চেয়েও ভাল;অপেক্ষার দিনে কিছুই ঘুচল না কেবল বেলা গড়িয়ে জীবনঘড়ি মধ্যদুপুরে ঠেকেছে; বিকেল সন্ধায় হারাবে সহসাই নিজেকে সামলাতে সামলাতে; তাই দেখে তুমি কিনা জটিল সব রোগে সুখ দাও,জানি না কেনো?কোথায় প্রতিশোধ রেখে; তোমার বাড়ি ফেরার টানে দু-বাড়ির মাঝখানে যত রহস্য ছিল চুপচাপ থেমে গেল আমাদের আ-ছোঁয়া স্বপ্নে মিশে
...
এমন কিছুই ঘটেনি ফেরার টানে, ভাবছি না-ফেরার দিকে তাকিয়ে অবাক দৃষ্টি কি তোমার কাছে আশ্চর্য মনে হয়?এসব নিয়ে কিছুই ভাবিনা,ভাবনায় মাত্রা নেই বলে তোমার কি মনে হয়, তার কোনো মানে হয়? তুমি মাথা নাড়ালে কিছুই বললে না কিছু কী বলার প্রয়োজন আছে জিহ্বা নাড়িয়ে; তার চেয়ে ভাল বয়াম খুলে তুমি তেঁতুলের আচার খেতে পারো জল ঘুলিয়ে; যদি ঠোঁটের পাশে লেগে থাকে আচারের ঝাল; তবে সবই অতিসরল পানীয় ফল
...
কোথায়ও যাওয়া হয় না-ফের ফিরে আসতে হয় বলে দৃষ্টি ছুঁয়ে শেষ প্রান্তে দাঁড়ায় না-কেউ ঝড়ো হাওয়ায় যাওয়া-আসার মধ্যে কিছু জয় পরাজয় থাকে কিছু পরাজয় জয়ের চেয়েও আনন্দ দেয়... আরো আনন্দ পাই পেছনে পড়ে থাকা কাজের ফাঁকে। যত দায়ভার পড়ে থাকে ধুলোয় তুলে নেই নিজের কাঁধে, না-ফেরার ভাবনা সে থেকেই জাগে; সত্যিই একদিন চলে যাব যে স্থানে যাওয়ার ইচ্ছে নেই; গেলে আর ফিরে আসবো না ; এরকম সিদ্ধান্ত নিতেও পারি না
...
ঘরে ফেরার পথে ছায়াপাতার উল্লাসে সেদিন বাড়ি ফিরছিলাম সন্ধ্যের
আড়ালে ধানক্ষেত বনে,কেউ দেখতে পায়নি,অনুভূতি-টনুভূতি কিছুই আটকাতে পারেনি ঘরে ফেরার টানে; অনেক দুঃখকে দুঃখই ভাবি না, যদি কারো-কারো দুঃখ ছোট হয়ে যায়, মার্কেস নিঃসঙ্গতার একশো বছর লিখে ফেলছেন কবে অথচ আমার গোপন ডাইরিতে নিঃসঙ্গতার একটি মুহুর্ত্বও লিখতে পারিনি কারণ তোমার দুঃখের সরলতাখানি অতি আদরের না-আসা ভাদরের
...
সূর্য ডুবে যাওয়ার আগে খানিকটা কৌতূহল সামনে দাঁড়ালো,ভিনদেশে বন্দি জীবনের মতো ছোটবোন দরজা বন্ধ করে রান্না ঘরে কি যেন রান্না করছে... একটু পরে জলে-তেলে-জ্বলে উঠার শব্দ কী আবহ ছড়ালো; ভাজা মাছের ঘ্রাণ নিজেকে বলছে জলদি খেয়ে নে দ্বিগুণ তৃপ্তি পাবে। কিন্তু সত্যি বলতে কি আমি ভাজা-পোড়া কিছুই খেতে পারি না,লেবুরস ঘুলিয়ে ডালভাত খেলে বুকজ্বলা বাড়ে;কিন্তু লেবু-ডাল-ভাজি এসব ছাড়া খাবারের তৃপ্তি ভাবাই যায় না।
...
বুঝতে পারিনি কেনো পায়ে পায়ে নুড়িপাথরগুলো ধুলোতে খেলে আবার ধূলিতে মিলায়; মাটিতে পড়ে থাকা তোমার শেষ ইচ্ছাটি যদি আমাকে ফিরিয়ে দাও; তবে অন্যসব রেখে স্বেচ্ছায় নির্বাসন দীর্ঘস্থায়ী বানাবো; নিকটে থাকার সিদ্ধান্ত হয়ত আত্নঘাতী হবে বুড়ো বয়সে; নিজেকে নিজেই শুধরে নেবার পর; কিছুই মনে থাকে না; আবার কিছু ভুল ক্লান্তিহীন সুখের চেয়েও মধুর
...
আত্নযন্ত্রণায় থাকা মনের রঙ কার প্রতি সদয় হলো; কার দেহে লবণাক্ততা চুষে নিল চৈত্রিহাওয়ায়; অথচ শৈশব কেটেছে স্বপ্নহীন থেকে মাগুরানদীর পাড়ে দৌঁড়াদৌঁড়ি দারাগুটি-কানামাছি খেলে; কৈশোর কুশিয়ারা থেকে সুরমার পাড় ঘেঁসে শ্রীমতি জলের কাছে স্মৃতিরোমন্থন; কীর্তনখোলা-বুড়িগঙ্গা থেকে পদ্মা-মেঘনা-যমুনার জলে মিশে ঢেউ তুলি ব্যথায় মিশে;বেলা চলে গেলে, ফিরে পাবো কি সেই সব দিন? তাই বেশি চাওয়া ইচ্ছের চেয়েও লোভী মনে হয়,ভাল থাকা-টাকা; শরীর কি হৃদয় দু’টিই পুড়ে অহেতু ভ্রান্ত লোভে বলছি তোমাকে ওহো টাটকা,ওহো শীতপ্রিয়; গাঁথছ কি তাকে ভরা যৌবনে টেমসের হাড়ে?
...
শুধু তোর জন্য গোপন রেখেছি পিপাসার বেগ,না-ছোঁয়া আবেগ; জল ছুঁয়ে নামুক ক্ষতদাগ সেদিন তোর কাছে চুম্বন চাইবে না কেউ; হাত ধরে দাঁড়াবে না আর কেনো ভয়। কারণ তুই জল ছেড়ে ডাঙায় খুঁজবে তৃষ্ণাফল; লজ্জায় না-ফোটাই ভাল আবেগের ক্ষরণ;শুধু মনে চেপে রাখিস ঘষা-মাজায় জ্বলে ওঠা দেহের চৌচির
...
কিছুটা ভাবনায়...কোন একদিন চোখের পলকে স্বরূপে ভেসে উঠে ছিল অলস-সময় কিস্তু কি আশ্চর্য সেদিন কাউকে পোড়াতে চায়নি ভেজা... ভেজাজল-চুলের গন্ধ; ঝরাফুলের হাসি... কিংবা ঘোরস্বপ্নদিন।
হাতে গোনা সময় কথাবার্তা আমার ভাল্লাগে না;কারো আবেগ অনুভূতি ভাল লাগেনি তাই এখনো অবিবাহিত, নিজের দখলেও রাখিনি মন;বন্ধু-বান্ধব নিয়ে মহানন্দে নিদ্বির্ধায় চোখে-মুখে ঘুরছে জীবন। ছায়াদের বাড়ি আজ তোমাদের হাঁটতে দেখে সারাবেলা বরফ ধোঁয়া মোছায় ডুবে আছি
...
কেউ কেউ আমাকে শত্রুও ভাবে কনটেস্ট করে, লক্ষ্য রাখে চলাফেরা গতিবিধি পিচলা পথে কিন্তু আমার ইচ্ছাশক্তি কারো মুখোমুখি হতে দেখিনি; কারো ইচ্ছে যে আমার কাছে ছোট্ট হয়ে আসেনি তার প্রমাণ কেবল তুমি? টুকরো টুকরো মন; দেহের উচাটন ব্যর্থ চেষ্টা...এত এত বৃষ্টিঝড় ভাসতে ভাসতে দুঃখগুলান তুমি বুঝে নিতে নিতে আমি উদলামেঘের হাওয়া
...
তুই তো জানিস?বেঁচে থাকার লোভে কিংবা অভিমানবশে কাউকে দেইনি শুভংকরের ফাঁকি; মন আপন ঘরে জেগে আছে,তাকে লক্ষ্য করে দু’চোখের আকুলতা জ্বলে ওঠে ভিনদেশে; স্বান্ত্বনাটুকু বোধের ভেতর নিজেকে সাজাতে ভুলে গেছে মনহারা হৃদয়;কেউ কেউ যে বলে; ‘বেঁচে থাকাটা দারুন ব্যাপার’ নীরব বেঁচে থাকা-টাকা-কায়া আমার পাঁজরে তাকে রাখি না সুখে
...
তখনও পা গুনে গুনে পাড় হতে শিখিনি সাঁকো, নদীতীরে বসে জলের গভীরে নিজের প্রাণদেহে দেহপ্রাণ খুঁজি পাশ-ফিরে তাকালে বহুদূরও মনে হয় কাছাকাছি; কিছু কী বলবে? চুপিচুপি ওহো সমরূপি শুধু দূরত্ব-দাবী-দাওয়া-আর্তনাদ-বিব্রত হাসিতে পেঁচিয়ে রাখলে;কিছুই দেখলে না কাফফারাও গাঁথলে না টলে যাওয়া ঘুমে...এ-বেলায় গতি-বাতাসে কে যেন হেঁটে হেঁটে বলে গেল গাঁথা-পিনে-যত-কথা দেহের ভেতর সাড়া না পেলে মন খুলে বলতে নেই স্ফুট-অস্ফুট-কথা
...
গ্রীন সিগন্যাল দেখে রান্তা পারাপারে চোখ লুকোচুরি খেলে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়ালে পাতাগাছ মাথা ছুঁয়ে হাঁটে আর ডিসিপ্লিন আমাকে বিব্রতবোধ শিখতে-শিখাতে হাতঘড়ি দেখে, এসব ধরাবাঁধা নিয়মনীতি গদবাঁধা রুটিন কাজ কেনো যে ভাল লাগে না ঘুমহীন কিংবা অন্ধকাররাত ছাড়া...অন্ধকার রাতে চোখের সৌন্দর্য গুনে গুনে গ্লানি-দেহ-চুষে ভোরে রচিত যত কথাগুচ্ছ তোমারি; কতটুকু সুখে আছো পরির্পাশ্ব ডানাভাঙা পরি; ছুটির দিনে ফায়ার প্রেসে কাছে বসে কী আর বলতে পারি
. . .
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।